শিক্ষা

শিক্ষার্থীদের ইউনিক আইডির জন্য চার নির্দেশনা

ষষ্ঠ থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত সব শিক্ষার্থীর জন্য ‘ইউনিক আইডি’ তৈরির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এতে প্রত্যেক শিক্ষার্থীর মৌলিক ও শিক্ষাসংক্রান্ত সব তথ্য থাকবে। ইউনিক আইডির জন্য ডাটা এন্ট্রি শুরু হয়েছে। চলবে আগামী ১৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত।

বৃহস্পতিবার (২০ জানুয়ারি) ইউনিক আইডির ডাটা এন্ট্রি বিষয়ে চারটি নির্দেশনা দিয়েছে বাংলাদেশ শিক্ষাতথ্য ও পরিসংখ্যান ব্যুারো (ব্যানবেইস)।

নির্দেশনাগুলো হলো—

১. ২০২২ সালে ষষ্ঠ শ্রেণিতে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের তথ্য ফরম পূরণ কার্যক্রম পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত সাময়িক স্থগিত থাকবে।

২. শিক্ষার্থী তথ্য ছকে শিক্ষার্থীর শ্রেণি অনুযায়ী ডাটা এন্ট্রি করতে হবে। অর্থাৎ ফরমে শিক্ষার্থীদের যে শ্রেণি উল্লেখ আছে, সেই শ্রেণি হিসেবেই ডাটা এন্ট্রি করতে হবে। সব শিক্ষার্থীর তথ্য ২০২১ সাল বিবেচনা করে এন্ট্রি করতে হবে।

৩. শিক্ষার্থীর পিতা/মাতা/অভিভাবকের জন্মনিবন্ধন থাকলে অবশ্যই ১৭ ডিজিটে দিতে হবে। অর্থাৎ ১৩ ডিজিটের নম্বরের শুরুতে জন্মসাল দিতে হবে।

৪. শিক্ষার্থীর বিআরএন এবং জন্মতারিখ এন্ট্রির পর শিক্ষার্থীর নাম প্রদর্শিত না হলে অন্যান্য তথ্য এন্ট্রি করা যাবে না এবং প্রথম পেজ সেভ হবে না।

ইউনিক আইডি কেন: প্রত্যেক শিক্ষার্থীর মৌলিক ও শিক্ষাসংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য এক জায়গায় রাখার জন্য তৈরি করা হচ্ছে ইউনিক আইডি। শিক্ষার্থীর বয়স ১৮ বছর পূর্ণ হলে এই আইডি জাতীয় পরিচয়পত্রে (এনআইডি) রূপান্তর হবে।