জাতীয়

ক্রীড়াঙ্গনে আবারও সক্রিয় অংশগ্রহণ করবে বিমান

ক্রীড়াঙ্গনের সঙ্গে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের সম্পর্ক পুনরায় সক্রিয় হওয়ার আশা প্রকাশ করেছেন সংস্থাটির পরিচালক ও সিইও শফিউল আজিম।

বিমানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও শফিউল আজিমের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন বাংলাদেশের সাবেক অধিনায়ক ও বিসিবির পরিচালক আকরাম খান এবং বাংলাদেশ দলের প্রধান নির্বাচক ও সাবেক অধিনায়ক হাবিবুল বাশার।

সোমবার (২১ আগস্ট) বিমানের প্রধান কার্যালয় বলাকায় এ সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়।

সিইও শফিকুল আজিম সাক্ষাৎকালে বাংলাদেশ ক্রিকেট ও অন্যান্য স্পোর্টসে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের অবদান তুলে ধরেন। ১৯৯৭ সালে আইসিসি ট্রফি জয়ী দলের সাথে বিমানের সংশ্লিষ্টতার কথাও জানান।

এ সময় প্রধান নির্বাহী জানিয়েছেন, ক্রীড়াঙ্গনে খুব দ্রুতই আবারও সক্রিয় ভাবে অংশগ্রহণ করবে বিমান।

এর আগে, চলতি বছরের মার্চে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হিসেবে চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন ক্রিকেটের বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান। বর্তমান এমডির মাধ্যমে সাকিব আল হাসান ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হিসাবে যুক্ত হন।

প্রসঙ্গত, বাংলাদেশের স্পোর্টসকে এগিয়ে নিতে বিমানের ভূমিকা অপরিসীম। স্বাধীন বাংলাদেশে খেলাধুলা খাতে প্রথম স্পন্সর প্রদানকারীর তালিকায় বিমান অগ্রগণ্য। ক্রিকেট, দাবা, টেবিল টেনিসসহ অসংখ্য খেলায় বিমান স্পন্সরশিপ প্রদানের মাধ্যমে পাশে থেকেছে। বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট টিমের সাবেক ৪জন সদস্য বর্তমানে বিমানে বিভিন্ন পদে কর্মরত আছেন। বিশ্ববিখ্যাত গ্র্যান্ডমাস্টার নিয়াজ মোর্শেদ, ১৬ বার জাতীয় টেবিল টেনিস চ্যাম্পিয়ন হয়ে গিনেস বুকে নাম লেখানো জোবেরা রহমান লিনু একসময় বিমানের হয়ে খেলতেন। আইসিসি ট্রফি জয়ের সময়ও বিমান স্পন্সর করেছিল।