ক্যাম্পাস

ভলান্টিয়ার সামিটে সেরা ৭ জন

তারুণ্যনির্ভর সংগঠন ‌‘পাঠশালা’র উদ্যোগে প্রথমবারের মতো অনুষ্ঠিত হয়েছে ভলান্টিয়ার সামিট-২০২১। সামিটে অংশগ্রহণকারী ২৫০ এর অধিক  ভলান্টিয়ারের মধ্য থেকে সেরা ৭ জনের নাম ১ আগস্ট রাতে প্রকাশ করা হয়।

তারা হলেন নুসরাত জাহান ইভা, সাদী মোহাম্মদ তামিম, রক্তিম আল ইশতিয়াক, ইশতিয়াক উদ্দিন আহমেদ খান, আতিফ আসাদ, মনিকা আক্তার রুনা এবং মো. আহসান হাবীব। নির্বাচিতদের ক্রেস্ট ও সার্টিফিকেট দেওয়া হবে বলে জানান আয়োজকরা।

পুরো আয়োজনে মিডিয়া পার্টনার ছিল দেশের জনপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল রাইজিংবিডি ডটকম।

দুই দিনব্যাপী এই সামিট অনলাইনে ৩০ এবং ৩১ জুলাই অনুষ্ঠিত হয়। অতিথি ছিলেন ভলান্টিয়ার ফর বাংলাদেশের ন্যাশনাল বোর্ডের প্রেসিডেন্ট সাদমান সৌমিক চৌধুরী, বিওয়াইএলসি’র ডেপুটি ম্যানেজার অব অপারেশন জাহেদুল ইসলাম, ভলান্টিয়ার অপরচুনিটিস বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা মিঠুন দাশ কাব্য, ইভ্যালুয়েশন-৩৬০ এর প্রতিষ্ঠাতা এ.এস. আহমাদ উপমা, ইয়াং কনগ্রেস এনআরবি গ্লোবালের কনভেনার মো. মোক্তার হোসেন, এক্টিভ সিটিজেন-ব্রিটিশ কাউন্সিলের ফ্যাসিলেটর মো. জিহাদুল ইসলাম।

আরও ছিলেন পাঠশালার প্রতিষ্ঠাতা এবাদুল ইসলাম, কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি ইমতিয়াজ আহমেদ জিয়ান, সাধারণ সম্পাদক এস এম মেহেদী হাসানসহ পাঠশালার কেন্দ্রীয় কমিটি ও শাখা কমিটির সদস্যরা।

এস এম মেহেদী হাসান বলেন, সামিটে রেজিস্ট্রেশনকারী ভলান্টিয়াররা তাদের গল্পগুলো আমাদের ইভেন্টে শেয়ার করেন, যা পরবর্তী সময়ে পাঠশালার অফিশিয়াল ফেসবুক পেজ ও ওয়েবসাইটে শেয়ার করা হয়। ইভেন্টের রেজিস্ট্রেশন থেকে প্রাপ্ত অর্থ সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের শিক্ষাসামগ্রী বিতরণে ব্যয় করা হবে বলে জানান তিনি।

পাঠশালার প্রতিষ্ঠাতা এবাদুল ইসলাম বলেন, ভলান্টিয়ার সামিট সফলভাবে সম্পন্ন হওয়ায় পাঠশালার সব সদস্যের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। আমাদের এই ইভেন্টে যারা পার্টনার ছিলেন, তাদের প্রতিও কৃতজ্ঞতা। এবছর আমরা খুব সাড়া পেয়েছি। ভবিষ্যতে আমরা অনেক বড় পরিসরে এই  আয়োজন করবো, যা স্বেচ্ছাসেবীদের অনুপ্রেরণা জোগাবে।

তিনি আরও বলেন, পাঠশালা শুরু থেকেই সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের জন্য কাজ করছে। ভবিষ্যতেও এই কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে বলে জানান তিনি।