সারা বাংলা

যশোর শিক্ষাবোর্ডে নতুন করে জিপিএ-৫ পেলেন ৭২ শিক্ষার্থী

যশোর শিক্ষাবোর্ডে এইচএসসির খাতা পুনঃনিরীক্ষণে ২১৬ জন শিক্ষার্থীর ফলাফল পরিবর্তন হয়েছে। এর মধ্যে, নতুন করে ৭২ জন জিপিএ-৫ পেয়েছেন এবং ফেল করা ৫৪ জন পাস করেছেন।

রবিবার (১৬ নভেম্বর) শিক্ষাবোর্ডের খাতা পুনঃনিরীক্ষণের ফলাফল প্রকাশ করতে গিয়ে এসব তথ্য তুলে ধরেন পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক ড. আব্দুল মতিন।

পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক জানান, যশোর শিক্ষাবোর্ডে এইচএসসির খাতা পুনঃনিরীক্ষণে ২১৬ জন শিক্ষার্থীর ফলাফল পরিবর্তন হয়েছে। ফলাফল পরিবর্তন হওয়া শিক্ষার্থীদের নতুন করে ৭২ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে। নতুন করে জিপিএ-৫ পাওয়া ৭২ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে এ গ্রেড থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৬৭ জন, এ মাইনাস থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে তিনজন, বি গ্রেড থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে একজন ও এফ গ্রেড থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে একজন শিক্ষার্থী।

সেইসঙ্গে ৫৪ জন শিক্ষার্থী নতুন করে পাস করেছে। নতুন পাস করা ৫৪ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে একজন, এ মাইনাস পেয়েছে চারজন, বি গ্রেড পেয়েছে ২৪ জন, সি গ্রেড পেয়েছে চারজন ও ডি গ্রেড পেয়েছে ২১ জন।

পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক আরো জানান, ফলাফল পরিবর্তন হওয়া শিক্ষার্থীদের মধ্যে এ মাইনাস থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে তিনজন, এ মাইনাস পেয়েছে এ গ্রেড পেয়েছে ৪৬ জন, বি গ্রেড থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে একজন, বি গ্রেড থেকে এ গ্রেড পেয়েছে তিনজন, বি গ্রেড থেকে এ মাইনাস পেয়েছে ২২ জন, সি গ্রেড থেকে এ গ্রেড পেয়েছে একজন, সি গ্রেড থেকে এ মাইনাস পেয়েছে দুইজন, সি গ্রেড থেকে বি গ্রেড থেকে পেয়েছে ১১ জন, ডি থেকে বি গ্রেড পেয়েছে একজন ও ডি থেকে সি গ্রেড পেয়েছে চারজন শিক্ষার্থী।

পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক ড. আব্দুল মতিন বলেন, “খাতা পুনঃনিরীক্ষণের জন্য যশোর শিক্ষাবোর্ডে ৩৫ হাজারের বেশি শিক্ষার্থী আবেদন করেছিলেন। তার মধ্যে মাত্র ২১৬ জন শিক্ষার্থীর ফলাফল পরিবর্তন হয়েছে। পুনঃনিরীক্ষণে নতুন করে খাতা মূল্যায়ন করা হয় না। শুধু প্রাপ্ত নম্বর গণনা করা হয়েছে। নম্বর গণনায় যেসব শিক্ষার্থীদের ভুল হয়েছিল, তাদের সঠিক করে দেওয়া হয়েছে।”