খেলাধুলা

পাকিস্তানকে হারিয়ে ভারত চ্যাম্পিয়ন

::সংক্ষিপ্ত স্কোর:: পাকিস্তান: ১৪৬/১০ (১৯.১ ওভারে) ভারত: ১৫০/৫ (১৯.৪ ওভারে) ফল: ভারত ৫ উইকেটে জয়ী এবং চ্যাম্পিয়ন।

২০২৫ এশিয়া কাপের ফাইনালে পাকিস্তানকে ৫ উইকেটে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে ভারত। এশিয়া কাপের টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে এটা ভারতের দ্বিতীয় শিরোপা। এর আগে ২০১৬ সালে সবশেষ জিতেছিল তারা। সব মিলিয়ে এশিয়া কাপে এটা ভারতের নবম শিরোপা।

ভারতের পঞ্চম উইকেটের পতন ফাহিম আশরাফের করা ১৯তম ওভারের শেষ বলে ছক্কা মারতে গিয়ে লং অফে শাহীন আফ্রিদির হাতে ধরা পড়েন শিবম দুবে। ২২ বলে ২ চার ও ২ ছক্কায় ৩৩ রান করে যান তিনি।

১৫ ওভারের ১০০ রান পেরুল ভারত: ১৪ ওভার শেষে ভারতের রান ছিল ৪ উইকেটে ৮৩। কিন্তু ১৫তম ওভারে হারিস রউফকে দুটি চার ও ১ ছক্কায় ১৭ রান দলীয় সংগ্রহকে ১০০ তে নিয়ে যান তিলক ও দুবে। তিলক ৪৮ ও দুবে ১০ রানে ব্যাট করছেন।

৭৭ রানের মাথায় ভারতের চতুর্থ উইকেটের পতন: ২০ রানের মাথায় গিলের উইকেট হারানোর পর দলের হাল ধরেন তিলক ও সঞ্জু। তারা দুজন চতুর্থ উইকেটে ৫০ বলে ৫৭ রানের জুটি গড়ে দলকে সুবিধাজনক অবস্থানে নিয়ে যেতে থাকেন। কিন্তু দলীয় ৭৭ রানের মাথায় সঞ্জুর বিদায়ে ভাঙে এই জুটি। আবরার আহমেদের বলে ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্ট দিয়ে উড়িয়ে মারতে গিয়ে ফারহানের হাতে ধরা পড়েন। ১২ রানে জীবন পেয়ে ২১ বল খেলে ২টি চার ও ১ ছক্কায় ২৪ রান করে যান তিনি। তিলকের সঙ্গে নতুন ব্যাটসম্যান হিসেবে যোগ দিয়েছেন শিভম দুবে।

১০ ওভার শেষে ভারত ৫৮/৩: ১০ ওভার শেষে ৩ উইকেট হারিয়ে ৫৮ রান তুলেছে ভারত। ২০ রানেই ৩ উইকেট হারানোর পর তিলক ও সঞ্জু দলের হাল ধরেন। ৩৮ রানের জুটি গড়ে দলীয় সংগ্রহকে এগিয়ে নিচ্ছেন। তিলক ২৪ ও সঞ্জু ১৬ রানে ব্যাট করছেন।

পাওয়ার প্লে-তে ৩ উইকেট হারিয়ে ৩৬ তুলল ভারত: পাকিস্তানের করা ১৪৬ রান তাড়া করতে নেমে পাওয়ার প্লে’র ৬ ওভারে ৩ উইকেট হারিয়ে ৩৬ রান তুলেছে ভারত। আউট হয়ে ফিরে গেছেন অভিষেক শর্মা (৫), সূর্যকুমার যাদব (১) ও শুভমান গিল (১২)। তিলক ভার্মা ১৪ ও সঞ্জু স্যামসন ৪ রানে ব্যাট করছেন।

২০ রানের মাথায় ভারতের তৃতীয় উইকেটের পতন: চতুর্থ ওভারে ফিরে আরও এক উইকেট নিলেন ফাহিম আশরাফ। এবার তার শিকার শুভমান গিল। তার করা চতুর্থ বলে হারিস রউফের হাতে ক্যাচ দিয়ে আউট হন গিল। ১০ বল খেলে ১ চারে ১২ রান করে যান তিনি। তিলক ভার্মার সঙ্গে যোগ দিয়েছেন সঞ্জু স্যামসন।

১০ রানেই ২ উইকেট নেই ভারতের: ১০ রানেই ২ উইকেট নেই ভারতের। দ্বিতীয় ওভারের প্রথম বলের পর তৃতীয় ওভারের তৃতীয় বলে আরও এক উইকেট হারাল ভারত। এরপর শাহীন আফ্রিদির স্লোয়ার বলে মিড অফে সালমান আলীর হাতে ক্যাচ দিয়ে ফিরে যান অধিনায়ক সূর্যকুমার যাদব। ৫ বলে ১ রান করেন তিনি।

শুরুতেই ফিরলেন অভিষেক: পাকিস্তানের ছুড়ে দেওয়া ১৪৬ রানের টার্গেট তাড়া করতে নেমে শুরুতেই উইকেট হারাল ভারত। দ্বিতীয় ওভারের প্রথম বলে দলীয় ৭ রানের মাথায় আউট হন মারকুটে ব্যাটসম্যান অভিষেক শর্মা। ফাহিম আশরাফের করা স্লোয়ার বলে হারিস রউফের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফিরে যান এবারের আসরের সবচেয়ে ইনফর্ম ব্যাটসম্যান। ৬ বলে ১ চারে ৫ রান করেন তিনি।

নিদারুণ ব্যাটিং বিপর্যয়ে ১৪৬ রানে অলআউট পাকিস্তান: ফাইনালে শুরুটা ঠিক স্বপ্নের মতো হয়েছিল পাকিস্তানের। ৯.৪ ওভারে বিনা উইকেটে তারা তোলে ৮৪ রান। ১২.৪ ওভারে তাদের রান ছিল ১১৩ রান। প্রজেক্টেড স্কোর দেখাচ্ছিল ১৮০-২০০। কিন্তু এরপর নিদারুণ ব্যাটিং বিপর্যয়ে তারা ১৯.১ ওভারে অলআউট হয়ে যায় মাত্র ১৪৬ রানে। ১ উইকেটে ১১৩ থেকে পাকিস্তান অলআউট হয় ১০ উইকেটে ১৪৬! অর্থাৎ মাত্র ৩৩ রানের ব্যবধানে তারা হারায় ৯টি উইকেট!

কুলদীপ যাদব, অক্ষর প্যাটেল ও বরুণ চক্রবর্তীর ঘূর্ণি যাদুতে তারা দিশেহারা হয়ে যায়। কুলদীপ ৪ ওভারে ৩০ রান দিয়ে নেন ৪টি উইকেট। তার স্পেলের শেষ ওভারে মাত্র ১ রানে নেন ৩ উইকেট। অক্ষর ৪ ওভারে ২৬ রানে নেন ২টি উইকেট। বরুণ ৪ ওভারে ৩০ রানে নেন ২টি উইকেট। আর বুমরাহ ৩.১ ওভারে ২৫ রান দিয়ে নেন ২টি উইকেট।

ব্যাট হাতে পাকিস্তানের কেবল তিনজন ব্যাটসম্যান দুই অঙ্কের কোটায় রান করতে পারেন। তাদের মধ্যে ফারহান ৩৮ বলে ৫টি চার ও ৩ ছক্কায় সর্বোচ্চ ৫৭, ফখর ৩৫ বলে ২ চার ও সমান সংখ্যক ছক্কায় ৪৬ ও সাইম ১১ বলে ২ চারে করেন ১৪ রান। বাকিদের রান ছিল টেলিফোনের ডিজিটের মতো- ০৮১৬০০৬১।

পাকিস্তানের নিদারুণ ব্যাটিং বিপর্যয়: এশিয়া কাপের ফাইনালে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে ১ উইকেটে ১১৩ রান করে পাকিস্তান। সেখান থেকে ১৩৪ রানে যেতেই হারায় ৭ উইকেট। ফারহান ৫৭ ও ফখর ৪৬ করার পর আর কেউ সুবিধা করতে পারনেনি। সাইম ১৪, হারিস ০, তালাত ১, সালমান ৮, শাহীন ০ ও ফাহিম ০  রানে সাজঘরে ফেরেন। ১৩১ রানে তালাত, ১৩৩ রানে সালমান, ১৩৪ রানে শাহীন ও ১৩৪ রানেই ফিরেন ফাহিম। কুলদীপ তার ১৭তম ওভারে মাত্র ১ রান দিয়ে ৩ উইকেট নেন। ৪ ওভার শেষে ৩০ রান দিয়ে ৪টি উইকেট নেন এই অর্থডক্স স্পিনার। এরপর ১৮তম ওভারে ১৪১ রানের মাথায় আউট হন হারিস রউফ (

পাকিস্তানের ব্যাটিং বিপর্যয়: এশিয়া কাপের ফাইনালে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে ১ উইকেটে ১১৩ রান করে পাকিস্তান। সেখান থেকে ১৩৩ রানে যেতেই হারায় ৬ উইকেট। ফারহান ৫৭ ও ফখর ৪৬ করার পর আর কেউ সুবিধা করতে পারনেনি। সাইম ১৪, হারিস ০, তালাত ১ ও সালমান ৮ রান করে সাজঘরে ফেরেন। ১৩৩ রানের মাথায় কুলদীপের বলে সঞ্জু স্যামসনের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন অধিনায়ক সালমান আলী আগা। তিনি ৭ বল খেলে ৮ রান করে যান। ১৬.৩ ওভার শেষে পাকিস্তানের রান ৬ উইকেটে ১৩৪।

পাকিস্তানের পঞ্চম উইকেটের পতন হঠাৎ পাকিস্তানের ব্যাটিংয়ে ছন্দপতন ঘটল। প্রথম ও দ্বিতীয় উইকেটে ভারতের ওপর চড়াও হয়ে খেলা পাকিস্তান মাত্র ১৮ রান ও ১৬ বলের ব্যবধানে চার-চারটি উইকেট হারাল। সবশেষ ১৩১ রানের মাথায় আউট হন হুসেইন তালাত। অক্ষর প্যাটেলের বলে সঞ্জু স্যামসনের হাতে ক্যাচ দিয়ে আউট হন তালাত। ২ বল খেলে মাত্র ১ রান করেন তিনি।

১১ বলের ব্যবধানে ৩ উইকেট হারাল পাকিস্তান: শুরুটা দারুণই হয়েছিল পাকিস্তানের। বিনা উইকেটে তারা তোলে ৮৪ রান। ১ উইকেটে রান হয়ে যায় ১১৩। কিন্তু এরপর ১১৩ থেকে ১২৬ রানে যেতে তারা ১১ বলের ব্যবধানে হারায় ৩ উইকেট। প্রথমে ১১৩ রানের মাথায় সাইম (১৪), ১১৪ রানের মাথায় হারিস (০) ও ১২৬ রানের মাথায় ফিরেন সেট ব্যাটসম্যান ফখর জামান। তিনি ৩৫ বলে ২টি চার ও ২ ছক্কায় ৪৬ রান করে কুলদীপের দ্বিতীয় শিকারে পরিণত হন। ১৫ ওভার শেষে পাকিস্তানের রান ১২৮/৪।

১ রানের ব্যবধানে ২ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান: ১১৩ রানের মাথায় কুলদীপের বলে আউট হন সাইম। নতুন ব্যাটসম্যান মোহাম্মদ হারিস নেমে ২ বল খেলে কোনো রান না করেই আউট হন। দলীয় ১১৪ রানের মাথায় অক্ষর প্যাটেলের বলে লং অফ দিয়ে মারতে গিয়ে রিংকু সিংয়ের হাতে ধরা পড়েন হারিস। ৩ বল ও ১ রানের ব্যবধানে ২ উইকেট হারিয়ে কিছুটা চাপে পড়েছে পাকিস্তান। তাদের রানের চাকাও কিছুটা স্লো হয়ে গেছে।

১১৩ রানের মাথায় দ্বিতীয় উইকেটের পতন: উদ্বোধনী জুটিতে ৮৪ রান তুলে আউট হয়েছিলেন সাহেবজাদা ফারহান। এরপর ফখর জামান ও সাইম আইয়ুব দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে ১৯ বলে তোলেন ২৯ রান। দলীয় ১১৩ রানের মাথায় কুলদীপ যাদব ভাঙেন এই জুটি। ১৩তম ওভারের পঞ্চম বলে ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্টে বুমরাহর হাতে ধরা পড়েন সাইম। ১১ বল খেলে ২ চারে ১৪ রান আসে তার ব্যাট থেকে।

১২ ওভারেই শতরান পেরিয়ে পাকিস্তান: টস হেরে ব্যাট করতে নেমে ১২ ওভারেই শতরান পেরিয়ে গেল পাকিস্তান। ১২ ওভার শেষে তাদের সংগ্রহ ১ উইকেটে ১০৭ রান। ফখর জামান ৩৩ ও সাইম ১৩ রানে ব্যাট করছেন।

ঝড় তুলে ফিরলেন ফারহান, ১০ ওভারে ৮৭/১ পাকিস্তান: ব্যাট হাতে ঝড় তুলে ফিরলেন ফারহান। ইনিংসের গোড়াপত্তন করতে এসে ৩৮ বলে ৫টি চার ও ৩ ছক্কায় ৫৭ রানের ইনিংস খেলে আউট হন। দলীয় ৮৪ রানের মাথায় বরুণ চক্রবর্তীর করা দশম ওভারের চতর্থ বলটি ডিপ মিডউইকেট দিয়ে উড়িয়ে মারতে গিয়ে তিলক ভার্মার হাতে ধরা পড়েন ফারহান। ফখর জামানের সাথে যোগ দিয়েছেন সাইম আইয়ুব। যিনি এবারের আসরে ব্যাট হাতে মোটেও সুবিধা করতে পারেননি। আজ ফাইনালে তার ব্যাট হাসে কিনা দেখার বিষয়।

ফারহানের পঞ্চম ফিফটি: এশিয়া কাপের ফাইনালে হাসল সাহেবজাদা ফারহানের ব্যাট। মাত্র ৩৫ বলে ৫টি চার ও ২ ছক্কায় তুলে নিয়েছেন ক্যারিয়ারের পঞ্চম ফিফটি। এর আগে গেল ২১ সেপ্টেম্বর এই ভারতের বিপক্ষেই তুলেছিলেন চতুর্থ ফিফটি। তার ও ফখর জামানের ব্যাটে ভর করে তরতর করে এগিয়ে যাচ্ছে পাকিস্তানের রান। ৯ ওভার তারা দুজন তুলেছেন ৭৭ রান বিনা উইকেটে।

পাওয়ার প্লে-তে বিনা উইকেটে ৪৫ রান তুলল পাকিস্তান: এশিয়া কাপের ফাইনালে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে পাওয়ার প্লে-তে বিনা উইকেটে ৪৫ রান তুলেছে পাকিস্তান। পাওয়ার প্লে’র ৬ ওভারে ব্যাট হাতে ভারতের ব্যাটসম্যানদের ওপর চড়াও হয়েছেন সাহেবজাদা ফারহান। তিনি ২৫ বল মোকাবিলা করে ৪টি চার ও ১ ছক্কায় ৩১ রান তুলেছেন। ফখর জামান ১১ বল খেলে ১ চারে করেছেন ১২ রান। তাতে ৬ ওভার শেষে পাকিস্তানের রান দাঁড়িয়েছে বিনা উইকেটে ৪৫।

বুমরাহর দ্বিতীয় ওভারে চার-ছয়ে ১৩ রান: বুমরাহ তার প্রথম ওভারে ১ চারে দিয়েছিলেন ৭ রান। দ্বিতীয় ওভারে এসে দিলেন ১৩ রান। প্রথম বলে ফারহান মিড উইকেট নিয়ে বাউন্ডারি হাঁকান। পরের বল ডট দেন। তৃতীয় বলে মিড অফের উপর দিয়ে ছক্কা হাঁকান। এরপর চতুর্থ, পঞ্চম ও ষষ্ঠ বলে একটি করে রান নেন ফারহান ও ফখর। ৪ ওভার শেষে পাকিস্তানের রান বিনা উইকেটে ৩২। ফারহান ২৪ ও ফখর ৬ রানে ব্যাট করছেন।

টস হেরে ব্যাট করতে নেমেছে পাকিস্তান:

এশিয়া কাপের ফাইনালে টস হেরে ব্যাট করতে নেমেছে পাকিস্তান। যথারীতি সাহেবজাদা ফারহার ও ফখর জামান ইনিংসের গোড়াপত্তন করতে এসেছেন।

টস জিতে ফিল্ডিং নিয়েছে ভারত:

এশিয়া কাপ-২০২৫ এর ফাইনাল মাঠে গড়িয়েছে। দুবাই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে ইতোমধ্যে টস হয়েছে। টস জিতেছেন ভারতের অধিনায়ক সূর্যকুমার যাদব। তিনি অবশ্য ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। ফাইনালে টস হেরে আগে ব্যাট করবেন সালমান আলী আগা-ফখর জামানরা। ম্যাচটি শুরু হবে বাংলাদেশ সময় রাত ৮টা ৩০ মিনিটে।

পাকিস্তান তাদের একাদশে কোনো পরিবর্তন আনেনি। তবে ভারতের একাদশে এসেছে একাধিক পরিবর্তন। ইনজুরির কারণে খেলতে পারছেন না হার্দিক পান্ডিয়া। এছাড়া আগের ম্যাচে খেলা হরষিত রানা ও অর্শদীপ সিংও নেই একাদশে। ফাইনাল ম্যাচে সুযোগ পেয়েছেন রিংকু সিং ও শিভম দুবে।

টসের পর সূর্যকুমার বলেন, “উইকেটটা দেখতে বেশ ভালো লাগছে। এখানে খুব বেশি ক্রিকেট খেলা হয়নি, তাই উইকেটের আচরণে তেমন পরিবর্তন আসার কথা নয়।” তিনি আরও যোগ করেন, “আমরা যে ধরনের ক্রিকেট খেলছি, সেটাই ধরে রাখতে হবে।” দুর্ভাগ্যজনকভাবে হার্দিক ছোটখাটো চোটের কারণে খেলতে পারছেন না। হরষিত ও অর্শদীপও বাদ পড়েছেন। তাদের জায়গায় দলে এসেছেন রিংকু ও শিবম দুবে।

পাকিস্তানের অধিনায়ক সালমান প্রথমে ব্যাট করতে পেরে খুশি। তিনি বলেন, “আমরা খুবই উচ্ছ্বসিত, ম্যাচের জন্য মুখিয়ে আছি।” তিনি স্বীকার করেন, “এখনও পর্যন্ত নিখুঁত ম্যাচ খেলতে পারিনি, আজ হয়তো সেটাই করতে হবে।” তিনি জানান, “এই ধরনের পিচেই আমরা খেলছি, তাই খুব বেশি পার্থক্য হবে বলে মনে হয় না।”

ভারতের একাদশ: অভিষেক শর্মা, শুভমান গিল, সূর্যকুমার যাদব (অধিনায়ক), তিলক বর্মা, সঞ্জু স্যামসন (উইকেটরক্ষক), শিবম দুবে, রিংকু সিং, অক্ষর প্যাটেল, কুলদীপ যাদব, জসপ্রিত বুমরাহ ও বরুণ চক্রবর্তী।

পাকিস্তানের একাদশ: ফখর জামান, সাহেবজাদা ফারহান, সাইম আয়ুব, সালমান আলি আগা (অধিনায়ক), হুসেইন তালাত, মোহাম্মদ হারিস (উইকেটরক্ষক), মোহাম্মদ নবী, ফাহিম আশরাফ, শাহীন শাহ আফ্রিদি, হারিস রউফ ও আবরার আহমেদ।