ঘূর্ণিঝড় আম্ফানের প্রভাবে উপকূলীয় জেলা বাগেরহাটের শরণখোলায় দুপুর থেকে থেমে বৃষ্টি হচ্ছে।সন্ধ্যার আগে থেকেই শরণখোলার বিভিন্ন এলাকার লোকজন পার্শ্ববর্তী ঘূর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্রে যাচ্ছেন।তাদের অধিকাংশই বৃদ্ধ, প্রতিবন্ধী ও শিশু।
শুধু শরণখোলা নয় মোংলা, রামপাল ও মোরেলগঞ্জ উপজেলারও কিছু কিছু ঘূর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্রে স্থানীয়রা আশ্রয় নিচ্ছেন।মঙ্গলবার রাত ১১টা পর্যন্ত জেলার বিভিন্ন উপজেলায় ৯৯৭টি কেন্দ্রে ৬০ হাজার মানুষ আশ্রয় নিয়েছেন বলে জানিয়েছে জেলা প্রশাসন।
শরণখোলা উপজেলার ফায়েল খায়ের আশ্রয়কেন্দ্রে আসা সুখরঞ্জন ঋষি ও উর্মি রানী বলেন, ‘বাড়িতে ঘরের অবস্থা তেমন ভালো না। মাইকে শুনলাম, অনেক বড় ঝড় আসতেছে। তাই সন্ধ্যার আগেই চলে আসছি আশ্রয়কেন্দ্রে। ঝড় গেলে বাড়িতে যাব।
মোংলা উপজেলার চালনা বন্দর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের আশ্রয়কেন্দ্রে আসা হেলেনা বেগম বলেন, ‘কয়েক দিন ধরে শুনছি, ঝড় হবে।বিকেলে এলাকার মেম্বরসহ গণ্যমান্য ব্যক্তিরা বলছেন, রাতে ঝড় আসতে পারে। তাই ছেলেমেয়ে নিয়ে আশ্রয়কেন্দ্রে চলে এসেছি।’
বাগেরহাট/টুটুল/রফিক