জাতীয়

এক কোটি ২৫ লাখ লিটার সয়াবিন তেল কিনবে সরকার

ভর্তুকি দামে টিসিবির মাধ্যমে বিক্রির জন্য ১ কোটি ২৫ লাখ লিটার সয়াবিন তেল ও ৫ হাজার মেট্রিকটন ডাল কেনার ৩টি প্রস্তাবসহ ১৬ ক্রয়প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি। এতে মোট ব্যয় হবে ১৮৯৪ কোটি ১৬ লাখ টাকা।

বুধবার (১৭ আগস্ট) অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের সভাপতিত্বে কমিটির ভার্চুয়াল সভায় ক্রয় প্রস্তাবগুলোর অনুমোদন দেওয়া হয়। সভায় কমিটির সদস্য, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সিনিয়র সচিব, সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের সচিব ও উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

সভা শেষ অনুমোদিত প্রস্তাবগুলোর বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল ও মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মো. আব্দুল বারিক।

অর্থমন্ত্রী বলেন, অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির ১৮তম এবং সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির ২৪তম সভা হয়েছে। অর্থনৈতিক কমিটি অনুমোদনের জন্য ১টি এবং ক্রয় কমিটির অনুমোদনের জন্য টেবিলে ৩টি প্রস্তাবসহ মোট ১৬টি প্রস্তাব উপস্থাপন করা হয়। ক্রয় কমিটির প্রস্তাবগুলোর মধ্যে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের ৭টি, শিল্প মন্ত্রণালয়ের ৪টি, সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের ১টি এবং স্থানীয় সরকার বিভাগের ১টি এবং বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের ৩টি প্রস্তাব ছিল। ক্রয় কমিটির অনুমোদিত ১৬টি প্রস্তাবে মোট অর্থের পরিমাণ ১৮৯৪ কোটি ১৬ লাখ ৩৭ হাজার ৭৩ টাকা।

অতিরিক্ত সচিব বলেন, ‘কুষ্টিয়া (ত্রিমোহনী)-মেহেরপুর-চুয়াডাঙ্গা-ঝিনাইদহ আঞ্চলিক মহাসড়ক কুষ্টিয়া থেকে মেহেরপুর পর্যন্ত যথাযথ মান ও প্রশস্ততায় উন্নীতকরণ’ প্রকল্পের পূর্ত কাজের ক্রয় প্রস্তাবে অনুমোদন দিয়েছে কমিটি।

প্রকল্প বাস্তবায়নে দরপত্র আহ্বান করা হলে ১০টি প্রতিষ্ঠান দরপ্রস্তাব জমা দেয়। কারিগরিভাবে ও আর্থিকভাবে ৮টি প্রস্তাব রেসপনসিভ হয়।  দরপত্রের সব প্রক্রিয়া শেষে জহিরুল লিমিটেডকে সর্বনিম্ন দরদাতা হিসেবে সুপারিশ করে। প্রকল্পে ব্যয় হবে ১০১ কোটি ৪১ লাখ ১০ হাজার ৬৪৮ টাকা।

ঢাকা ওয়াসার ‘ঢাকা এনভারনমেন্টালি সাসটেইনাবল ওয়াটার প্রকল্পের আওতায় প্যাকেজ নং-৩.২ কাজের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান নিয়োগের প্রস্তাবে অনুমোদন দিয়েছে কমিটি। প্রকল্পের আওতায় ডিজাইন অ্যান্ড কন্সট্রাকশন অব ফিডার লাইন ইনসাইড ঢাকা সিটি প্যাকেজ নং-৩.২ কাজের ঠিকাদার নিয়োগের জন্য উন্মুক্ত পদ্ধতিতে আন্তর্জাতিক দরপত্র আহ্বান করা হলে ৮টি দরপত্র জমা পড়ে। তার মধ্যে ৩টি কারিগরিভাবে রেসপনসিভ হয়। দরপত্রের সব প্রক্রিয়া শেষে টিইসি সর্বনিস্ন দরদাতা হিসেবে চীনের চায়না জিও-ইঞ্জিনিয়ারিং করপোরেশনের নাম সুপারিশ করে। প্রকল্পে ব্যয় হবে ৩৭২ কোটি ৯২ লাখ ১৭ হাজার ৪১৪ টাকায়।

রাষ্ট্রীয় চুক্তির মাধ্যমে  কাতার থেকে ১ম লটে ৩০ হাজার মেট্রিকটন ব্যাগড প্রিল্ড ইউরিয়া সার আমদানির অনুমোদন দিয়েছে কমিটি। ২০২২ সালের ১৫ জুন তারিখের সিসিইএ সভার অনুমোদনক্রমে ২০২২-২০২৩ অর্থবছরে কাতার থেকে রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে চুক্তির মাধ্যমে ৬ লাখ ৩০ হাজার মেট্রিকটন ইউরিয়া সার আমদানির চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। কাতার এর সঙ্গে চুক্তি অনুযায়ী সারের দাম নির্ধারণ করে প্রতি মেট্রিকটন ৫৩৬.৫০ মার্কিন ডলার হিসেবে ১ম লটে ৩০ হাজার মেট্রিকটন ব্যাগড প্রিল্ড ইউরিয়া সারের মোট দাম ১ কোটি ৬০ লাখ ৯৫ হাজার মার্কিন ডলার সমপরিমাণ বাংলাদেশি মুদ্রায় ১৫২ কোটি ৫০ লাখ ১ হাজার ২৫০ টাকা।

কর্ণফুলী ফার্টিলাইজার কোম্পানি লিমিটেড (কাফকো), বাংলাদেশ এর কাছ থেকে ৩য় লটে ৩০ হাজার মেট্রিক টন ব্যাগড গ্র্যানুলার ইউরিয়া সার ক্রয়ের প্রস্তাবে অনুমোদন দিয়েছে কমিটি। ২০২২-২০২৩ অর্থবছরে পরিকল্পনা অনুযায়ী কাফকো, বাংলাদেশ থেকে ৬ লাখ মেট্রিক টন ইউরিয়া সার কেনার সংশোধিত চুক্তি করা হয়। ২০২২-২০২৩ অর্থবছরে ৩য় লটে ৩০ হাজার মেট্রিক টন ব্যাগড গ্র্যানুলার ইউরিয়া সার কেনার জন্য প্রাইস অফার পাঠানোর অনুরোধ করা হলে কাফকো প্রাইস অফার পাঠায়। কাফকোর সঙ্গে চুক্তি অনুযায়ী সারের দাম নির্ধারণ করে ৩য় লটে ৩০ হাজার মেট্রিক টন ব্যাগড গ্র্যানুলার ইউরিয়া সার প্রতি মেট্রিক টন ৫৩৩.২৫ ডলার হিসেবে সর্বমোট ১ কোটি ৫৯ লাখ ৯৭ হাজার ৫০০ মার্কিন ডলার সমপরিমাণ বাংলাদেশি মুদ্রায় ১৫১ কোটি ৫৭ লাখ ৬৩ হাজার ১২৫ টাকা ব্যয় হবে।

২০২২-২০২৩ অর্থবছরে রাষ্ট্রীয় চুক্তির মাধ্যমে সৌদি আরব থেকে ৪র্থ লটে ৩০ হাজার মেট্রিকটন বাল্ক গ্র্যানুলার ইউরিয়া সার আমদানির প্রস্তাবে অনুমোদন দিয়েছে কমিটি। এর আগে ২০২২ সালের ৭ এপ্রিল অনুষ্ঠিত অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির অনুমোদনক্রমে ২০২২-২০২৩ অর্থবছরে সৌদি আরব থেকে রাষ্ট্রীয় চুক্তির মাধ্যমে ৬ লাখ ৬০ হাজার মেট্রিকটন  ইউরিয়া সার আমদানির জন্য চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। চুক্তি অনুযায়ী সারের দাম নির্ধারণ করে ৪র্থ লটে ৩০ হাজার মেট্রিকটন বাল্ক গ্র্যানুলার ইউরিয়া সার প্রতি মেট্রিকটন ৫৩৪.৩৩ মার্কিন ডলার হিসেবে সর্বমোট ১ কোটি ৬০ লাখ ২৯ হাজার ৯০০ মার্কিন ডলার সমপরিমাণ বাংলাদেশি মুদ্রায় ব্যয় হবে ১৫১ কোটি ৮৮ লাখ ৩৩ হাজার ২৫ টাকা।

অতিরিক্ত সচিব বলেন, ২০২২-২০২৩ অর্থবছরে রাষ্ট্রীয় চুক্তির মাধ্যমে সৌদি আরব থেকে ৫ম লটে ৩০ হাজার মেট্রিকটন বাল্ক গ্র্যানুলার ইউরিয়া সার আমদানির অনুমোদন দিয়েছে কমিটি। অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির অনুমোদনক্রমে ২০২২-২০২৩ অর্থবছরে সৌদি আরব থেকে রাষ্ট্রীয় চুক্তির মাধ্যমে ৬ লাখ ৬০ হাজার মেট্রিকটন ইউরিয়া সার আমদানির জন্য চুক্তি হয়।  সৌদি আরব এর সঙ্গে চুক্তি অনুসারে সারের মূল্য নির্ধারণ করে ৫ম লটে প্রতি মেট্রিকটন ৫২৪.৫০ মার্কিন ডলার হিসেবে ৩০ হাজার মেট্রিকটন সার আমদানিতে ব্যয় হবে  ১ কোটি ৫৭ লাখ ৩৫ হাজার মার্কিন ডলার সমপরিমাণ বাংলাদেশি মুদ্রায় ১৪৯ কোটি ৮ লাখ ৯১ হাজার ২৫০ টাকা।

চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের জিসিবি এলাকায় লট নং-১ এ কর্গো হ্যান্ডেলিং অব্যাহত রাখার লক্ষ্যে কন্টেইনার বার্থ অপারেটর নিয়োগের প্রস্তাবে অনুমোদন দিয়েছে কমিটি। ৫ বছর মেয়াদে কন্টেইনার বার্থ অপারেটর নিয়োগের জন্য এক ধাপ দুই খাম পদ্ধতিতে দরপত্র আহ্বান করা হলে ২টি দরপত্র জমা পড়ে যা কারিগরিভাবে রেসপনসিভ হয়। দরপত্রের সব প্রক্রিয়া শেষে টিইসি কর্তৃক সুপারিশকৃত রেসপনসিভ সর্বনিম্ন দরদাতা প্রতিষ্ঠান মেসার্স এফ কিউ খাঁন অ্যান্ড ব্রাদার্স লিমিটেডকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। এজন্য ব্যয় হবে ৭৬ কোটি ৯৫ লাখ ২৮ হাজার ৯৯০ টাকা।

চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের জিসিবি এলাকায় লট নং-২ (বার্থ নং-৯)-এ কর্গো হ্যান্ডেলিং অব্যাহত রাখার লক্ষ্যে কন্টেইনার বার্থ অপারেটর নিয়োগের প্রস্তাবে অনুমোদন দিয়েছে কমিটি। ৫ বছর মেয়াদে কন্টেইনার বার্থ অপারেটর নিয়োগের জন্য এক ধাপ দুই খাম পদ্ধতিতে দরপত্র আহ্বান করা হলে ২টি দরপত্র জমা পড়ে যা কারিগরিভাবে রেসপনসিভ হয়। দরপত্রের সব প্রক্রিয়া শেষে টিইসি কর্তৃক সুপারিশকৃত রেসপনসিভ সর্বনিম্ন দরদাতা প্রতিষ্ঠান ফজলী সন্স লিমিটেডকে নিয়োগের প্রস্তাবে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এজন্য ব্যয় হবে ৭৬ কোটি ৯০ লাখ ৯৯ হাজার ৮৮৫ টাকা।

চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের জিসিবি এলাকায় লট নং-৩ (বার্থ নং-১০)-এ কর্গো হ্যান্ডেলিং অব্যাহত রাখার লক্ষ্যে কন্টেইনার বার্থ অপারেটর নিয়োগের প্রস্তাবে অনুমোদন দিয়েছে ক্রয় কমিটি। ৫ বছর মেয়াদে কন্টেইনার বার্থ অপারেটর নিয়োগের জন্য এক ধাপ দুই খাম পদ্ধতিতে দরপত্র আহ্বান করা হলে ২টি দরপত্র জমা পড়ে যা কারিগরিভাবে রেসপনসিভ হয়। দরপত্রের সব প্রক্রিয়া শেষে টিইসি কর্তৃক সুপারিশকৃত রেসপনসিভ সর্বনিম্ন দরদাতা প্রতিষ্ঠান মেসার্স বশির আহমেদ অ্যান্ড কোম্পানি লিমিটেডকে নিয়োগ প্রস্তাবের অনুমোদন দিয়েছে কমিটি। এতে ব্যয় হবে ৭৭ কোটি ৮ লাখ ৩৫ হাজার ৩১৫ টাকা।

সভায় চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের জিসিবি এলাকায় লট নং-৪ (বার্থ নং-১১)-এ কর্গো হ্যান্ডেলিং অব্যাহত রাখার লক্ষ্যে কন্টেইনার বার্থ অপারেটর নিয়োগ সংক্রান্ত একটি প্রস্তাবে অনুমোদন দিয়েছে কমিটি। ৫ বছর মেয়াদে কন্টেইনার বার্থ অপারেটর নিয়োগের জন্য এক ধাপ দুই খাম পদ্ধতিতে দরপত্র আহ্বান করা হলে ২টি দরপত্র জমা পড়ে যা কারিগরিভাবে রেসপনসিভ হয়। দরপত্রের সব প্রক্রিয়া শেষে টিইসি কর্তৃক সুপারিশকৃত রেসপনসিভ সর্বনিম্ন দরদাতা প্রতিষ্ঠান মেসার্স এ অ্যান্ড জে ট্রেডার্সকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। এজন্য ব্যয় হবে ৭৭ কোটি ৮৮ হাজার ২৩০ টাকা।

চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের জিসিবি এলাকায় লট নং-৫ (বার্থ নং-১২) এ কর্গো হ্যান্ডেলিং অব্যাহত রাখার লক্ষ্যে কন্টেইনার বার্থ অপারেটর নিয়োগ প্রস্তাবে অনুমোদন দিয়েছে কমিটি। ৫ বছর মেয়াদে কন্টেইনার বার্থ অপারেটর নিয়োগের জন্য এক ধাপ দুই খাম পদ্ধতিতে দরপত্র আহ্বান করা হলে ২টি দরপত্র জমা পড়ে যা কারিগরিভাবে রেসপনসিভ হয়। দরপত্রের সব প্রক্রিয়া শেষে টিইসি কর্তৃক সুপারিশকৃত রেসপনসিভ সর্বনিম্ন দরদাতা প্রতিষ্ঠান এভারেস্ট পোর্ট সার্ভিসেস লিমিটেডকে নিয়োগ প্রস্তাবে অনুমোদন দিয়েছে কমিটি। এজন্য ব্যয় হবে ৭৭ কোটি ৬ লাখ ৩ হাজার ৯১০ টাকা।

চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের জিসিবি এলাকায় লট নং-৬ (বার্থ নং-১৩) এ কর্গো হ্যান্ডেলিং অব্যাহত রাখার লক্ষ্যে কন্টেইনার বার্থ অপারেটর নিয়োগের প্রস্তাবে অনুমোদন দিয়েছে কমিটি। ৫ বছর মেয়াদে কন্টেইনার বার্থ অপারেটর নিয়োগের জন্য এক ধাপ দুই খাম পদ্ধতিতে দরপত্র আহ্বান করা হলে ২টি দরপত্র জমা পড়ে যা কারিগরিভাবে রেসপনসিভ হয়। দরপত্রের সব প্রক্রিয়া শেষে টিইসি কর্তৃক সুপারিশকৃত রেসপনসিভ সর্বনিম্ন দরদাতা প্রতিষ্ঠান এম এইচ চৌধুরী লিমিটেডকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। এজন্য ব্যয় হবে ৭৭ কোটি ৪ লাখ ৩৪ হাজার ৩৩৫ টাকা।

সভায় ‘বাংলাদেশ আঞ্চলিক অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন প্রকল্প-১ (চট্টগ্রাাম-ঢাকা-আশুগঞ্জ ও সংযুক্ত নৌপথ খনন এবং টার্মিনালসহ আনুষঙ্গিক স্থাপনাদি নির্মাণ)’ প্রকল্পে পরামর্শক প্রতিষ্ঠান নিয়োগের প্রস্তাবে অনুমোদন দিয়ে কমিটি।

প্রকল্পে প্যাকেজ নং-এসআইএ-(লট-২ এবং ৩) এর আওতায় পরামর্শক প্রতিষ্ঠান নিয়োগের জন্য সংক্ষিপ্ত তালিকাভুক্ত ৫টি প্রতিষ্ঠানের নিকট রিয়োকেস্ট ফর প্রপোজাল  ইস্যু করা হলে ৩টি প্রতিষ্ঠান প্রস্তাব দাখিল করে। দাখিলকৃত ৩টি প্রস্তাবই কারিগরিভাবে রেসপনসিভ হয়। প্রস্তাবের সব প্রক্রিয়া শেষে নেগোসিয়েশনের মাধ্যমে সুপারিশকৃত ২য় সর্বনিম্ন দরদাতা প্রতিষ্ঠান যৌথভাবে  জেপিএন, মালয়েশিয়া  ডিইএমএএস, নেদারল্যান্ডস এবং  জেপিজেড কনসাল্টিং, বাংলাদেশকে নিয়োগ প্রস্তাবে অনুমোদন দিয়েছে কমিটি। এতে ব্যয় হবে ৮২ কোটি ২৯ লাখ ২৯ হাজার ৬৯৬ টাকা।