মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও জানিয়েছেন, যুদ্ধবিরতি চুক্তির আওতায় গাজায় যে আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা বাহিনী মোতায়েন করা হবে, তাতে এমন দেশ থাকতে হবে যাদের সাথে ইসরায়েল ‘স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করে।’ শুক্রবার ইসরায়েল সফররত রুবিও এ কথা বলেছেন।
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী জানিয়েছেন, গাজার শাসনব্যবস্থার ভবিষ্যৎ এখনো ইসরায়েল এবং অংশীদার দেশগুলোর মধ্যে নির্ধারণ করা প্রয়োজন। তবে হামাসকে অন্তর্ভুক্ত করা যাবে না। তবে শাসন ব্যবস্থায় ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের জন্য সম্ভাব্য ভূমিকা এখনো নির্ধারণ করা হয়নি।
গাজায় যুদ্ধবিরতির জন্য মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প যে প্রস্তাব দিয়েছিলেন তাতে গাজার নিরাপত্তা ব্যবস্থার জন্য আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনের কথা বলা হয়েছে। এই আন্তর্জাতিক বাহিনীতে কোন কোন দেশের সেনা থাকবে তা নির্ধারণ করা হয়নি।
অবশ্য গাজায় স্থিতিশীলতা ও নিরাপত্তা বজায় রাখতে চলতি মিশরের নেতৃত্বে একটি আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা বাহিনী গঠনের পরিকল্পনা করছে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ। এ বাহিনীতে মিশরের পাশাপাশি তুরস্ক, ইন্দোনেশিয়া এবং আজারবাইজানকে মূল সৈন্যদাতা দেশ হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হতে পারে। তবে গাজায় কোনো তুর্কি সেনা মোতায়েনের অনুমতি দেওয়া হবে না বলে স্পষ্ট করেছেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু।