জাতীয়

আরও ২ লাখ মে.টন ইউরিয়া-ডিএপি সংগ্রহ করা হবে

নিবিড় ও সম্প্রসারিত চাষাবাদের প্রয়োজনে চলমান ২০২০-২১ অর্থবছরে রাসায়নিক সারের চাহিদা পুনর্নির্ধারণ করা হয়েছে। এতে অতিরিক্ত ১ লাখ মেট্রিক টন ইউরিয়া ও ১ লাখ মেট্রিক টন ডিএপি সার উন্মুক্ত প্রতিযোগিতার মাধ্যমে জরুরিভিত্তিতে সংগ্রহ করা হবে। 

এ অতিরিক্ত ইউরিয়া সার বাংলাদেশ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ করপোরেশন (বিসিআইসি) এবং ডিএপি সার কৃষি মন্ত্রণালয় সংগ্রহ করবে। 

বৃহস্পতিবার (২৭ আগস্ট) কৃষি মন্ত্রণালয়ের তথ্য অফিসার কামরুল ইসলাম ভূইয়া রাইজিংবিডিকে এতথ্য জানান।

তিনি জানান, ২০২০-২১ অর্থবছরে রাসায়নিক সারের চাহিদা নির্ধারণ করা হয়েছিল ইউরিয়া ২৪ লাখ ৫০ হাজার মেট্রিক টন এবং ডিএপি ১৩ লাখ মেট্রিক টন নির্ধারণ করা হয়। এখন চাহিদা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ইউরিয়া ২৫ লাখ ৫০ হাজার মেট্রিক টন এবং ডিএপি ১৪ লাখ মেট্রিক টন।  সেজন্য অতিরিক্ত সার সংগ্রহ করা হবে।