ঢাকা     শুক্রবার   ১৯ এপ্রিল ২০২৪ ||  বৈশাখ ৬ ১৪৩১

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৮ ইউপিতে স্বতন্ত্র প্রার্থীর জয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি || রাইজিংবিডি.কম

প্রকাশিত: ১০:১৪, ৬ জানুয়ারি ২০২২  
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৮ ইউপিতে স্বতন্ত্র প্রার্থীর জয়

ফাইল ফটো

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ১৪টি ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচেনর ফল  বেরকারিভাবে ঘোষণা করা হয়েছে।

বুধবার (৫ জানুযারি) রাতে সদর উপজেলার হল রুমে ফল ঘোষণা করেন জেলা নির্বাচন অফিসার মোতাওয়াক্কিল রহমান। ১৪টি ইউনিয়নের মধ্যে ৬টিতে নৌকা, আর ৮টিতে স্বতন্ত্র প্রার্থী জয় লাভ করেছেন।

চরঅনুপনগর ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী এস. আব্দুল বাদী বাদশা চশমা প্রতীক নিয়ে ২ হাজার ৭১০ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নৌকা প্রতীকের প্রার্থী সেরাজুল ইসলাম ২ হাজার ৬০২ ভোট পেয়েছেন।

ইসলামপুর ইউনিয়নে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী জসিম উদ্দিন ৬ হাজার ৭৮৪ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী আকতারুজ্জামান মোটরসাইকেল প্রতীক নিয়ে ৫ হাজার ২৪০ ভোট পেয়েছেন।

বারোঘরিয়া ইউনিয়নে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী হারুন আর রশিদ ৪ হাজার ৭০৭ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি সমর্থিত চশমা প্রতীকের প্রার্থী আসলাম উদ্দিন ৩ হাজার ৩৭২ ভোট পেয়েছেন।

বালিয়াডাঙ্গা ইউনিয়নে বিএনপি সমর্থিত ঘোড়া প্রতীকের প্রার্থী আবু হেনা মো. আতাউল হক ৯ হাজার ৮৬৩ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জামায়াত সমর্থিত মোটরসাইকেল প্রতীকের প্রার্থী একরামুল হক ৭ হাজার ৪৬৮ ভোট পেয়েছেন।

দেবিনগর ইউনিয়নে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী হাফিজুর রহমান ৬ হাজার ৬০৫ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন।তা র নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি সমর্থিত আনারস প্রতীকের প্রার্থী আ.ক.ম সাহেদুল আলম বিশ্বাস ৬ হাজার ১৩৮ ভোট পেয়েছেন।

আলাতুলি ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী জয়নাল আবেদিন আনারস প্রতীক নিয়ে ২ হাজার ৭২২ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি সমর্থিত ঘোড়া প্রতীকের প্রার্থী এসরাইল হক ১ হাজার ৯৩১ ভোট পেয়েছেন।

গোবরাতলা ইউনিয়নে বিএনপি সমর্থিত চশমা প্রতীকের প্রার্থী রবিউল ইসলাম ৭ হাজার ২৮১ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি সমর্থিত আনারস প্রতীকের প্রার্থী তাশেম আলী ৫ হাজার ৪১৩ ভোট পেয়েছেন।

ঝিলিম ইউনিয়নে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী লুৎফল হাসান ৮ হাজার ৪৬৩ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি সমর্থিত আনারস প্রতীকের প্রার্থী নুরুল হক নুরু ৬ হাজার ৬৮৯ ভোট পেয়েছেন।

মহারাজপুর ইউনিয়নে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী নাহিদ ইসলাম ৮ হাজার ২১৬ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি সমর্থিত মোটরসাইকেল প্রতীকের প্রার্থী শরিফুল ইসলাম ২ হাজার ৫৩৯ ভোট পেয়েছেন।

রানিহাটি ইউনিয়নে বিএনপি সমর্থিত আনারস প্রতীকের প্রার্থী রহমত আলী ১০ হাজার ৪৬১ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জামায়াত সমর্থিত চশমা প্রতীকের প্রার্থী  হাবিবুর রহমান ৭ হাজার ১২৭ ভোট পেয়েছেন।

শাহজাহানপুর ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী তরিকুল ইসলাম আনারস প্রতীক নিয়ে ৯ হাজার ৪০ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নৌকা প্রতীকের প্রার্থী জাহাঙ্গীর আলম ৩ হাজার ৩৯৯ ভোট পেয়েছেন।

সুন্দরপুর ইউনিয়নে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী হাবিবুর রহমান ৮ হাজার ৩১৩ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জামায়াত সমর্থিত মোটরসাইকেল প্রতীকের প্রার্থী ইখতিয়ার উদ্দিন ৭ হাজার ৪২৩ ভোট পেয়েছেন।

চরবাগডাংগা ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী শাহীদ রানা টিপু মোটরসাইকেল প্রতীক নিয়ে ৬ হাজার ৮৪৪ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নৌকা প্রতীকের প্রার্থী ওমর আলী ৫ হাজার ৬৭৯ ভোট পেয়েছেন।

নারায়নপুর ইউনিয়নে বিএনপি সমর্থিত ঘোড়া প্রতীকের প্রার্থী নজির হোসেন ৪ হাজার ৪৭৬ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী মোটরসাইকেল প্রতীকের প্রার্থী আলমগীর কবির ৩ হাজার ৪৩১ ভোট পেয়েছেন।

মেহেদী হাসান/ইভা 

সম্পর্কিত বিষয়:

আরো পড়ুন  



সর্বশেষ

পাঠকপ্রিয়