ফাগুনের মলাট

বইমেলায় ‘দুই বাংলার সাম্প্রতিক গল্প’

অমর একুশে গ্রন্থমেলায় (২০২২) প্রকাশিত হয়েছে ‘দুই বাংলার সাম্প্রতিক গল্প’ সংকলন। এটি সম্পাদনা করেছেন অলকানন্দা রায় ও শৌনক দত্ত। প্রকাশ করেছে বিশ্বসাহিত‌্য ভবন।  প্রচ্ছদ করেছেন নির্ঝর নৈঃশব্দ্য।

‘দুই বাংলার সাম্প্রতিক গল্প’ সম্পর্কে শৌনক দত্ত বলেন, লেখকদের সাম্প্রতিক সময়ে লেখা ১৩৪টি গল্প রয়েছে। গ্রন্থটি দুই খণ্ডে প্রকাশিত। লেখকদের নামের আদ্যাক্ষরের বর্ণানুক্রমিকভাবে সূচি সাজানো হয়েছে।

শৌনক দত্ত বলেন, দেশভাগ ও সীমানারেখা দুটি দেশকে আলাদা করেছে। ইরাবতীর (ওয়েব ম্যাগাজিন) লক্ষ্য দুটো দেশকে লেখালেখিতে হলেও একটি ছাদের তলায় নিয়ে আসা। যেখানে বাংলা সাহিত্যই বলা হবে বাংলাদেশের বা পশ্চিমবঙ্গের সাহিত্য বলে আলাদা কিছু থাকবে না। আর তাই দুই বাংলার অগ্রজ লেখকদের পাশাপাশি তরুণ লেখকদের প্রাধান্য রয়েছে।

তিনি বলেন, ছোট গল্প এখন কোথায় দাঁড়িয়ে? কী লেখা হচ্ছে, কারা লিখছেন, বৈরী রাজনৈতিক বাস্তবতায় বাংলার নদী মাটি ও মানুষের সঙ্গে ছোট গল্পকারদের নিবিড় সংযোগ, আত্মসচেতনতা, বোধ ও বুদ্ধির প্রয়োগে ছোটগল্প তার ছোট পরিসর নিয়ে কতটা উজ্জ্বল- এসব প্রশ্নের উত্তর খোঁজাই এই বইটির প্রয়াস।

এটি ২০২০ সালে ‘দুই বাংলার গল্প সংখ্যা ২০২০’ নামে প্রকাশিত হয়েছিল ইরাবতী ওয়েব ম্যাগাজিনে।

প্রথম খণ্ডের লেখকসূচিতে রয়েছেন অভিজিৎ সেন, অদিতি ফাল্গুনী, অপরাহ্ণ সুসমিতো, অমিতাভ পাল, অম্লানকুসুম চক্রবর্তী, অর্ণব রায়, আশরাফ জুয়েল, ইন্দ্রনীল বক্সী, উজ্জ্বল রায়, কাজল শাহনেওয়াজ, কিঞ্জল রায়চৌধুরী, কুলদা রায়, কল্লোল লাহিড়ী, গাজী তানজিয়া, গৌতম বিশ্বাস, জাকির তালুকদার, জাহীদ রেজা নূর, জয়দেব দত্ত, তন্বী হালদার, তপন বন্দ্যোপাধ্যায়, তৃষ্ণা বসাক, দীপেন ভট্টাচার্য, দেবদুলাল কুণ্ডু, নাসরীন জাহান, নাহার তৃণা, নাহিদা নাহিদ, নাহার মনিকা, নাহিদা আশরাফী, প্রতিভা সরকার, প্রলয় নাগ, পাপড়ি রহমান, ফারুক মঈনুদ্দীন, ফারহানা রহমান, বিপুল দাস, বিশ্বদীপ চক্রবর্তী, বেগম জাহান আরা, মানস সরকার, মোজাফফর হোসেন, মোরশেদ শফিউল হাসান, যশোধরা রায়চৌধুরী, যুগান্তর মিত্র, রঞ্জনা বিশ্বাস, রাজীব কুমার ঘোষ, রুমা মোদক, রামামৃত সিংহ মহাপাত্র, রেহানা বীথি, শঙ্খদীপ ভট্টাচার্য, শুভংকর গুহ, শারমিন শামস, শিপা সুলতানা, শ্যামলী আচার্য, সরোজ দরবার, সসীম কুমার বাড়ৈ, সাইফ বরকতুল্লাহ, সাগুফতা শারমিন তানিয়া, সাদিক হোসেন, স্বকৃত নোমান, হামিম কামাল, হামিরউদ্দীন মিদ্যা, হেমন্ত জানা।

দ্বিতীয় খণ্ডে লেখকসূচিতে রয়েছেন অমর মিত্র, অগ্রদীপ দত্ত, অমিতাভ দাস, অলকানন্দা রায়, আফসানা বেগম, আদনান সৈয়দ, আহমেদ খান হীরক, আশান উজ জামান, ইন্দিরা মুখোপাধ্যায়, ইশরাত তানিয়া, কৃষ্ণা রায়, কাজী লাবণ্য, ক্ষমা মাহমুদ, কিযী তাহনিন, চন্দ্রাণী বসু, চুমকি চট্টোপাধ্যায়, চন্দনকৃষ্ণ পাল, তুষ্টি ভট্টাচার্য, তন্ময় সরকার, তানজিনা হোসেন, দেবাশীষ ধর, দেবদ্যুতি রায়, নলিনী বেরা, নন্দিনী সেনগুপ্ত, নির্ঝর নৈঃশব্দ্য, নিবেদিতা আইচ, নায়না শাহ্রীন চৌধুরী, পবিত্র মন্ডল, পলি শাহীনা, ফজলুল কবিরী, ফরিদুর রেজা খান, ফাহমিদা বারী, বোধিসত্ত্ব ভট্টাচার্য, মঈনুল আহসান সাবের, মনি হায়দার, মৌসুমী কাদের, মণিকা চক্রবর্তী, মাসুদা ভাট্টি, মেঘ অদিতি, মৌমিতা ঘোষ, মনিজা রহমান, মৃত্তিকা মাইতি, মোস্তফা অভি, রাজেশ কুমার, রিমঝিম আহমেদ, রিপন হালদার, রাজকুমার শেখ, রিমি মুৎসুদ্দি, রাজীব তন্তুবায়, রনি রেজা, লুতফুন নাহার লতা, শশাঙ্ক বরণ রায়, শাহীন আখতার, শারমিন রহমান, শমীক ষান্নিগ্রাহী, শমীক ঘোষ, শুভায়ুর রহমান, শুভশ্রী সাহা, শৌনক দত্ত, স্বপ্নময় চক্রবর্তী, সর্বাণী বন্দ্যোপাধ্যায়, সায়ন্তন মুখোপাধ্যায়, সাগরিকা রায়, সাদিয়া মাহ্জাবীন ইমাম, সম্বিৎ চক্রবর্তী, সৈকত দে, সুমী সিকানদার,  সৌরভ হোসেন, সায়ন্তনী বসু চৌধুরী,  সালমা সিদ্দিকী, স্মৃতি ভদ্র, সাদিয়া সুলতানা, সোমজা দাস,  সকাল রয়।