জাতীয়

‘২০৪১ সাল নাগাদ এলপিজির চাহিদা হবে ৮০ লাখ মে.টন’

বাংলাদেশে এলপিজির চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে জানিয়ে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, ২০৪১ সাল নাগাদ এলপিজির প্রক্ষেপিত চাহিদা হবে প্রায় ৮০ লাখ মেট্টিক টন।

তিনি বলেন, বৈশ্বিক জ্বালানিখাতের টেকসই উন্নয়ন দ্রুত করতে আঞ্চলিক সহযোগিতা বৃদ্ধি অপরিহার্য। জ্বালানি বাজারের অবকাঠামোগত উন্নয়ন, বিকল্প প্রযুক্তির সহজলভ্যতা, আধুনিক প্রযুক্তির অবাদ হস্তান্তর আগামী দিনের জ্বালানি সংকট নিরসনে কার্যকর অবদান রাখবে।

মঙ্গলবার (৩০ জুন) প্রতিমন্ত্রী তার বাসভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে অনুষ্ঠিত ইন্ডিয়ান অয়েল করপোরেশন, এফজেডই, সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং বেক্সিমকো এলপিজি, বাংলাদেশ-এর হোল্ডিং কোম্পানি, আর আর হোল্ডিং লিমিটেড, রাস আল খাইমাহ, সংযুক্ত আরব আমিরাতের মধ্যে যৌথ বিনিয়োগ চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেওয়ার সময় এ কথা বলেন।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, পাবলিক-প্রাইভেট অংশীদারিত্বের আওতায় জ্বালানিখাতের সহযোগিতায় এই চুক্তি অন্যতম পথিকৃৎ। জ্বালানির চাহিদা ও সংস্থানের মধ্যে সমন্বয় করে জ্বালানি বাজার উন্নয়নে আজকের এই চুক্তিটি অবদান রাখতে পারবে।

চুক্তিতে ইন্ডিয়ান অয়েল করপোরেশনের চেয়ারম্যান সঞ্জিব সিং ও আর আর হোল্ডিং লিমিটেডের নির্বাহী পরিচালক তারিক আলম ভার্চুয়ালি স্বাক্ষর করেন।

চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ‌্যে ভারতের পেট্টোলিয়াম ও প্রাকৃতিক গ্যাস এবং স্টিল বিষয়ক মন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান, প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান ফজলুর রহমান, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. আনিসুর রহমান ও বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতের হাইকমিশনার রিভা গাঙ্গুলি উপস্থিত ছিলেন। ঢাকা/হাসান/জেডআর