জাতীয় পার্টি ও জেপির নেতৃত্বাধীন নতুন রাজনৈতিক জোট জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্ট ১২২ আসনে ১৩২ প্রার্থীর ঘোষণা করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) রাজধানীর একটি হোটেলে সাংবাদিক সম্মেলনে জাতীয় পার্টির নির্বাহী চেয়ারম্যান নির্বাহী চেয়ারম্যান মুজিবুল হক চুন্নু প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য রাখেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান ও জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্ট এর চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, জেপির চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন মঞ্জু, জাতীয় পার্টির মহাসচিব ও জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্টের এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার,জাতীয় পার্টির সিনিয়র কো-চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট কাজী ফিরোজ রশিদ ও জোটের প্রধান সমন্বয়ক গোলাম সারোয়ার মিলন।
ঘোষিত প্রার্থীদের মধ্যে জাতীয় পার্টি ও ফ্রন্টের চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, চট্টগ্রাম-৫, আনোয়ার হোসেন মঞ্জু, ফিরোজপুর-২, এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার, পটুয়াখালী-১, কাজী ফিরোজ রশিদ, ঢাকা—১০, মুজিবুল হক চুন্নু, কিশোরগঞ্জ—৩,মাদারীপুর-৩ আসনে জেপির মহাসচিব শেখ শহিদুল ইসলাম, মানিকগঞ্জ-২ আসনে জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্টের প্রধান সমন্বয়ক গোলাম সারোয়ার মিলন,ফরিদপুর-২ আসনে সাবেক অম এমপি শাহ মোহাম্মদ আবু জাফর, নাসরিন জাহান রতনা, বরিশাল—৬, সাহিদুর রহমান টেপা, গোপালগঞ্জ ১,২,৩, শফিকুল ইসলাম সেন্টু, ঢাকা—১৩, লিয়াকত হোসেন খোকা, নারায়নগঞ্জ—৩, জহিরুল ইসলাম জহির, টাঙ্গাইল—৭ মোস্তফা আল মাহমুদ, জামালপুর—২, সৈয়দ দিদার বখত, সাতক্ষিরা—১, ফকরুল ইমাম, ময়মনসিংহ—৮, জিয়াউল হক মৃধা, ব্রাহ্মণবাড়ীয়া—২,জাতীয় ইসলামী জোটের চেয়ারম্যান আবু নাসের অহেদ ফারুক, নোয়াখালী-১, ঢাকা-১৭ আসনে প্রয়াত জহির রায়হানের ছেলে তপু রায়হান, একই আসনে তৃণমূল বিএনপির মেজর (অব.) ডাক্তার শেখ হাবিবুর রহমান, ও শেরপুর-১ আসনে বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোটের চেয়ারম্যান আবু লায়েস মুন্নাকে জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্টের প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা করা হয়।
ফ্রন্টের পক্ষ থেকে ঘোষিত জাতীয় পার্টির অন্যান্য প্রার্থীরা হলেন, নুরুল ইসলাম মিলন, কুমিল্লা—৮, (সাবেক এমপি), নুরুল ইসলাম ওমর, বগুড়া—৬ (সাবেক এমপি), মেজর (অব.) রানা মোহাম্মদ সোহেল, নীলফামারী—৩ (সাবেক এমপি),পনির উদ্দিন আহম্মেদ, কুড়িগ্রাম—২ (সাবেক এমপি), নাজমা আক্তার, ফেনী—১ (সাবেক এমপি), সিরাজুল ইসলাম চৌধরী, চট্টগ্রাম—১২ (সাবেক এমপি), মো. নজরুল ইসলাম, চট্টগ্রাম—৭ (সাবেক এমপি), আব্দুস সালাম চাকলাদার, টাঙ্গাইল—৫ (সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান), ইঞ্জিনিয়ার মামুন অর রশীদ, জামালপুর—৪ (সাবেক এমপি), সোলায়মান আলম শেঠ, চট্টগ্রাম—৯, তপু রায়হান, ঢাকা—১৭, মো. জসিম উদ্দিন ভুইয়া, নেত্রকোনা—৩, সরদার শাহজাহান, পাবনা—১, মোবাবর হোসেন আজাদ, নোয়াখালী—৪, ফকরুল আহসান শাহজাদা, বরিশাল—৩, মো. বেলাল হোসেন, লক্ষীপুর—১, আমানত হোসেন আমানত, ঢাকা—১৬, জাহাঙ্গীর আলম পাঠান, ঢাকা—১৪, শাহ জামাল রানা, ব্রাহ্মণবাড়ীয়া—৩, মাতলুব হোসেন লিয়ন, সাতক্ষীরা—২, মো. ইলিয়াস উদ্দিন, শেরপুর—১, মো. আবু সালেক, পঞ্চগড়—১, অ্যাডভোকেট সেরনিয়াবাদ সেকান্দার আলী, বরিশাল—১, মো. রেজাউর রাজী স্বপন চৌধুরী, ঠাকুরগাঁও—১, রাশেদুল ইসলাম, নীলফামরী—৪, নিগার সুলতানা রানী, লালমনিরহাট—২, আব্দুস সাালাম, রংপুর—৪, শফিকুল ইসলাম বাদশাহ মিয়া, গাইবান্ধা—১, আওলাদ হোসেন, জয়পুরহাট—১, বরুন সরকার, রাজশাহী—১, অধ্যাপক কামরুজ্জামান, রাজশা্হী—৩, আসাদুজ্জামান, রাজশাজী—৫, মো. ইকবাল হোসেন, রাজশাহী—৬, আব্দুর রাজ্জাক, সিরাজগঞ্জ—৩, এস এম হামেস রাজু, সিরাজগঞ্জ—৪, তরিকুল ইসলাম স্বাধীন,পাবনা—৬, সাজ্জাদ হোসেন সেনা, কুষ্টিয়া—৪, মো. শফিকুল ইসলাম, যশোর—৩, আব্দুল লতিফ রানা, যশোর—৬, সুমন ঘোষ, মাগুরা—১,আলমগীর সিকদার, মাগুরা—২, এস এম আল যোবায়ের, বাগেরহাট—১, মাইনুল হাসান রাসেল, বরগুনা—১, মো. মহসিন হাওলাদার, পটুয়াখালী—২, মো. আনোয়ার হোসেন হাওলাদার, পটুয়াখালী—৪, গাজী সোহেব কবির, বরিশাল—৪, এম এ কুদ্দুস খান, ঝালকাাঠি—২, ডা. সেলিমা খান, ঝালকাঠি—১, সেকান্দার আলী মুকুল বাদশা, পিরোজপুর—৩, মো. আব্দুল হালিম, টাঙ্গাইল—৩, মো. রেজাউল করীম, টাঙ্গাইল—৮, ইদি আমিন এপোলো, ঢাকা—৯, এস এম আমিনুল হক সেলিম, ঢাকা—১১, হাজী নাসির উদ্দিন সরকার, ঢাকা—১২, অ্যাডভোকেট মাসুদুর রহমান মাসুদ, শরীয়তপুর—১, ওয়াহিদুর রহমান ওয়াহিদ, শরীয়তপুর—২, ম. ম ওয়াসিম, শরীয়তপুর—৩, মোখলেসুর রহমান বস্তু, জামালপুর—৪, মো. ইলিয়াস উদ্দিন, শেরপুর—১, জাহাঙ্গীর আহমেদ, ময়মনসিংহ—৪, মো. আলমগীর হোসেন, কুমিল্লা—৩, এইচ এম এন শফিকুর রহামন, কুমিল্লা—১১, জাফর আহমেদ রাজু, ফেনী—২, ফজলে এলাহি সোহাগ মিয়া, নোয়াখালী—৩, মো. শামসুল আলম, ককসবাজার—১, অ্যাডভোকেট মো. তারেক, কক্সবাজার—৩, মো. সাইফুল ইসলাম স্বপন, নোয়াখালী—৫, অ্যাডভোকেট নাসির উদ্দিন বায়জিদ, নোয়াখালী—৬, শেখ মোহা. ফায়িজ উল্লাহ স্বপন, লক্ষ্মীপুর—২, জহিরুল ইসলাম রেজা, চট্টগ্রাম—২, এম এ সালাম, চট্টগ্রাম—৩, মো. নজরুল ইসলাম, চট্টগ্রাম—৭, এম এ মঞ্জুর মাষ্টার, কক্সবাজার—৪, শেখ মোহাম্মদ আলী, ঢাকা—১৮ আনোয়ার হোসেন মঞ্জু ও শেখ শহিদুল শহিদুল ইসলাম।
এছাড়াও জাতীয় পার্টি- জেপির প্রার্থীরা হলেন সালাহ উদ্দিন মাহমুদ, কক্সবাজার, মো. রুহুল আমিন, কুড়িগ্রাম—৪ (সাবেক এমপি), মাহিন হোসেন, ঝালকাঠী—২, এড. এনামুল ইসলাম রুবেল, ঝালকাঠী—১, জনতা পার্টি বাংলাদেশের মো. আসাদুজ্জামান, ঠাকুরগাঁও—৩, শওকত মাহমুদ, কুমিল্লা—৫, এড. মো. আবদুল্লাহ, শেরপুর—১ জাতীয় ইসলামী মহাজোটের গোলাম মোর্শেদ রনি, নারায়ণগঞ্জ—৪, তৃণমূল বিএনপির, কে এম জাহাঙ্গীর, ঝিনাইদাহ—২, দীপক কুমার পালিত, চট্টগ্রাম—৯,টি এম জহিরুল হক তুহিন, বরিশাল—৬, ইঞ্জিনিয়ার শেখ শাহীন রহমান, খুলনা—৪, লায়ন আফরোজা বেগম, ঢাকা—১৮ বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোটের শাহ জামিল আমিরুল, মেহেরপুর—২ বাংলাদেশ স্বাধীন পার্টির মির্জা আজম, খুলনা—১, প্রফেসার হুমায়ুন কবির, কুমিল্লা—৫, ডাক্তার মুনির হোসেন, চাঁদপুর—৩, আলহাজ্ব শরীফ শাকি, ব্রাহ্মণবাড়ীয়া—৩ ডেমোক্রেটিক পার্টির এম আর করিম, টাঙ্গাইল—২, মো. সেলিম রেজা, নওগাঁ—৫ ডেমোক্রেটিক পার্টির এস এম আশিক বিল্লাহ, নড়াইল—১, এস এম খায়রুজ্জামান, ঢাকা—১৫, আতাউর রহমান বিল্লাহ, গাইবান্ধা—৪ (সাবেক এমপি) আসলে জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্টের প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন অংশগ্রহণ করবেন।
এছাড়া অন্যান্য প্রার্থীদের মধ্যে রয়েছে নাগরিক পার্টির লস্কর হারুন অর রশীদ, ঢাকা—১০, গণতান্ত্রিক আন্দোলনের এ আর এম জাফর উল্লাহ চৌধুরী, ঝালকাঠী—২, লিবারেল গ্রীন পার্টির খোকন চন্দ্র মজুমদার, ফেনী—৩, জাতীয় জোটের সরদার মোহাম্মদ আব্দুস সত্তার, নওগাঁ—৬, মো. সিরাজুল ইসলাম, হবিগঞ্জ—৪, মো. মোস্তফা কামাল বাদল, টাঙ্গাইল—৮ বাংলাদেশ জাতীয় দলের মো. জামাল হোসাইন, বরগুনা—১, বিলকিস সুলতানা, চট্টগ্রাম—১০ জাতীয় স্বাধীনতা পার্টির মো. মিজানুর রহমান মিজু, ঝিনাইদাহ—২, জয় প্রকাশ নারায়ন রক্ষিত, চট্টগ্রাম—১৩ জাসদ শাহজাহান সিরাজের মোয়াজ্জেম হোসেন খান মজলিস, মানিকগঞ্জ—৩, বাংলাদেশ জাতীয় গণতান্ত্রিক লীগের বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল জলিল, বরিশাল—৪ ও সার্বজনীন দলের নূর মো. মনির, শরীয়তপুর—১ আসলে জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্টের মনোনয়ন পেয়েছেন।
যেসব আসনে দুজন প্রার্থী দেওয়া হয়েছে : ঢাকা-১০, বরিশাল-৬, ঢাকা-১৭, চট্টগ্রাম-৯, শেরপুর-১, শরীয়তপুর-১, ঢাকা-১৮, বরগুনা-১, বরিশাল-৪ ঝালকাঠী-২ ও টাঙ্গাইল-৮।