এল আল, ইসরায়েল এয়ারলাইন্স, আর্কিয়া ও ইসরায়ারের মতো ইসরায়েলের সবচেয়ে বড় এয়ারলাইন্সগুলো ঘোষণা করেছে, তারা লোকজনকে দেশে ফেরাতে ফ্লাইট চালু রাখলেও পরবর্তী ঘোষণা না দেওয়া পর্যন্ত নিয়মিত ফ্লাইট স্থগিত থাকবে।
এল আল জানিয়েছে, তারা নির্ধারিত ফ্লাইট বাতিলের সিদ্ধান্ত ২৭ জুন পর্যন্ত বাড়িয়েছে।
ফ্লাইট ট্র্যাকিং ওয়েবসাইট ফ্লাইটরাডার টোয়েন্টিফোর জানিয়েছে, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পর মধ্যপ্রাচ্যের বৃহৎ অঞ্চল এড়িয়ে চলেছে বিভিন্ন এয়ারলাইন্স।
ইসরায়েল ও ইরানের মধ্যে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ও পাল্টা হামলার কারণে এই অঞ্চলের আকাশপথ এড়িয়ে চলছিল বিমান সংস্থাগুলো।
রবিবার (২২ জুন) যুক্তরাষ্ট্র ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায়। এর মধ্য দিয়ে এই সংঘাতে সরাসরি জড়িয়ে পড়ল যুক্তরাষ্ট্র। ইরান হামলার প্রতিশোধ নেওয়ার হুমকি দিয়েছে। ফলে পরিস্থিতি যেকোনো সময় আরো ধ্বংসাত্মক হয়ে উঠতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।