কৃষি

ঈদে মালয়েশিয়া ভ্রমণের সাতসতেরো

ফেরদৌস জামানদেশের বাইরে কাছেপিঠে কোথাও যেতে চাইলে সবার আগে মনে পড়ে ভারতের কথা, তারপরই মালয়েশিয়া। অথচ মাত্র চার দশক আগের কথা, সে সময় বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার অর্থনৈতিক অবস্থা প্রায় সমান ছিল। উন্নতির সিঁড়ি বেয়ে তারা আজ পৌঁছে গেছে অনেক উপরে। এতটাই উপরে যে, তারা নিজেদের দেশকে আজ ইউরোপের কোনো দেশের সমতুল্য মনে করে! অন্যান্য বিভাগ তো বটেই তারা দেশের পর্যটন শিল্পকেও সমান তালে এগিয়ে নিয়েছে। কী এমন আকর্ষণ রয়েছে যে, পৃথিবীর লক্ষ লক্ষ পর্যটক আজ মালয়েশিয়াকে অন্যতম ভ্রমণ  উপযোগী দেশ বলে মনে করছে? আমরা যারা ছুটিছাটা পেলেই দেশে অথবা দেশের বাইরে কোথাও বেড়াতে যাই দুটো দিন নির্ঝঞ্ঝাট আরাম করে কাটানোর জন্য, তাদের জন্য আজকের লেখায় থাকছে মালয়েশিয়া ভ্রমণের বৃত্তান্ত। কারণ সামনে ঈদ। আর ঈদের ছুটিতে পরিবার বা বন্ধুদের নিয়ে আপনিও নিশ্চয়ই  কোথাও যাবেন বলে ভেবে রেখেছেন। এবার চলুন মালয়েশিয়া গিয়ে কী দেখা যেতে পারে জেনে নেই।

ভিসা প্রসেসিং : গ্রাহক চাইলে টুর কোম্পানিগুলো ভিসা প্রসেস করে দিয়ে থাকে। সেক্ষেত্রে ভিসা ফি ও অন্যান্য খরচ বাবদ গুনতে হবে প্রায় ৩৫০০-৫০০০ টাকা। এ জন্য প্রয়োজন হবে : ছয় মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট ও সলভেন্সি সার্টিফিকেট, সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড ছবি, চাকুরিজীবী হলে এনওসি.(নো অবজেকশন সার্টিফিকেট) এবং প্রতিষ্ঠানের ট্রেড লাইসেন্সের নোটারাইজড্ ফটোকপি, ব্যবসায়ী হলে ট্রেড লাইসেন্সের নোটারাইজড্ ফটোকপি, বিজনেস কার্ড বা ভিজিটিং কার্ড। যদি আপনার ভ্রমণ পরিকল্পনা নিজেই সাজিয়ে থাকেন, অর্থাৎ কোনো টুর অপারেটরের সহযোগিতা নিতে না চান তাহলে যাওয়ার আগে থাকার জায়গা আগে থেকেই নিশ্চিত করে নিতে হবে।

রাইজিংবিডি/ঢাকা/৬ জুলাই ২০১৫/তাপস রায়