খেলাধুলা

দ্বিতীয়বার ওয়ানডে র‌্যাংকিংয়ে ছয়ে বাংলাদেশ

ঘরের মাঠে আফগানিস্তানের বিপক্ষে সুযোগটি ছিল। আফগানিস্তানকে হোয়াইটওয়াশ করলেই বাংলাদেশ দ্বিতীয়বার ওয়ানডে র‌্যাংকিংয়ে ছয়ে উঠে যেত। কিন্তু ২-১ ব্যবধানে সিরিজ জেতায় সেই সুযোগটি হয়নি।

এর আগে ২০১৭ সালে ত্রিদেশীয় সিরিজে আয়ারল্যান্ডে নিউ জিল্যান্ডকে হারিয়ে বাংলাদেশ ছয়ে উঠেছিল। পাঁচ বছর পর বাংলাদেশ আবার র‌্যাংকিংয়ের ছয়ে উঠল।

নিজেদের ধারাবাহিক সাফল্যে বাংলাদেশ দীর্ঘদিন সাতে অবস্থান করছে। ধীরে ধীরে বাড়ছে রেটিং পয়েন্ট। মঙ্গলবার অস্ট্রেলিয়ার কাছে পাকিস্তানের হারে সুফল পেয়েছে বাংলাদেশ। ভগ্নাংশ ব্যবধানে এগিয়ে বাংলাদেশ পাকিস্তানকে টপকে ওয়ানডে র‌্যাংকিংয়ে ছয়ে উঠল।

দুই দলের ওয়ানডে সিরিজ শুরুর আগে পাকিস্তানের রেটিং ছিল ৯৩। করাচিতে প্রথম ম্যাচ হারে পাকিস্তান হারিয়েছে দশমিক ৫০ পয়েন্ট। ৩৬ ম্যাচে বাংলাদেশের রেটিং পয়েন্ট ৯৩.০৬। ২৮ম্যাচ খেলা পাকিস্তানের রেটিং পয়েন্টও ৯৩। তবে ভগ্নাংশের ব্যবধানে এগিয়ে থাকায় তাদেরকে টপকে গেছে তামিম ইকবালের নেতৃত্বাধীন দল।

এদিকে প্রথম ম্যাচ জিতে নিজেদের রেটিং পয়েন্টও বাড়িয়ে নিয়েছে অস্ট্রেলিয়া। তাদের রেটিং পয়েন্ট এক বেড়ে হয়েছে ১১৭। আইসিসি ওয়ানডে র‍্যাংকিংয়ের শীর্ষে থাকা নিউ জিল্যান্ডের রেটিং পয়েন্ট ১২১ আর দ্বিতীয় স্থানে থাকা ইংল্যান্ডের রেটিং ১১৯। অস্ট্রেলিয়ার অবস্থান তালিকার তিন নম্বরে। ১১০ পয়েন্ট নিয়ে চারে ভারত। ১০২ পয়েন্ট নিয়ে পাঁচে রয়েছে দক্ষিণআফ্রিকা।

এক নজরে আইসিসি ওয়ানডে র‌্যাংকিং

১. নিউ জিল্যান্ড (রেটিং – ১২১) ২. ইংল্যান্ড (রেটিং – ১১৯) ৩. অস্ট্রেলিয়া (রেটিং – ১১৭) ৪. ভারত (রেটিং – ১১০) ৫. দক্ষিণ আফ্রিকা (রেটিং – ১০২) ৬. বাংলাদেশ (রেটিং – ৯৩) ৭. পাকিস্তান (রেটিং – ৯৩) ৮. শ্রীলঙ্কা (রেটিং – ৮১) ৯. ওয়েস্ট ইন্ডিজ (রেটিং – ৭৭) ১০. আফগানিস্তান (রেটিং – ৬৮)