বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ঐতিহাসিক স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের দিনে ঢাকায় আয়োজিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) একঝাঁক শিক্ষক ও কর্মকর্তা।
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, ঐতিহাসিক এই মুহূর্তের সাক্ষী হতে বাকৃবি থেকে আনুমানিক ৪০ জন শিক্ষক ও কর্মকর্তা ঢাকার ৩০০ ফিট এলাকায় উপস্থিত হন, যেখানে দলীয়ভাবে তারেক রহমানকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়।
উপস্থিত শিক্ষকদের মধ্যে ছিলেন শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. রফিকুল ইসলাম সরদার এবং সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. মো. আসাদুজ্জামান সরকার। এ ছাড়া বিএনপি পন্থি সোনালি দলের সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. আলী রেজা ফারুক ও সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. আহমদ খায়রুল বাদল অনুষ্ঠানে অংশ নেন।
আরো উপস্থিত ছিলেন মাওলানা ভাসানী হলের প্রভোস্ট অধ্যাপক শরীফ-আর-রাফি, প্রক্টরিয়াল বডির সদস্য অধ্যাপক ড. মো. ইলিয়াস হোসেন এবং সহযোগী উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ সাইফুল্লাহ। এছাড়া, বিভিন্ন অনুষদ ও বিভাগের শিক্ষক এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তারাও কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করেন।
এ বিষয়ে শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. মো. আসাদুজ্জামান সরকার বলেন, “সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া এ দেশের একজন জাতীয় অভিভাবক হিসেবে দীর্ঘদিন ধরে দেশ ও জাতিকে দিকনির্দেশনা দিয়ে আসছেন। বর্তমানে তার অসুস্থতার কারণে আমরা প্রত্যাশিত নেতৃত্ব পাচ্ছি না। এই বাস্তবতায় আমরা আশা করি, তারেক রহমান সেই শূন্যস্থান পূরণ করবেন এবং দেশের কল্যাণে নেতৃত্ব দেবেন।”
তিনি আরো বলেন, “লন্ডনে প্রায় ১৭ বছর অবস্থানকালে তারেক রহমান যে অভিজ্ঞতা অর্জন করেছেন, তা শিক্ষা, চিকিৎসাসহ বিভিন্ন খাতে প্রয়োগ করে বাংলাদেশকে উন্নয়নশীল দেশ থেকে একটি উন্নত রাষ্ট্রে রূপান্তরের পথে এগিয়ে নেবেন, এটাই আমাদের প্রত্যাশা।”
অধ্যাপক আসাদুজ্জামান সরকার জানান, “এই প্রত্যাশা ও আশাবাদ থেকেই বাকৃবি থেকে প্রায় ৪০ জন শিক্ষক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়ে তারেক রহমানকে স্বাগত জানান। এদিন বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শতাধিক শিক্ষক অনুষ্ঠানে অংশ নেন।