রোববার সকালে মহাখালীর বিসিপিএস প্রতিষ্ঠানে টিকার বুস্টার ডোজ প্রদান কার্যক্রম শুরু হবে। বুস্টার ডোজে ফাইজারের টিকা দেয়া হবে। শুরুর দিকে বয়স্ক এবং ফ্রন্টলাইনাররা এই ডোজের টিকা অগ্রাধিকার ভিত্তিতে পাবেন। পর্যায়ক্রমে টিকা গ্রহীতার সংখ্যা বাড়তে থাকবে।
শনিবার (১৮ ডিসেম্বর) দুপুরে মানিকগঞ্জের গড়পাড়ায় শুভ্র সেন্টারে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্যমন্ত্রী এসব বিষয় নিশ্চিত করেন।
জানা গেছে, যাদের দ্বিতীয় ডোজ টিকার বয়স ৯ মাসের বেশি হয়েছে তাদেরকেই বুস্টার ডোজের আওতায় আনা হবে। পর্যায়ক্রমে সারাদেশেই এ কর্মসূচি চালু হবে। উদ্বোধনী দিনে শতাধিক মানুষকে বুস্টার ডোজ দেয়া হবে। তাদের মধ্যে ষাটোর্ধ্ব ব্যক্তি ও ফ্রন্টলাইন ওয়ার্কার (যেমন চিকিৎসক, নার্স, টেকনিশিয়ান, গণমাধ্যম কর্মী) থাকবেন।
এরইমধ্যে বুস্টার ডোজ দেওয়ার যাবতীয় কার্যক্রম চলমান রয়েছে। সুরক্ষা অ্যাপ আপডেটের কার্যক্রম চলমান রয়েছে। বুস্টার ডোজ দেওয়ার তালিকাও তৈরি করা হচ্ছে।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ফাইজারের সাত কোটি টিকা রয়েছে। আগামী মাসে আসবে আরও দুই কোটি। তাই টিকার কোনো সংকট হবে না।
এ ছাড়া ওমিক্রন বিশ্বের বিভিন্ন দেশে দ্রত ছড়িয়ে পড়ছে। ওমিক্রন মোকাবিলায় যা যা করণীয় করা হয়েছে। যারা বিদেশ থেকে আসবে তাদের ৪৮ ঘণ্টা আগে করোনা পরীক্ষা করাতে হবে। সীমান্ত দিয়ে আসলে র্যাপিড অ্যান্টিজেন পরীক্ষার ব্যবস্থা করা হয়েছে- যোগ করেন মন্ত্রী।