কক্সবাজারে অভিজাত ও নান্দনিক হোটেল হিসেবে এক বিশ্বস্ত ও আস্থার নামে পরিণত হচ্ছে ‘গ্রেস কক্স স্মার্ট হোটেল’। তিন তারকা মানের প্রকৃত সেবা দিয়ে আসছে হোটেলটি। কক্সবাজারে ঘুরতে গেলে ভ্রমণ পিপাসুরা এখন বেছে নেন গ্রেস কক্স-কে।
প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক বলেন, “গ্রেস কক্স কেবল কক্সবাজারে নয়, বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী, অভিজাত ও নান্দনিক থ্রি স্টার মানের একটি হোটেল। আমরা আমাদের গেস্টদের সুযোগ-সুবিধার ব্যাপারে কোনো আপস করি না।”
তিনি বলেন, “কক্সবাজারকে বলা হয় দেশের পর্যটন রাজধানী। বিশাল সমুদ্র। পৃথিবীর দীর্ঘতম সৈকত। যতই মন খারাপ থাকুক, সাগরের বিশালতার সামনে দাঁড়ালে নিমিষেই মন ভালো হয়ে যায়। সঙ্গে প্রিয়জন, পরিবার পরিজন, শুভাকাঙ্ক্ষী, বন্ধুজন থাকলে তো কথাই নেই। কিন্তু ভ্রমণের জায়গাটি হতে হবে নিরাপদ, ঝুট-ঝামেলামুক্ত। এজন্যই কক্সবাজারে আছে থ্রি স্টার হোটেল গ্রেস কক্স। সাগরের বিশালতার টানেই হোক কিংবা অবকাশ যাপন, কক্সবাজার সবসময় মুখর থাকে পর্যটকদের অভিবাদন জানাতে। বিপুল পর্যটকদের রাত্রীযাপন নিশ্চিত করতে সমুদ্র সৈকতের কাছে তৈরি করা হয়েছে অসংখ্য আবাসিক হোটেল, মোটেল, রিসোর্ট এবং কটেজ। কিন্তু সবগুলোতে নেই পর্যাপ্ত সুযোগ-সুবিধা। নেই নিরাপত্তা।”
তিনি আরো বলেন, “অনেক সময় দীর্ঘ ছুটির দিনগুলোতে পর্যটকরা রুম পান না। অনেক হোটেলে আছে নানা সমস্যা। কিন্তু গ্রেস কক্স স্মার্ট হোটেল এসব দিক থেকে ব্যতিক্রম। আমরা দীর্ঘদিন ধরে একই রকমভাবে গ্রাহকদের তিন তারকা মানের সুযোগ-সুবিধা দিয়ে আসছি। গেস্টদের নিরাপত্তা ও স্মার্ট সেবায় আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। গ্রেস কক্স হোটেলে রয়েছে অসাধারণ সব প্যাকেজ ও আকর্ষণীয় নানা অফার।”
তিনি বলেন, “আমরা গেস্টদের সুযোগ সুবিধার ব্যাপারে আপস করি না। আমাদের প্রতিটি ইউনিট শতভাগ কর্পোরেট, প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ও আন্তরিক। আমাদের সব সুযোগ-সুবিধার মধ্যে অন্যতম ওয়েলকাম ড্রিংকস, ব্রেকফাস্ট (বুফে), এসি ও গিজার ফ্যাসিলিটি, আনলিমিটেড ওয়াই-ফাই, ইন রুম মিনারেল ওয়াটার, কফি, চা, সুবিশাল সুইমিং পুল, নিজস্ব রেস্টুরেন্টে মজাদার খাবার, ২৪ ঘণ্টা রুম সার্ভিস ও অন্যান্য সুবিধা। যা আপনি এবং আপনার ভ্রমণকে আবাসনের ক্ষেত্রে করবে নিরাপদ, আনন্দদায়ক ও আরো মনোমুগ্ধকর।”
গ্রেস কক্স স্মার্ট হোটেল কলাতলি রোডে অবস্থিত।