ঢাকা     শুক্রবার   ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ||  বৈশাখ ১৩ ১৪৩১

শিক্ষা খাতে আলোচনায় ছিল কোটা আন্দোলন ও প্রশ্নফাঁস

আবু বকর ইয়ামিন || রাইজিংবিডি.কম

প্রকাশিত: ০৮:২১, ২১ ডিসেম্বর ২০১৮   আপডেট: ০৫:২২, ৩১ আগস্ট ২০২০
শিক্ষা খাতে আলোচনায় ছিল কোটা আন্দোলন ও প্রশ্নফাঁস

আবু বকর ইয়ামিন : শিক্ষা খাতে পাবলিক পরীক্ষার প্রশ্নফাঁস, কোটা আন্দোলন, নিরাপদ সড়ক আন্দোলন, জেএসসি-জেডিসিতে এমসিকিউ বাতিল, শিক্ষকদের এমপিও, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান জাতীয়করণসহ নানা ঘটনায় আলোচনা-সমালোচনার মধ্য দিয়ে কেটেছে ২০১৮ সাল। বছরের শেষদিকে এসে অভিভাবককে ডেকে নিয়ে বকা দেওয়ার জেরে ভিকারুননিসার ছাত্রী অরিত্রী অধিকারীর আত্মহত্যাকে কেন্দ্র করে শিক্ষাঙ্গন ও চায়ের কাপে ঝড় উঠেছিল।

পাঠ্যপুস্তক দিবস পালন:
২০১০ থেকে শুরু হয়েছে দেশে বিনামূল্যে বই বিতরণ উৎসব। প্রত্যেক বছরের শুরুতে জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে দিবসটি পালন করা হয়। ২০১৮ সালের প্রথম দিন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে উৎসবের মধ্য দিয়ে ৪ কোটি ৩৭ লাখ ৬ হাজার ৮৯৫ জন শিক্ষার্থীর হাতে বিনামূল্যে ৩৫ কোটি ৪২ লাখ ৯০ হাজার ১৬২টি বই তুলে দেওয়া হয়। এটি বিশ্বব্যাপী সরকারের অন্যতম সাফল্য হিসেবে সমাদৃত হয়।

প্রশ্নফাঁস:
এবারের এসএসসি পরীক্ষা শুরুর আগে থেকেই বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রশ্নপত্র ফাঁস হয়। যার মধ্যে এমন প্রশ্নও রয়েছে, যা আসল প্রশ্নপত্রের সঙ্গে হুবহু মিলে যায়। ফাঁস হওয়া প্রশ্নের সঙ্গে আসল প্রশ্ন মিলে যাওয়ার বিষয়ে গণমাধ্যমে খবর প্রকাশিত হলে ১১ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। কমিটি প্রশ্নফাঁসের প্রমাণ দেয়। এই প্রশ্নফাঁসের বিষয়টি নিয়ে বেশ সমালোচনায় পড়তে হয় সরকারকে। 

প্রশ্নফাঁস ও নকলমুক্ত পরীক্ষায় উদ্যোগ:
২০১৮ সালের এসএসসি, এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষাসমূহ সুষ্ঠু ও নকলমুক্ত পরিবেশে অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে বিভিন্ন সিদ্ধান্ত নেয় শিক্ষা মন্ত্রনালয়। এসব সিদ্ধান্তের মধ্যে ছিল- এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরুর আধা ঘণ্টা আগে অবশ্যই পরীক্ষার হলে প্রবেশ করা, পরীক্ষাকেন্দ্রে প্রশ্নপত্র বহনের ক্ষেত্রে নিরাপত্তা ট্যাগযুক্ত বিশেষ খামে পরিবহন, প্রশ্নসেট প্রস্তুত রাখা, নির্ধারিত সময়ের আগে প্রশ্ন না খোলা, পিন কোড ব্যবহার, অনলাইনে বা ইউএসবি ডিভাইসের মাধ্যমে পরীক্ষাকেন্দ্রে প্রশ্ন পাঠানো, পরীক্ষা শুরুর আগে থেকে কিছু সময়ের জন্য কেন্দ্র এলাকায় ইন্টারনেট বন্ধ রাখা, পরীক্ষাকেন্দ্রে স্মার্টফোন ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা, পরীক্ষা কেন্দ্রের ২০০ মিটারের মধ্যে মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ, পরীক্ষা শুরুর তিন দিন আগেই সকল প্রকার কোচিং বন্ধ করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।

ভুল রয়েই গেল পাঠ্যবইয়ে:
অস্পষ্ট ছাপা, অসঙ্গতি আর ভুল তথ্য-উপাত্তযুক্ত বই ছাপানোসহ নানা অভিযোগের মুখোমুখি হয় জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনটিআরসিএ)। এ নিয়ে শিক্ষাবিদরা প্রশ্ন তুললে বইয়ে ভুল হওয়াটা স্বাভাবিক, আগামী বছর তা সংশোধন করা হবে বলে জানায় এনটিআরসিএ।

এমপিও দাবি:
বছরের শুরু থেকেই এমপিওর দাবিতে আন্দোলন করছিলেন শিক্ষক-কর্মচারী। শেষ পর্যন্ত আমরণ অনশনে যান তারা। পরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষ থেকে আশ্বাস পাওয়ার পর আমরণ অনশন কর্মসূচি প্রত্যাহার করেন তারা।

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান জাতীয়করণের দাবি:
নন-এমপিও শিক্ষকদের দাবি পূরণে প্রধানমন্ত্রীর আশ্বাসের পর এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা তাদের প্রতিষ্ঠান জাতীয়করণের দাবিতে অনশন করেন। সরকারের আশ্বাসে তারাও আন্দোলন থেকে সরে আসেন। এরপর থেকে ধারাবাহিকভাবে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান জাতীয়করণ করছে সরকার।

শিক্ষক-শিক্ষার্থীর অনুপাত- ১:২০
পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়সমূহ, অধিভুক্ত ও অঙ্গীভূত কলেজ/মাদরাসায় মোট ৩১ লাখ ৫০ হাজার ৪০৯ শিক্ষার্থী অধ্যয়ন করছেন। এর মধ্যে ছাত্র ১৭ লাখ ৫৭ হাজার ৩২৭ এবং ছাত্রী ১৩ লাখ ৯৩ হাজার ৮২ জন। বর্তমানে দেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালগুলোয় শিক্ষক ও শিক্ষার্থীর অনুপাত- ১:২০। বছরের মাঝামাঝিতে শিক্ষামন্ত্রী জাতীয় সংসদে এ তথ্য জানান।

কোটা সংস্কার আন্দোলন:
২০১৮ সাল জুড়ে অন্যতম আলোচ্য বিষয় ছিল সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কার আন্দোলন। ৮ এপ্রিল রাতভর শাহবাগে ছাত্রদের সঙ্গে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের বাসায় হামলা, ভাঙচুরসহ নানা ঘটনায় এ আন্দোলন রূপ নেয় সহিংসতায়। সারা দেশের সব পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ছড়িয়ে পড়ে এ আন্দোলন ও সহিংসতা। একপর্যায়ে ১ম ও ২য় শ্রেণির সরকারি চাকরিতে কোটা পদ্ধতি বাতিল করে প্রজ্ঞাপন জারি করে সরকার।

নিরাপদ সড়ক চাই আন্দোলন:
২০১৮ সালের ২৯ জুলাই রাজধানীর বিমানবন্দর সড়কে বাসচাপায় শহীদ রমিজ উদ্দিন ক্যান্টনমেন্ট কলেজের দুই শিক্ষার্থী নিহত হওয়ার ঘটনায় নিরাপদ সড়কের দাবিতে রাস্তায় নামে শিক্ষার্থীরা। একপর্যায়ে আন্দোলনটি দেশব্যাপী ছড়িয়ে পড়ে। শিক্ষার্থীদের নানা দাবির মুখে সরকার সড়ক দুর্ঘটনা প্রতিরোধে নানা কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ করে।

পিইসিতে কেন্দ্রীয়ভাবে ফল পুনর্নিরীক্ষণের ব্যবস্থা:
২০১৮ সালে প্রথমবারের মতো কেন্দ্রীয়ভাবে ফল পুনঃনিরীক্ষার ব্যবস্থা করে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর। আগে থানা শিক্ষা কর্মকর্তা বরাবর এ আবেদন করতেন শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা। চলতি বছর টেলিটক মোবাইলের মাধ্যমে কেন্দ্রীয়ভাবে এ আবেদনের উদ্যোগ নেওয়া হয়। তবে খাতা পুনঃনিরীক্ষণ আগের মতোই জেলা ও উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তার সহায়তা নেয় ডিপিই।

রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশে শিক্ষা ব্যবস্থায় নেতিবাচক প্রভাব:
বাংলাদেশে রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশে শিক্ষাব্যবস্থায় বড় ধরনের নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। বন্ধ হয়ে গেছে অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। কক্সবাজার ও বান্দরবানের তিন উপজেলায় পাবলিক ও বার্ষিক পরীক্ষায় শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণ কমেছে। সেই সঙ্গে কমেছে ক্লাসে উপস্থিতিও।

প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নতুন ওয়েবসাইট:
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহে নতুন ওয়েবসাইট তৈরি করেছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। বিদ্যালয়ের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীর সংখ্যা, ফলাফল, ভবনের অবস্থানসহ সব তথ্য থাকবে এ ওয়েবসাইটে। শুধু প্রাইমারি এডুকেশন প্রপার্টি ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন সিস্টেম (পিইপিএমআইএস) সাইটে গিয়ে ক্লিক করলেই বিস্তারিত দেখা যাবে।

অভিন্ন প্রশ্নপত্রে এসএসসি পরীক্ষা:
প্রথমবারের মতো এবার সারা দেশে অভিন্ন প্রশ্নপত্রে হয়েছে মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমানের পরীক্ষা।

সরকারি কর্মকর্তার সন্তানদের শিক্ষাভাতার মেয়াদ বৃদ্ধি:
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীর সন্তানদের শিক্ষাভাতা দেওয়ার বয়সসীমা দুই বছর বাড়িয়েছে সরকার। এখন থেকে সরকারি চাকরিজীবীদের সন্তানরা ২৩ বছর বয়স পর্যন্ত এ ভাতা পাবেন। আগে ২১ বছর বয়স পর্যন্ত এ ভাতা পেতেন তারা।

এমসিকিউ বাতিল:
প্রশ্নফাঁস ঠেকাতে প্রাথমিক ও ইবতেদায়ি শিক্ষা সমাপনী (পিইসি) ও জেএসসি-জেডিসি পরীক্ষায় এমসিকিউ (বহুনির্বাচনী প্রশ্ন) বাতিলের সিদ্ধান্ত নেয় সরকার।

বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে শিক্ষক নিয়োগে মন্ত্রনালয়:
বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অনার্স-মাস্টার্স পর্যায়ে কেন্দ্রীয়ভাবে শিক্ষক নিয়োগ দেওয়ার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। ফলে এ স্তরের নিয়োগ সুপারিশ এনটিআরসিএ (জাতীয় শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ) থেকে করা হবে।

শিক্ষক নিয়োগে বিশেষ বিসিএস:
বিশেষ বিসিএস পরীক্ষার মাধ্যমে সরকারি কলেজের শিক্ষক সঙ্কট নিরসনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। দীর্ঘদিন ধরে শিক্ষক সঙ্কট চরম রূপ নেওয়ায় শিক্ষা ক্যাডারে এই নিয়োগ দিতে নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে মন্ত্রণালয়।

বিদ্যালয়হীন এলাকায় ১০০০ প্রাথমিক বিদ্যালয়:
২০১৮-১৯ অর্থবছরের বাজেটে মানসম্মত প্রাথমিক শিক্ষাকে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। এ লক্ষ্যে বিদ্যালয়বিহীন এলাকায় নতুন করে আরো ১ হাজার প্রাথমিক বিদ্যালয় স্থাপনের প্রস্তাব করা হয়।

শিক্ষক নিয়োগে বয়সসীমা:
বেসরকারি কারিগরি ও মাদ্রাসার শিক্ষক নিয়োগের বয়সসীমা ৩৫ বছর নির্ধারণ করা হয়েছে। যোগদানের জন্য সর্বোচ্চ ৩৫ বছর বয়সের পর কেউ আর শিক্ষক হতে পারবেন না।

প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষকদের রাজস্ব খাতে স্থানান্তর:
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রাক-প্রাথমিক সৃষ্ট পদে শিক্ষকদের রাজস্ব খাতে স্থানান্তর করেছে সরকার।

ডাকসু নির্বাচন:
এ বছরের অন্যতম আলোচিত বিষয় ছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) নির্বাচন। বিষয়টি উচ্চ আদালত পর্যন্ত গড়ায়। শেষ পর্যন্ত ডাকসু নির্বাচন দিতে সম্মত হয় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। ইতোমধ্যে ভোটার তথ্য হালনাগাদ করা হয়েছে।

বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগে নীতিমালা্:
পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষক নিয়োগে একটি অভিন্ন নীতিমালা প্রণয়নের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এর ভিত্তিতে চূড়ান্ত নীতিমালা প্রণীত হবে। সব বিশ্ববিদ্যালয়ে একই নিয়মে নিয়োগ ও পদোন্নতি হবে।

প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগের প্রশ্ন মন্ত্রণালয় থেকে:
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্ন নির্বাচন ও আসনবিন্যাস প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে নির্ধারণ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।

ঢাবি অধিভুক্ত সাত কলেজ প্রসঙ্গ:
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) অধিভুক্ত সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের একটি বিশাল অংশের দাবি ছিল, তাদের উত্তরপত্র পুনর্মূল্যায়ন করতে হবে। সম্মান চতুর্থ বর্ষের পরীক্ষায় ‘গণহারে ফেল করানো হয়েছে’ বলে অভিযোগ তাদের। একই সঙ্গে ক্লাসে উপস্থিতির বিষয়েও বিশ্ববিদ্যালয়ের সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করেন তারা।

এছাড়া, চলতি বছরেই দেশের বেসরকারি বালিকা বিদ্যালয় এবং মহিলা কলেজে শরীরচর্চা শিক্ষক হিসেবে শুধু নারীদের নিয়োগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। নির্দিষ্ট সীমায় একাধিক মাদ্রাসা নয় বলেও সিদ্ধান্ত আসে। মহানগরে ১ কিলোমিটার, পৌরসভায় দেড় এবং মফস্বলে দুই কিলোমিটারের মধ্যে একটির বেশি মাদরাসা থাকলে তা একীভূত করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। 

বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ২০ শতাংশ বৈশাখী ভাতা এবং ৫ শতাংশ ইনক্রিমেন্টের ঘোষণা দেয় সরকার। মাদরাসা শিক্ষকরাও এই ভাতা ও ইনক্রিমেন্ট পাবেন। সারা দেশের সব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দুপুরে পুষ্টিকর খাদ্য বিতরণ কর্মসূচি (মিডডে মিল) চালু করে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। শিক্ষাখাতে আরেকটি উল্লেখযোগ্য বিষয় ছিল- শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শরীরচর্চা শিক্ষকদের পদকে দ্বিতীয় শ্রেণিতে উন্নীত করে সরকার। এটি সংশ্লিষ্ট শিক্ষকদের দীর্ঘদিনের দাবি ছিল।



রাইজিংবিডি/ঢাকা/২১ ডিসেম্বর ২০১৮/ইয়ামিন/হাসান/রফিক

রাইজিংবিডি.কম

আরো পড়ুন  



সর্বশেষ

পাঠকপ্রিয়