বাকপ্রতিবন্ধীকে ধর্ষণের পর পুড়িয়ে হত্যা: আসামির স্বীকারোক্তি
ঢাকার কেরানীগঞ্জে বাকপ্রতিবন্ধী লতা সরকারকে ধর্ষণের পর পুড়িয়ে হত্যা মামলার মূল আসামি সুজন মিয়া (২৫) আদালতে দোষ স্বীকার করে জবানবন্দি দিয়েছে।
শনিবার (৩ ডিসেম্বর) দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানা পুলিশ আসামিকে আদালতে হাজির করে স্বেচ্ছায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি রেকর্ড করার আবেদন করে। ঢাকার জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট শেখ মুজাহিদুল ইসলাম তার জবানবন্দি রেকর্ড করেন। পরে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়।
শুক্রবার (২ ডিসেম্বর) পটুয়াখালীর কলাপাড়া থানার তেগাছিয়া বাজার থেকে সুজন মিয়াকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
গত ২৮ নভেম্বর রাত সাড়ে ১০টায় জাতীয় জরুরি সেবার নম্বরে (৯৯৯) পুলিশ খবর পায়, কেরানীগঞ্জের সাবান ফ্যাক্টরি রোডের পাশে এক নারীর শরীরে কে বা কারা আগুন ধরিয়ে দিয়েছে। পুলিশ ওই নারীকে উদ্ধার করে প্রথমে স্যার সলিমুল্লাহ মেডিক্যাল কলেজে (মিটফোর্ড) ও পরবর্তীতে শেখ হাসিনা ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি হাসপাতালে ভর্তি করে। চিকিৎসাধীন অবস্থায় ২৯ নভেম্বর রাত সাড়ে ৮টায় লতা মারা যান। এ ঘটনায় লতা সরকারের ভাই স্বপন সরকার মামলা দায়ের করেন।
মামুন/রফিক
আরো পড়ুন