সারা বাংলা

শিমুলিয়া ফেরিঘাটে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

মুন্সীগঞ্জে লৌহজং উপজেলার শিমুলিয়া ফেরিঘাট এলাকায় উচ্ছেদ অভিযান শুরু করেছে বিআইডব্লিউটিএ কর্তৃপক্ষ।

বুধবার দুপুরে লৌহজং থানা পুলিশ ও শিমুলিয়া নৌ পুলিশের সহযোগিতায়। বিআইডব্লিউটিএ’র নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. মোস্তাফিজুর রহমান এই অভিযান পরিচালনা করেন। সারাদেশে বিআইডব্লিউটিএ’র জায়গায় অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযানের অংশ হিসেবে এ অভিযান চালানো হয়।

বিআইডব্লিউটিএ সূত্রে জানা যায়, অবৈধ স্থাপনা সরিয়ে নেয়ার জন‌্য কয়েকদিন আগে  নোটিশ দেয়া হয়। কিন্তু কেউ স্থাপনা সরিয়ে নেয়নি। বুধবার বেলা ১১টা থেকে সাড়ে ১২টার মধ্যে অবৈধ স্থাপনা ও মালামাল সরিয়ে নেওয়ার জন্য বলা হয়। এরপর বিআইডব্লিউটিএ’র একটাভেটর (ভ্যাকু) দিয়ে শতাধিক স্থাপনা ভেঙ্গে গুঁড়িয়ে দিয়েছে কর্তৃপক্ষ। উচ্ছেদ অভিযান বিকাল ৫টা পর্যন্ত চলমান ছিল।

আগামীকাল বৃহস্পতিবারও সকাল থেকে বিকাল পর্যন্ত অভিযান চলবে। সে সময় অবশিষ্ট অবৈধ স্থাপনাগুলো গুঁড়িয়ে দেয়া হবে বলে জানিয়েছেন বিআইডব্লিউটিএ’র নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. মোস্তাফিজুর রহমান।

অভিযানে উপস্থিত ছিলেন লৌহজং উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. কাবিরুল ইসলাম খান ও লৌহজং থানা অফিসার ইনচার্জ মোহাম্মদ আলমগীর হোসাইন।

অভিযান পরিচালনায় ছিলেন যুগ্ম পরিচালক বন্দর বিভাগ মো. গোলজার আলী, উপ পরিচালক নৌ সংরক্ষণ ও পরিচালন বিভাগ এসএম আজগর আলী, শিমুলিয়া নৌ বন্দর কর্মকর্তা মো. শাহালম মিয়া, সহকারি পরিচালক নৌ নিটরা সাহাদাত হোসেন, সহকারি পরিচালক নৌ সংরক্ষণ ও পরিচালন বিভাগ মো. জসিম মিয়া, নৌ পুলিশ পরিদর্শক মো. আমিনুল ইসলাম, থানা পুলিশ পরিদশক (তদন্ত) মো. জাহাঙ্গীর হোসেন খান প্রমুখ। মুন্সীগঞ্জ/রতন/সনি