জ্বালানি তেল বিক্রির কমিশনের বিষয়ে ১৫ কর্মদিবসে সমাধানের আশ্বাস দিয়েছেন বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম কর্পোরেশন (বিপিসি)। ফলে পেট্রোল পাম্প ও ট্যাংকলরি মালিক ঐক্য পরিষদ সারা দেশে তাদের কর্মবিরতি কর্মসূচি স্থগিত করেছে।
অন্যান্য দাবিগুলো ২ মাসের মধ্যে সমাধান না হলে পুনরায় কর্মবিরতে যাবেন বলেও ঘোষণা দেন পেট্রোল পাম্প মালিক সমিতির নেতারা।
রবিবার (২৫ মে) দুপুরে ঢাকার কারওয়ান বাজারে বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম কর্পোরেশনের কার্যালয়ে বিপিসির চেয়ারম্যান আমিন উল আহসানের সঙ্গে আলোচনা করে পেট্রোল পাম্প ও ট্যাংকলরি মালিক ঐক্য পরিষদ এসব সিদ্ধান্ত নেন।
এর আগে সকালে সংকট সমাধানে বৈঠকে বসে বিপিসি ও মালিক সমিতি।
এর আগে, আজ সকাল ৬টায় কর্মবিরতির কর্মসূচি শুরু হয়।
কমিশন বৃদ্ধিসহ পেট্রোল পাম্প মালিকদের সাত দাবি, সওজ অধিদপ্তরের ইজারা মাশুল আগের মতো বহাল করা; পাম্পের সংযোগ সড়কের ইজারা নবায়নের সময় পে-অর্ডারকে নবায়ন বলে গণ্য করা; বিএসটিআই থেকে আন্ডারগ্রাউন্ড ট্যাংক ক্যালিব্রেশন, ডিপ রড পরীক্ষণ ফিস এবং নিবন্ধন প্রথা বাতিল করা; পেট্রোল পাম্পের ক্ষেত্রে পরিবেশ, বিইআরসি, কলকারখানা পরিদপ্তর, ফায়ার সার্ভিসের লাইসেন্স গ্রহণ প্রথা বাতিল করা; বিপণন কোম্পানি থেকে ডিলারশিপ ছাড়া সরাসরি তেল বিক্রয় বন্ধ করা; ট্যাংকলরি চালকদের লাইসেন্স নবায়ন এবং নতুন লাইসেন্স বাধা বিপত্তি ছাড়া ইস্যু, সব ট্যাংকলরি জন্য আন্তঃজেলা রুট পারমিট ইস্যু করা; বিভিন্ন স্থানে অননুমোদিত এবং অবৈধভাবে ঘরের মধ্যে খোলা স্থানে যত্রতত্র মেশিন দিয়ে জ্বালানি তেল বিক্রি বন্ধ করা।