ঢাকা     বৃহস্পতিবার   ২৫ এপ্রিল ২০২৪ ||  বৈশাখ ১২ ১৪৩১

জোড়া সেঞ্চুরিতে স্বস্তির প্রথম দিন

আবু হোসেন পরাগ || রাইজিংবিডি.কম

প্রকাশিত: ০৩:০৫, ১১ নভেম্বর ২০১৮   আপডেট: ০৫:২২, ৩১ আগস্ট ২০২০
জোড়া সেঞ্চুরিতে স্বস্তির প্রথম দিন

সেঞ্চুরির পর মুমিনুল হককে আলিঙ্গনে বাঁধলেন মুশফিকুর রহিম

ক্রীড়া প্রতিবেদক : জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে মিরপুর টেস্টের প্রথম দিনে জোড়া সেঞ্চুরির পর বড় সংগ্রহের পথে রয়েছে বাংলাদেশ।

স্কোর: ৩০৩/৫ (৯০ ওভার)।

তিনশ রানের স্বস্তিতে দিনশেষ বাংলাদেশের

দিনের শুরুতেই তিন উইকেট হারিয়ে বড় ধাক্কা খেয়েছিল বাংলাদেশ। তবে মুশফিক ও মুমিনুলের রেকর্ড জুটিতে প্রথম দিনেই দলীয় তিনশ ছাড়িয়েছে বাংলাদেশের সংগ্রহ। ক্যারিয়ারের সপ্তম টেস্ট সেঞ্চুরি তুলে মুমিনুল বিদায় নিয়েছেন। ব্যক্তিগত ১১১ রানে অপরাজিত থেকে দিনের খেলা শেষ করেছেন মুশফিক। শুরুর বিপর্যয় কাটিয়ে ৫ উইকেটে ৩০৩ রানের সংগ্রহ পাওয়ায় প্রথম ইনিংসে বড় সংগ্রহের স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ।


রিভিউতে ফিরলেন তাইজুল

মুশফিকের সঙ্গে দিনের খেলা শেষ করে দিয়ে আসার জন্য নামানো হয়েছিল তাইজুলকে। কিন্তু ইনিংসের ৮৯তম ওভারের শেষ বলে সাজঘরে ফিরে গেলেন তিনি। জার্ভিসের বলে চাকাভার হাতে ধরা পড়লেও শুরুতে সাড়া দেননি আম্পায়ার।  জিম্বাবুয়ে কট বিহাইন্ডের রিভিউ নিয়ে সফল হলে ব্যক্তিগত ৪ রানে ফিরতে হয় তাইজুলকে।

শেষ বেলায় ফিরলেন মুমিনুল

তিনবার জীবন পেয়ে দেড়শ’র অধিক ইনিংস খেলেছেন মুমিনুল হক। বাংলাদেশের দুঃসময়ে হাল ধরে দলকে টেনে তুললেও তার কাছ থেকে আরো কিছু প্রত্যাশা ছিল বাংলাদেশ দলের। দিনের খেলা ৪.২ ওভার বাকি থাকতেই আউট হয়ে ফিরলেন মুমিনুল। চাতারার করা অফ স্টাম্পের অনেক বাইরের বল ডাইভ করতে গেলে পয়েন্টে ব্রায়ান চারির হাতে ধরা পড়ে ১৬১ রানে থামতে হয় তাকে। ২৪৭ বলে ১৯টি চারে এ ইনিংসটি সাজিয়েছেন তিনি। শেষ বিকেলে আর কয়েকটি ওভার দেখেশুনে খেলতে পারলে দলের সঙ্গে স্বস্তি নিয়ে মাঠ ছাড়তে পারতেন মুমিনুলও।

মুমিনুলের দেড়শ

সেঞ্চুরির পর ব্যক্তিগত দেড়শ রানে পৌঁছে গেলেন মুমিনুল হক। তিনটি জীবন পেয়ে নিজেকে জানান দিচ্ছেন তিনি। ইনিংসের ৮৪তম ওভারে মাভুতার করা চতুর্থ বলে দুই রান নিয়ে ব্যক্তিগত দেড়শ ছাড়িয়ে যান মুমিনুল। ২৩৯ বলে ১৭টি চারে দেড়শ করেন বাংলাদেশের এ টেস্ট স্পোশালিস্ট ব্যাটসম্যান। বাংলাদেশি কোনো ব্যাটসম্যান হিসেবে টেস্টে সর্বোচ্চ তিনবার দেড়শ রানের বেশি ইনিংস খেললেন তিনি।

দেড় বছর পর মুশফিকের সেঞ্চুরি

মুমিনুল হকের পর সেঞ্চুরি করেছেন মুশফিকুর রহিমও। ৯৯ থেকে ব্রেন্ডন মাভুতার বলে সিঙ্গেল নিয়ে সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন ডানহাতি ব্যাটসম্যান। ১৮৭ বলে সেঞ্চুরি করতে ৮টি চার হাঁকান তিনি।

এটি মুশফিকের ষষ্ঠ টেস্ট সেঞ্চুরি। ২৩ ইনিংস আর দেড় বছরেরও বেশি সময় পর সেঞ্চুরি পেলেন তিনি। সবশেষ ২০১৭ সালের ফেব্রুয়ারিতে হায়দরাবাদে ভারতের বিপক্ষে তিন অঙ্ক (১২৭) ছুঁয়েছিলেন বাংলাদেশের সাবেক টেস্ট অধিনায়ক।

মুশফিক-মুমিনুল জুটির দুইশ

মুশফিকুর রহিম ও মুমিনুল হকের রেকর্ড চতুর্থ উইকেট জুটি দুইশ ছুঁয়েছে। ৩৪২ বলে ছুঁয়েছে জুটির দুইশ। টেস্টে বাংলাদেশের মাত্র অষ্টম দুইশ ছোঁয়া জুটি এটি। যেখানে মুমিনুলের অবদান ১১৭, মুশফিকের ৮০।

৬৮ ওভার শেষে বাংলাদেশের সংগ্রহ ৩ উইকেটে ২২৬ রান। মুমিনুল ১২৫ ও মুশফিক ৮০ রানে অপরাজিত আছেন।

দ্বিতীয় সেশন বাংলাদেশের

প্রথম সেশনে ৩ উইকেট হারানো বাংলাদেশ দ্বিতীয় সেশনে কোনো উইকেটই হারায়নি। এই সেশনে ৩২ ওভারে ১৫১ রান তুলেছে বাংলাদেশ। যেখানে বড় প্রাপ্তি মুমিনুল হকের সেঞ্চুরি।

চা বিরতির সময় বাংলাদেশের সংগ্রহ ৩ উইকেটে ২০৭ রান। ক্যারিয়ারের সপ্তম টেস্ট সেঞ্চুরি পাওয়া মুমিনুল ১১৫ ও মুশফিকুর রহিম ৭১ রানে অপরাজিত আছেন। চতুর্থ উইকেটে ১৮১ রানের জুটিতে অবিচ্ছিন্ন আছেন এই দুজন।

চতুর্থ উইকেটে এটিই এখন বাংলাদেশের সেরা জুটি। আগের সেরাতেও জড়িয়ে আছে মুমিনুলের নাম। গত জানুয়ারিতে চট্টগ্রামে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে লিটন দাসকে সঙ্গে নিয়ে ১৮০ রানের জুটি গড়েছিলেন মুমিনুল।  
 



মুমিনুলের দারুণ সেঞ্চুরি

একটু বেরিয়ে এসে অফ স্পিনার সিকান্দার রাজার বলটাকে ফুলটস করে নিলেন। ব্যাটটা ঘুরিয়ে মিড উইকেট দিয়ে মারলেন চার। এই চারে ৯৮ থেকে সেঞ্চুরির মাইলফলকে পৌঁছে গেলেন মুমিনুল হক। ১৫০ বলে সেঞ্চুরি পূর্ণ করতে ১২টি চার হাঁকান বাঁহাতি এই ব্যাটসম্যান।

মুমিনুলের এটি সপ্তম টেস্ট সেঞ্চুরি। গত জানুয়ারিতে চট্টগ্রামে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টেস্ট করেছিলেন জোড়া সেঞ্চুরি। এরপর আট ইনিংসে তিনি পঞ্চাশেই যেতে পারেননি। আজ পঞ্চাশ ছুঁয়েই সেটিকে সেঞ্চুরিতে রূপান্তর করলেন ২৭ বছর বয়সি ব্যাটসম্যান।

মুশফিকের ফিফটি

মুমিনুল হকের পর ফিফটি তুলে নিয়েছেন মুশফিকুর রহিমও। ঠিক ১০০ বলে পঞ্চাশ করতে ৪টি চার মারেন ডানহাতি এই ব্যাটসম্যান।
 



মুশফিক-মুমিনুল জুটির সেঞ্চুরি

চতুর্থ উইকেটে শতরানের জুটি গড়েছেন মুশফিকুর রহিম ও মুমিনুল হক। ১৮৩ বলে ছুঁয়েছে জুটির সেঞ্চুরি। যেখানে মুশফিকের অবদান ৪৭, মুমিনুলের ৫১। ২৬ রানে ৩ উইকেট হারানোর পর জুটি বেঁধেছিলেন এই দুজন।

৪২ ওভার শেষে বাংলাদেশের স্কোর ৩ উইকেটে ১২৮ রান। মুমিনুল ৬০ ও মুশফিক ৪৮ রানে অপরাজিত আছেন।

মুমিনুলের লড়াকু ফিফটি

শন উইলিয়ামসের অফ স্টাম্পের বলে কাট শটে চার হাঁকালেন মুমিনুল হক। এই চারে পূর্ণ হলো তার ফিফটি। ৯২ বলে ফিফটি করতে ৭টি চার হাঁকান বাঁহাতি এই ব্যাটসম্যান।

আট ইনিংস পর টেস্টে পঞ্চাশ ছুঁলেন মুমিনুল। গত জানুয়ারিতে চট্টগ্রামে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে করেছিলেন জোড়া সেঞ্চুরি। এরপর আট ইনিংসে তার সর্বোচ্চ ছিল ৩৩।

বাংলাদেশের একশ

৩৫ ওভার ৫ বলে দলীয় শতরান পূর্ণ করেছে বাংলাদেশ। ৩৬ ওভার শেষে বাংলাদেশের স্কোর ৩ উইকেটে ১০০ রান। মুমিনুল হক ৪৪ ও মুশফিকুর রহিম ৩৬ রানে অপরাজিত আছেন।

 



মুশফিক-মুমিনুল জুটির পঞ্চাশ

২৬ রানে ৩ উইকেট হারানোর পর চতুর্থ উইকেটে পঞ্চাশ রানের জুটি গড়েছেন মুশফিকুর রহিম ও মুমিনুল হক। ১২০ বলে ছুঁয়েছে জুটির পঞ্চাশ। যেখানে মুশফিকের অবদান ২২, মুমিনুলের ২৬।

৩১ ওভার শেষে বাংলাদেশের স্কোর ৩ উইকেটে ৭৬ রান। মুশফিক ২২  ও মুমিনুল ৩৪ রানে অপরাজিত আছেন।

প্রথম সেশনে ৩ উইকেট নেই বাংলাদেশের

প্রথম দিনের প্রথম সেশনে ৩ উইকেট হারিয়েছে বাংলাদেশ। ২৬ ওভার শেষে বাংলাদেশের স্কোর ৩ উইকেটে ৫৬ রান। মুমিনুল হক ২৫ ও মুশফিকুর রহিম ১২ রান নিয়ে লাঞ্চ বিরতিতে গেছেন।

২৬ রানের মধ্যে দুই ওপেনার ইমরুল কায়েস ও লিটন দাস এবং অভিষিক্ত মোহাম্মদ মিথুনের বিদায়ের পর জুটি বাঁধেন মুমিনুল-মুশফিক। চতুর্থ উইকেটে ৩০ রানের জুটিতে অবিচ্ছিন্ন আছেন এই দুজন।

ইমরুল ও লিটনের উইকেট নিয়েছেন জিম্বাবুয়ের পেসার কাইল জার্ভিস। আরেক পেসার ডোনাল্ড ত্রিপানোর শিকার মিথুন। প্রথম সেশনে ২৬ ওভারের ২৪টিই করেছেন জিম্বাবুয়ের তিন পেসার জার্ভিস, ত্রিপানো ও টেন্ডাই চাতারা। লাঞ্চের আগে দুই ওভার করেছেন অফ স্পিনার সিকান্দার রাজা।

বাংলাদেশের পঞ্চাশ

২৩ ওভার ২ বলে দলীয় পঞ্চাশ ছুঁয়েছে বাংলাদেশ। ২৪ ওভার শেষে বাংলাদেশের স্কোর ৩ উইকেটে ৫৪ রান। মুমিনুল হক ২৩ ও মুশফিকুর রহিম ১২ রানে অপরাজিত আছেন।

 



জীবন পেলেন মুমিনুল

পেসার টেন্ডাই চাতারার অফ স্টাম্পের বলে শট খেলেছিলেন মুমিনুল হক। পয়েন্টে খানিকটা লাফিয়ে উঠে বলে হাত ছোঁয়ালেও তালুবন্দি করতে পারেননি ব্রায়ান চারি। ৯ রানে জীবন পান মুমিনুল।

১৫ ওভার শেষে বাংলাদেশের স্কোর ৩ উইকেটে ২৯ রান। মুমিনুল ৯ ও মুশফিকুর রহিম ১ রানে অপরাজিত আছেন।

বাজে শটে আউট মিথুন

টেস্ট অভিষেকের শুরুটা ভালো হলো না মোহাম্মদ মিথুনের। ডানহাতি ব্যাটসম্যান বাজে শট খেলে আউট হলেন শূন্য রানে।

এমনিতেই দুই ওপেনারকে হারিয়ে চাপে দল। সে সময় পেসার ডোনাল্ড ত্রিপানোর অফ স্টাম্পের বাইরের বলটা কী বুঝে শট খেলতে গেলেন মিথুন, তা তিনিই ভালো বলতে পারবেন! বল তার ব্যাটে লেগে দ্বিতীয় স্লিপে ক্যাচ গেছে ব্রেন্ডন টেলরের হাতে।

তখন ২৬ রানেই ৩ উইকেট হারিয়ে বিপদে বাংলাদেশ দল। মুমিনুল হকের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন মুশফিকুর রহিম।

টিকলেন না লিটনও

কাইল জার্ভিসের আগের ওভারে ফেরেন ইমরুল কায়েস। ডানহাতি পেসারের পরের ওভারে আউট হয়ে গেলেন আরেক ওপেনার লিটন দাসও। লেগ স্টাম্পের বলে শট খেলতে গিয়ে মিড উইকেটে ক্যাচ দিয়েছেন ডানহাতি ব্যাটসম্যান।

লিটন ৯ রান করে ফেরার সময় বাংলাদেশের স্কোর ২ উইকেটে ১৬ রান। মুমিনুল হকের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন অভিষিক্ত মোহাম্মদ মিথুন।

 



শুরুতেই ফিরলেন ইমরুল

রানের খাতা খোলার আগেই আউট হয়েছেন ইমরুল কায়েস। পেসার কাইল জার্ভিসের বলে খোঁচা মেরে উইকেটরক্ষককে ক্যাচ দিয়েছেন বাঁহাতি ব্যাটসম্যান। ডানদিকে ঝাঁপিয়ে দারুণ ক্যাচ নেন রেগিস চাকাভা। তাতে ভাঙে ১৩ রানের উদ্বোধনী জুটি।

রিভিউ নিয়ে বাঁচলেন লিটন

শূন্য রানেই আউট হয়ে যেতে পারতেন লিটন দাস। কাইল জার্ভিসের বলে ডানহাতি ব্যাটসম্যানের বিপক্ষে কট বিহাইন্ডের আবেদনে আঙুল তুলে দিয়েছিলেন আম্পায়ার রিচার্ড কেটেলবরো। লিটন চান রিভিউ। তাতে পাল্টে সিদ্ধান্ত। টিভি রিপ্লেতে দেখা যায়, বল উইকেটকিপারের কাছে যাওয়ার আগে লিটনের ব্যাট স্পর্শ করেনি। তখন বাংলাদেশের স্কোরও ছিল শূন্য।

নাজিমউদ্দিনের রেকর্ড ভাঙলেন মিথুন

টেস্ট অভিষেকেই রেকর্ড বুকে নাম লেখালেন মোহাম্মদ মিথুন। ৮৮টি প্রথম শ্রেণির ম্যাচ খেলার পর আজ টেস্ট অভিষেক হয়েছে ডানহাতি এই ব্যাটসম্যানের। তার চেয়ে বেশি প্রথম শ্রেণির ম্যাচ খেলে টেস্ট অভিষেক হয়নি বাংলাদেশের আর কারও।

২০১১ সালে পাকিস্তানের বিপক্ষে টেস্ট অভিষেকের আগে নাজিমউদ্দিনের ৮১ ম্যাচ ছিল আগের রেকর্ড। ২০০৬ সালে প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে অভিষেক হওয়া মিথুন ভেঙে দিলেন নাজিমউদ্দিনের সেই রেকর্ড। ৭৬ ম্যাচ নিয়ে তৃতীয় স্থানে আছেন আগের টেস্টে অভিষেক হওয়া অলরাউন্ডার আরিফুল হক।

 



জিম্বাবুয়ের একটি পরিবর্তন

জিম্বাবুয়ে একাদশে একটি পরিবর্তন হয়েছে। একাদশে ঢুকেছেন পেসার ডোনাল্ড ত্রিপানো। বাদ পড়েছেন স্পিনার ওয়েলিংটন মাসাকাদজা।

জিম্বাবুয়ে একাদশ

হ্যামিল্টন মাসাকাদজা (অধিনায়ক), ব্রায়ান চারি, ব্রেন্ডন টেলর, শন উইলিয়ামস, সিকান্দার রাজা, পিটার মুর, রেগিস চাকাভা, ব্রেন্ডন মাভুতা, ডোনাল্ড ত্রিপানো, কাইল জার্ভিস, টেন্ডাই চাতারা।

তিন পরিবর্তনের বাংলাদেশ

প্রথম টেস্টের বাংলাদেশ একাদশ থেকে আজ তিনটি পরিবর্তন এসেছে। অভিষেক হয়েছে ব্যাটসম্যান মোহাম্মদ মিথুন ও পেসার খালেদ আহমেদের। সেই সঙ্গে ফিরেছেন বাঁহাতি পেসার মুস্তাফিজুর রহমান। বাদ পড়েছেন ব্যাটসম্যান নাজমুল হোসেন শান্ত, বাঁহাতি স্পিনার নাজমুল ইসলাম অপু ও পেসার আবু জায়েদ রাহী।

 



বাংলাদেশ একাদশ

লিটন দাস, ইমরুল কায়েস, মুমিনুল হক, মাহমুদউল্লাহ (অধিনায়ক), মোহাম্মদ মিথুন, মুশফিকুর রহিম, আরিফুল হক, মেহেদী হাসান মিরাজ, তাইজুল ইসলাম, মুস্তাফিজুর রহমান, খালেদ আহমেদ।

টস

বাঁচা-মরার ম্যাচে টস ভাগ্য পাশে পেলেন মাহমুদউল্লাহ। বাংলাদেশ অধিনায়ক টস জিতে নিলেন ব্যাটিং। মিরপুর শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে ম্যাচ শুরু সকাল সাড়ে নয়টায়।

বাংলাদেশের সিরিজ বাঁচানোর চ্যালেঞ্জ

বাজে ব্যাটিংয়ের প্রদর্শনীতে সিলেটে প্রথম টেস্টে জিম্বাবুয়ের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ করেছে বাংলাদেশ। দুই ইনিংসে ১৪৩ ও ১৬৯ রানে অলআউট হয়ে বাংলাদেশ ম্যাচ হারে ১৫১ রানের বড় ব্যবধানে। ২০০১ সালের পর দেশের মাটিতে জিম্বাবুয়ের কাছে এটিই বাংলাদেশের প্রথম কোনো টেস্ট হার।

মিরপুরে আজ শুরু দ্বিতীয় ও শেষ টেস্ট তাই বাংলাদেশের জন্য সিরিজ হার এড়ানোর চ্যালেঞ্জ। ১৭ বছর পর দেশের মাটিতে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সিরিজ হার এড়াতে মিরপুর টেস্ট জেতার বিকল্প নেই বাংলাদেশের সামনে। অন্যদিকে জিম্বাবুয়ে এই ম্যাচ ড্র করলেই দেশের বাইরে মাত্র তৃতীয়বারের মতো সিরিজ জিতবে।




রাইজিংবিডি/ঢাকা/১১ নভেম্বর ২০১৮/পরাগ

রাইজিংবিডি.কম

আরো পড়ুন  



সর্বশেষ

পাঠকপ্রিয়