বনজুঁই। অযত্নে অবহেলায় বেড়ে ওঠা এই ফুলটি ভাটফুল, ভাটিফুল, ঘেঁটুফুল বা ঘণ্টাকর্ণ নামেই অধিক পরিচিত। বসন্তকালে বেশিরভাগ গ্রামাঞ্চলের রাস্তার দু’ধারে, পতিত জমিতে দেখা মেলে এই ফুলের। যার সৌন্দর্যে মুগ্ধ হবেন যে কেউ। আজকের ছবির গল্প সাজানো হয়েছে বনজুঁই নিয়ে। ছবিগুলো তুলেছেন রাইজিংবিডির মৌলভীবাজার প্রতিনিধি সাইফুল্লাহ হাসান।
বনজুঁইয়ের বৈজ্ঞানিক নাম ক্লেরোডেন-ড্রাম-ইনারমি। প্রায় ৪০০ প্রজাতির বনজুঁই পাওয়া যায়। যাদের আদিনিবাস এশিয়া মহাদেশের বাংলাদেশ, ভারত, মিয়ানমার, পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কায়ফুলের পুংকেশর, পাপড়ি, পাতা ও কাণ্ড যেন নিখুঁত কারুকার্যে সাজানো
ফুলের পুংকেশর, পাপড়ি, পাতা ও কাণ্ড যেন নিখুঁত কারুকার্যে সাজানো
বনজুঁইয়ের ভেতরটা হালকা গোলাপী। আর পাঁপড়িগুলো ধবধবে সাদা
ভাটিফুলের সৌন্দর্য হয়তো অনেকের শৈশবকে স্মরণ করিয়ে দেয়
দেশের যেকোনো গ্রামে পথের ধারে দেখতে পাওয়া যাবে বনজুঁই
ওহ! লাল পিঁপড়ার অত্যাচারে একদম অতিষ্ঠ
শুধু পিঁপড়া না, পোকামাকড়ের অত্যাচারও সহ্য করতে হয়
কিছু ফুল শুকিয়ে গেছে। আবার কিছু কড়ি রয়েছে ফোটার অপেক্ষায়