আইন ও অপরাধ

‘টঙ্গি থেকে এসে হত্যায় অংশ নেয়’

নিজস্ব প্রতিবেদক : মার্কিন রাষ্ট্রদূতের প্রাক্তন কর্মকর্তা জুলহাস মান্নান এবং তার বন্ধু নাট্যকর্মী মাহবুব রাব্বী তনয়কে পরিকল্পনা অনুযায়ী হত্যা করা হয়। টঙ্গী থেকে কলাবাগান আসে খুনিরা। পরে পাশের একটি মসজিদে নামাজ শেষ করে তারা। এরপরই তাদের হত্যা করা হয়। বুধবার দুপুরে ডিএমপির মিডিয়া সেন্টারে কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম ইউনিটের (সিটিটিসি) প্রধান মনিরুল ইসলাম সাংবাদিকদের এ তথ্য জানিয়েছেন। মনিরুল ইসলাম বলেন, ‘হত্যাকাণ্ডে ১৩ জন জড়িত ছিল। মঙ্গলবার রাতে টঙ্গী এলাকা থেকে মামলার প্রধান আসামি আসাদুল্লাহকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ ঘটনায় সরাসরি জড়িত চার জনকে এর আগে গ্রেপ্তার করা হয়। তারা সবাই ঘটনার দিন আগে টঙ্গী থেকে প্রথমে কলাবাগান আসে। এরপর পাশের একটি মসজিদে নামাজ শেষে এ হত্যাকাণ্ডে অংশ নেয়। গ্রেপ্তারকৃতরা সবাই আনসারুল্লাহ বাংলা টিমের সদস্য। আর আসাদুল্লাহ যশোর পলিটেকনিকে পড়াশোনা করেছে। জামায়াতের রুকন পর্যায়ের নেতা। ২০১৫ সালে যশোরের নওয়াপাড়া ইউনিয়নের ছাত্রশিবিরের সাথী ছিল। তাকে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।’ উল্লেখ্য, ২০১৬ সালের ২৫ এপ্রিল রাজধানীর কলাবাগানের লেক সার্কাস রোডের বাড়িতে তাদের কুপিয়ে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা। রাইজিংবিডি/ঢাকা/১৬ জানুয়ারি ২০১৯/মাকসুদ/সাইফ