রাজনীতি

‘রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা দেখতে চায় চীন’

নিজস্ব প্রতিবেদক : বাংলাদেশের গণতন্ত্র ও অবকোঠামোগত উন্নয়নে চীন রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা দেখতে চায় বলে জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খান। তিনি বলেন, এ বিষয়ে চীন তাদের আগের অবস্থানেই আছে।সোমবার বিকেলে রাজধানীর গুলশানে নিজের বাসভবন ‘ফিরোজা’য় চীনা কমিউনিস্ট পার্টির ছয় সদস্যের প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠক করেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন চীনের কমিউনিস্ট পার্টির ভাইস মিনিস্টার জুয়ো ইয়াস গো।বৈঠকে পর মঈন খান গণমাধ্যম কর্মীদের কাছে বলেন, ‘চীনের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক হাজার বছরের। বিএনপির সঙ্গেও তাদের সুম্পর্ক রয়েছে। চীন জাতীয়তাবাদী রাজনীতি করে, বিএনপিও জাতীয়তাবাদের রাজনীতি চর্চা করে। এ কারণে চীনের সঙ্গে বিএনপির সম্পর্ক আগে থেকেই নিবিড়।’তিনি বলেন, বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের সময় চীনের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক ঘনিষ্ঠ হয়েছিল। তারই ধারাবাহিকতায় পরবর্তী সরকারগুলোর সঙ্গেও চীনের সম্পর্ক জোরালো হয়। সেই পরীক্ষিত সম্পর্ক আরো এগিয়ে নেওয়ার বিষয়ে দুই পক্ষের মধ্যে আলোচনা হয়েছে।বৈঠকে বিএনপির সর্বোচ্চ নীতি নির্ধারণী ফোরাম স্থায়ী কমিটির সদস্য লে. জে. (অব.) মাহবুবুর রহমান, ড. আবদুল মঈন খান, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা সাবিহ উদ্দিন আহমেদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।রোববার রাতে চীনা কমিউনিস্ট পার্টির ছয় সদস্যের প্রতিনিধি দলটি বাংলাদেশে আসে।

রাইজিংবিডি/ঢাকা/১৫ জুন ২০১৫/রেজা/নওশের