অর্থনীতি

শেষ কার্যদিবসে পুঁজিবাজারে সূচকের পতন

ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) চলতি সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার (৪ সেপ্টেম্বর) সূচকের পতনের মধ্যে দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন ডিএসই ও সিএসইতে আগের কার্যদিবসের চেয়ে টাকার পরিমাণে লেনদেন কিছুটা কমেছে। তবে, ডিএসইতে লেনদেন ১ হাজার ৩০০ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। এদিকে, ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দাম বাড়লেও সিএসইতে সমান রয়েছে।

‎ডিএসই ও সিএসই সূত্রে জানা গেছে, দিন শেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ১৭.৩৩ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৫ হাজার ৬১৪ পয়েন্টে। ডিএসই শরিয়াহ সূচক ৩.৬২ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ২৩০ পয়েন্টে এবং ডিএস৩০ সূচক ১৩.০৭ পয়েন্ট কমে ২ হাজার ১৮২ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।

‎ডিএসইতে মোট ৩৯২টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে ১৭৫টি কোম্পানির, কমেছে ১৪৫টির এবং অপরিবর্তিত আছে ৭২টির।

এদিন ডিএসইতে মোট ১ হাজার ৩৩৮ কোটি ৫৩ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ১ হাজার ৩৯৭ কোটি ৫৬ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট।

‎অপরদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সিএসসিএক্স সূচক আগের দিনের চেয়ে ২১.৫৯ পয়েন্ট কমে অবস্থান করছে ৯ হাজার ৬৫০ পয়েন্টে। সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ২৯.৪৭ পয়েন্ট কমে ১৫ হাজার ৭০২ পয়েন্টে, শরিয়াহ সূচক ০.৯২ পয়েন্ট কমে ৯৯২ পয়েন্টে এবং সিএসই ৩০ সূচক ৬৯.৫৯ পয়েন্ট কমে ১৩ হাজার ৮১২ পয়েন্টে অবস্থান করছে।

‎সিএসইতে মোট ২৩৮টি কোম্পানির শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে ১০৮টি কোম্পানির, কমেছে ১০৮টির এবং অপরিবর্তিত আছে ২২টির।

‎সিএসইতে ১২ কোটি ২৪ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। আগের কার্যদিবসে লেনদেন হয়েছিল ২১ কোটি ১১ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট।