খেলাধুলা

বিভিন্ন দেশের শততম টেস্ট ক্রিকেটার

জিম্বাবুয়ের কার্ল মুম্বা নিজের অভিষেক আজীবন মনে রাখবেন। ক্রিকেটের অভিজাত সংস্করণে তার অভিষেক হয়েছিল দলের শততম টেস্টে। তিনি নিজেও ছিলেন দলের শততম টেস্ট ক্রিকেটার। 

অস্ট্রেলিয়ার জন উইলিয়াম ম্যাকলারেন ক্রিকেট ইতিহাসের প্রথম শততম টেস্ট ক্রিকেটার। সবশেষ এই তালিকায় নাম উঠল মোহাম্মদ নাঈম শেখের। 

বাংলাদেশ টেস্ট ক্রিকেটে পা রাখার ২১ বছর পর শততম টেস্ট ক্রিকেটার পেল। নাঈম শেখ শততম টেস্ট ক্রিকেটার হিসেবে পা রাখলেন সাদা পোশাকের ক্রিকেটে। এর আগে তার টি-টোয়েন্টি ও ওয়ানডে ক্রিকেটে অভিষেক হয়েছিল। 

দীর্ঘদিন ধরে যারা টেস্ট ক্রিকেট খেলে আসছে সবগুলো দলেরই টেস্ট ক্রিকেটারের সংখ্যা সেঞ্চুরি পেরিয়েছে। বাংলাদেশ সবশেষ এই এলিট ক্লাবে নাম লিখাল। ১২৮ টেস্টে ১০০ টেস্ট ক্রিকেটার পেয়েছে বাংলাদেশ। অস্ট্রেলিয়া ৯৯ টেস্টে পেয়েছিল ১০০ টেস্ট ক্রিকেটার। সবচেয়ে কম ম্যাচ লেগেছে দক্ষিণ আফ্রিকার। নরম্যান রেইডের ইংল্যান্ডের বিপক্ষে অভিষেক হয়। ৪৩ ম্যাচেই প্রোটিয়ারা পেয়ে যায় শততম টেস্ট ক্রিকেটার। 

এছাড়া ইংল্যান্ডের শততম টেস্ট ক্রিকেটার স্যামুয়েল উডস। ৪৭ টেস্টে ইংলিশরা পেয়ে যায় উডসকে। ভারত শততম টেস্ট ক্রিকেটার পায় ৭১তম টেস্টে। অভিষেক হয়েছিল বালু গুপ্তের। নিউ জিল্যান্ডের শততম টেস্ট ক্রিকেটারের নাম ওয়াইন পেনেল ব্র্যাডবার্ন। ৬১ টেস্টে তার অভিষেক হয়েছিল।   

এশিয়ার দুই দল পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কার শততম টেস্ট ক্রিকেটার যথাক্রমে মহসিন কামাল ও নুয়ান কুলাসেকারা। পাকিস্তান ১৪৩ ম্যাচে এবং শ্রীলঙ্কা ১৪৮ ম্যাচে তাদের পেয়েছিল। এছাড়া ওয়েস্ট ইন্ডিজের শততম টেস্ট ক্রিকেটার হলেন এস্টন জন ম্যাকমরিস। দলের ৬৮ ম্যাচে তার অভিষেক হয়েছিল।