ঢাকা     শুক্রবার   ১৯ এপ্রিল ২০২৪ ||  বৈশাখ ৬ ১৪৩১

মুফতি আমিমুল ইহসান ছিলেন ইসলামের উজ্জ্বল নক্ষত্র

মোহাম্মদ নঈমুদ্দীন || রাইজিংবিডি.কম

প্রকাশিত: ১১:১৫, ৭ জুলাই ২০১৭   আপডেট: ০৫:২২, ৩১ আগস্ট ২০২০
মুফতি আমিমুল ইহসান ছিলেন ইসলামের উজ্জ্বল নক্ষত্র

জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক : আল্লামা মুফতি আমিমুল ইহসান একাডেমির পরিচালক মাওলানা সাইয়্যেদ মুহাম্মাদ নাঈমুল ইহসান বারকাতি বলেছেন, উপমহাদেশের যে কয়েকজন আলেমে দ্বীন তাদের মেধা, অধ্যাবসায় ও যোগ্যতার মাধ্যমে মুসলিম বিশ্বকে মুগ্ধ করতে সক্ষম হয়েছিলেন তাদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন সরকারি ঢাকা আলীয়া মাদরাসার প্রাক্তন প্রধান মুহাদ্দিস আল্লামা মুফতি আমিমুল ইহসান আল মুজাদ্দেদি আল বারকাতি (রহ.)। তিনি ফতোয়া, ফারায়েজ, অধ্যাপনা সবকিছুতে সফল হয়েছিলেন। তিনি ছিলেন ইসলামের এক উজ্জ্বল নক্ষত্র।

কলকাতা নাখোদা মসজিদের ফতোয়া বিভাগের প্রধান মুফতি ও জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের প্রথম খতিব মুফতি ইহসানের ওফাতবার্ষিকী উপলক্ষে পুরান ঢাকার মুফতি আজম মসজিদে শুক্রবার জুমার নামাজের পূর্বে অনুষ্ঠিত এক আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন।

মুফতি আমীমুল এহসানের দৌহিত্র নাঈমুল ইহসান বলেন, ইসলামী জ্ঞান বিজ্ঞানের সব শাখায় মুফতি আমিমুল ইহসান বারকাতির অবাধ বিচরণ ছিল। যখনি কোথাও ইসলামের মৌলিক ও অন্যান্য বিষয় নিয়ে সমস্যা দেখা দিত তিনি এগিয়ে আসতেন। এত সুন্দরভাবে ফতোয়া দিতেন সমস্যার সমাধান তো হয়ে যেতো একইসঙ্গে তার ফতোয়ার কারণে আলেম সমাজ, ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে গণমানুষের কাছে উচুঁ ধারণা জন্মাতো।

‘তার বড় বৈশিষ্ট্য ছিল তিনি মুসলমানদের ঐক্যবদ্ধ রাখার চেষ্টা করতেন। ছোটখাট বিষয় নিয়ে অযথা বিতর্ক সৃষ্টি করতে দিতেন না। ব্যক্তিগতভাবে তিনি ছিলেন বিনয়ী ও সত্যবাদী দেশপ্রেমিক আলেম। তাকে অনুসরণ করা গেলে জীবনে সফল হওয়া যাবে- বলেও মনে করেন সাইয়্যেদ মুহাম্মাদ নাঈমুল ইহসান বারকাতি।”

আলোচনা সভা শেষে মিলাদ ও দোয়া মোনাজাত করা হয়। মোনাজাত পরিচালনা করেন মুফতি আমিমুল ইহসানের খলিফা মাওলানা মোহাম্মদ সালেম ওয়াহেদি।



রাইজিংবিডি/ঢাকা/৭ জুলাই ২০১৭/নঈমুদ্দীন/সাইফ

রাইজিংবিডি.কম

আরো পড়ুন  



সর্বশেষ

পাঠকপ্রিয়