ঢাকা     বৃহস্পতিবার   ২৫ এপ্রিল ২০২৪ ||  বৈশাখ ১২ ১৪৩১

‘সিডস ফর দ্য ফিউচার’ বিজয়ীদের হুয়াওয়ের অফিস পরিদর্শন 

প্রকাশিত: ২১:২৯, ৯ মে ২০২২   আপডেট: ২১:৪১, ৯ মে ২০২২
‘সিডস ফর দ্য ফিউচার’ বিজয়ীদের হুয়াওয়ের অফিস পরিদর্শন 

সর্বশেষ অনুষ্ঠিত সিডস ফর দ্য ফিউচার বাংলাদেশ ফাইনাল প্রোগ্রামের বিজয়ীরা সম্প্রতি ঢাকায় অবস্থিত হুয়াওয়ে বাংলাদেশের প্রধান কার্যালয় পরিদর্শন করেছে। কার্যালয় পরিদর্শনকালে একটি বিশেষ সেশনে হুয়াওয়ের পাবলিক অ্যাফেয়ার্স ও কমিউনিকেশন্স বিভাগের প্রধান ইউইং কার্ল সামনের দিনগুলোতে তাদের ভবিষ্যৎ প্রবৃদ্ধি অর্জনের জন্য বিভিন্ন পরামর্শ প্রদান করেন।

দেশের তরুণদের জন্য ট্যালেন্ট ইকোসিস্টেম তৈরি ও তাদের ভবিষ্যত উপযোগী দক্ষতার বিকাশে বিভিন্ন ধরনের প্রোগ্রাম আয়োজন করে হুয়াওয়ে; সিডস ফর দ্য ফিউচার এমনই একটি প্রোগ্রাম। প্রোগ্রামটি প্রতিবছর আয়োজন করা হয়। গত বছর দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৬ জন শিক্ষার্থী এ প্রোগ্রামের বিজয়ী হিসেবে নির্বাচিত হয়। 

এ সময় বিজয়ীদের হুয়াওয়ের অফিসের বিভিন্ন কার্যক্রম এবং সেবাসমূহ কীভাবে পরিচালিত হয় তা দেখার সুযোগ করে দেয়া হয়। যার মাধ্যমে তারা সম্পূর্ণ ভিন্নধর্মী অভিজ্ঞতা লাভ করে। হুয়াওয়ের কার্যালয় পরিদর্শনকালে বিজয়ীরা নতুন কিছু বিষয়ের সঙ্গে পরিচিত হওয়ার সুযোগ পায়। পাশাপাশি, তারা বিশেষজ্ঞদের কাছ থেকে বিভিন্ন বিষয়ে জ্ঞান অর্জনের পাশাপাশি নেটওয়ার্কিং ও ক্লাউড সার্ভিসের মতো বিভিন্ন আইসিটি সম্পর্কিত বিষয় সম্পর্কে জানতে পারে।

এ প্রসঙ্গে হুয়াওয়ে বাংলাদেশের ইউইং কার্ল বলেন, ‘আমাদের প্রধান কার্যালয়ে সিডস ফর দ্য ফিউচার প্রোগ্রামের বিজয়ীদের স্বাগত জানাতে পেরে আমরা অত্যন্ত আনন্দিত। বাংলাদেশে আইসিটি ট্যালেন্টদের বিকাশে প্রয়োজনীয় সকল উদ্যোগ গ্রহণে আমরা সচেষ্ট রয়েছি; যাতে তারা তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ে জ্ঞান লাভের মাধ্যমে নিজেদের বিকাশ ঘটাতে পারেন। আমাদের আজকের এ উদ্যোগটি বিজয়ীদের এ খাতে চলমান বিভিন্ন টেকনিক্যাল ও কারিগরি বিষয় সম্পর্কে জানতে ও আইডিয়া (ধারণা) পেতে সহায়ক ভূমিকা রাখবে বলে আমি প্রত্যাশা করছি।’

উল্লেখ্য, হুয়াওয়ের ফ্ল্যাগশিপ সিএসআর প্রোগ্রাম ‘সিডস ফর দ্য ফিউচার’ শীর্ষ পর্যায়ের বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, প্রকৌশল এবং গণিত পড়ুয়া শিক্ষার্থীদের উন্নয়নে কাজ করে। ২০১৪ সালে বাংলাদেশে প্রথম শুরু হওয়া এ প্রোগ্রামটি যাত্রার শুরু থেকেই আইসিটি ট্যালেন্টদের মেধা বিকাশে কাজ করে চলেছে। বিশ্বের প্রায় ১৩০টি দেশে এখন পর্যন্ত এ প্রোগ্রামটি পরিচালিত হচ্ছে।

/ফিরোজ/

আরো পড়ুন  



সর্বশেষ

পাঠকপ্রিয়