ঢাকা     মঙ্গলবার   ২৩ এপ্রিল ২০২৪ ||  বৈশাখ ১০ ১৪৩১

হেসেখেলে বাংলাদেশকে হারাল নিউ জিল্যান্ড

ক্রীড়া প্রতিবেদক || রাইজিংবিডি.কম

প্রকাশিত: ০৩:৪০, ২০ মার্চ ২০২১   আপডেট: ০৯:৪৭, ২০ মার্চ ২০২১
হেসেখেলে বাংলাদেশকে হারাল নিউ জিল্যান্ড

প্রথম ওয়ানডেতে নিউ জিল্যান্ড অনায়াস জয় পেল। স্বাগতিকদের আমন্ত্রণে ব্যাটিংয়ে নেমে ১৩১ রানে অল আউট বাংলাদেশ। লক্ষ্য তাড়ায় নিউ জিল্যান্ড ৮ উইকেটের বিশাল জয় তুলে নেয়। ডানেডিনের ইউনিভার্সিটি ওভাল মাঠে বাংলাদেশ সময় ভোর ৪টায় ম্যাচটি শুরু হয়।

স্কোর: নিউ জিল্যান্ড ১৩২/২ (২১.২ ওভার)

বাংলাদেশ ১৩১/১০ (৪১.৫ ওভার)

* ম্যাচের ধারাভাষ্য পাওয়া যাবে এ প্রতিবেদনে

এগিয়ে গেল নিউ জিল্যান্ড

জয়ের জন্য প্রয়োজন মাত্র ৮ রান। হাসান মাহমুদের করা ২১তম ওভারের প্রথম দুই বলে দুই বাউন্ডারি তুলে নেন অভিষিক্ত উইল ইয়ং। তাতে সহজেই জয় ধরা দেয় নিউ জিল্যান্ডের। ৮ উইকেটের বিশাল জয়ে তিন ম্যাচ ওয়ানডে সিরিজে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে দেল কিইউরা। নিকোলস অপরাজিত থাকেন ৪৯ রানে। অভিষিক্ত উইল ইয়ং করেন ১১ রান। 

ম্যাচসেরা ট্রেন্ট বোল্ট

গতি, সুইং ও বৈচিত্র্য; তিনের মিশেলে ট্রেন্ট বোল্ট ওভালে ধ্রুপদী বোলিং করেছেন। ৪ উইকেট নিয়ে বাংলাদেশের ব্যাটিং অর্ডার প্রায় একাই ধসিয়ে দিয়েছেন। ৮.৫ ওভরে ২৭ রানে ৪ উইকেট নিয়ে বাঁহাতি পেসার প্রথম ওয়ানডের ম্যাচসেরা নির্বাচিত হয়েছেন। 

হাসান মাহমুদের শিকার কনওয়ে

অভিষিক্ত কনওয়ে ২৭ রানে বিদায় নিলেন হাসান মাহমুদের বলে। ডানহাতি পেসারকে ছক্কায় উড়াতে গিয়ে ডিপ স্কয়ার লেগে মাহমুদউল্লাহর তালুবন্দি হন অভিষিক্ত খেলোয়াড়। তার আউট হওয়ার সময় নিউ জিল্যান্ডের রান ২ উইকেটে ১১৯।

শতরান পেরিয়ে নিউ জিল্যান্ড

বাংলাদেশ দলীয় ফিফটি পেয়েছিল ৯৪ বলে। নিউ জিল্যান্ড শতরান পেল ৯১ বলে। ১৩২ রানের লক্ষ্য তাড়ায় দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে স্বাগতিকরা। 

প্রথম ওভারে তাসকিনের সাফল্য

সহজ লক্ষ্য আরও সহজ করে দিয়েছেন মার্টিন গাপটিল। ১৭ বলে ৩৮ রান তুলে বাংলাদেশের পেস অ্যাটাকের উপর চড়ে বসেছিলেন ডানহাতি ওপেনার। তবে তাকে ফেরানোর উত্তর জানা ছিল তাসকিনের। তার শর্ট বল উড়াতে গিয়ে উইকেটের পেছনে ক্যাচ দেন গাপটিল। ৩৮ রানে শেষ হয় তার ঝড়ো ইনিংস। তার আউটের সময় নিউ জিল্যান্ডের রান ১ উইকেটে ৫৪। 

হতশ্রী ব্যাটিংয়ে লন্ডভন্ড বাংলাদেশ

বিরুদ্ধ কন্ডিশনে আরও একবার ব্যাটিংয়ে ফ্লপ বাংলাদেশ। সুপার ফ্লপ বললেও ভুল হবে না। শক্তিশালী বোলিং আক্রমণের বিপক্ষে একেবারেই হতশ্রী পারফরম্যান্স। বিশেষজ্ঞ কোনো ব্যাটসম্যানের নুন্যতম লড়াইয়ের মনোভাব নেই। নেই টিকে থাকার মানসিকতা। প্রতি আক্রমণে রান তোলার সাহসও নেই। নেই প্রতিপক্ষকে চোখে চোখ রেখে কথা বলার সামর্থ্য। তাইতো ১৩১ রানে অলআউট বাংলাদেশ। ট্রেন্ট বোল্টের ৪ উইকেটে ব্যাটিংয়ে লন্ডভন্ড বাংলাদেশ। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ২৭ রান করেছেন মাহমুদউল্লাহ। মুশফিকের ব্যাট থেকে এসে ২৩ রান। এছাড়া লিটন ১৯, মাহেদী ১৪, তামিম ১৩ ও তাসকিন ১০ রান করেছেন।বাকিরা কেউ ছুঁতে পারেননি তিন অঙ্ক। 

বোল্টের ফের জোড়া আঘাত

ইনিংসের পঞ্চম ওভারে ট্রেন্ট বোল্ট জোড়া ধাক্কায় ফিরিয়েছিলেন তামিম ও সৌম্যকে। ৪২তম ওভারে আবারও তার জোড়া আঘাত। এবার তার শিকার হাসান মাহমুদ ও তাসকিন আহমেদ। বাংলাদেশের লেজের দুই ব্যাটসম্যানকে ফিরিয়ে ১৩১ রানে অল আউট করলেন দ্রুতগতির এ পেসার। হাসান মাহমুদ ১ রানে তার স্লোয়ার বলে বোল্ড হন। তাসকিন ১০ রানে ক্যাচ দেন মিড অফে। 

ফিরলেন মাহমুদউল্লাহও

৪০ ওভারে বাংলাদেশের রান মাত্র ১২৫। শেষ ১০ ওভারে ঝড়ো ব্যাটিং না করলে স্কোরবোর্ডে লড়াকু পুঁজি আসবে না। মাহমুদউল্লাহ ৪১তম ওভারের প্রথম থেকেই চেষ্টা চালালেন। তাতে বিপদও ডাকলেন। ম্যাট হেনরির শর্ট বল পুল করে বাউন্ডারিতে পাঠাতে গিয়ে মিড উইকেটে ধরা পড়েন ডানহাতি ব্যাটসম্যান। ৫৪ বলে ২৭ রানে শেষ হয় তার লড়াই। তার ফেরার সময় বাংলাদেশের রান ৮ উইকেটে ১২৫। 

বাংলাদেশের একশ

৯৪ বলে দলীয় হাফ সেঞ্চুরি পেয়েছিল বাংলাদেশ। পরের ৫০ রান তুলতে বাংলাদেশের লেগেছে আরও ১০০ বল।  দলীয় হাফ সেঞ্চুরি পেতে হারিয়েছিল ৩ উইকেট। পরের ৫০ তুলতে বাংলাদেশ হারায় ৪ উইকেট। 

টিকলেন না মাহেদীও

স্যান্টনারকে ছক্কায় উড়িয়ে রানের খাতা খুলেছিলেন অভিষিক্ত মাহেদী হাসান। দুই বছর পর আবার বাঁহাতি স্পিনারকে উড়ানোর চেষ্টা করেন ডানহাতি ব্যাটসম্যান। এবার আর পারেননি। স্যান্টনার বল খানিকটা টেনে দেওয়ায় টাইমিংয়ে গড়বড় করেন মাহেদী। মিড অন থেকে পেছনে গিয়ে দারুণ দক্ষতায় বল তালুবন্দি করেন নিকোলস। ২০ বলে ১৪ রান করে সাজঘরে ফেরেন ডানহাতি ব্যাটসম্যান। তার আউটের সময় বাংলাদেশের রান ৭ উইকেটে ৯৮। 

ছক্কায় খুললেন রানের খাতা

অভিষিক্ত মাহেদী হাসান ছক্কায় রানের খাতা খুললেন। স্যান্টনারের বল এগিয়ে এসে কভার দিয়ে ছক্কা উড়ান ডানহাতি ব্যাটসম্যান। 

স্যান্টনারের প্রথম সাফল্য

উইকেট থেকে সরে গিয়ে বাঁহাতি অফস্পিনার মিচেল স্যান্টনারের বল খেলতে গিয়েছিলেন মেহেদী হাসান মিরাজ। বিপদ ডেকে আনেন ডানহাতি ব্যাটসম্যান। বল মিস করে বোল্ড মিরাজ। স্যান্টনার পান প্রথম সাফল্য। ১০ বল খেলে মিরাজ পেয়েছেন ১ রান। তার আউটের সময় বাংলাদেশের রান ৬ উইকেটে ৭৮।  

জীবন পেলেন মাহমুদউল্লাহ, আউট মিথুন

নিশামের ফুলার লেন্থ বল ড্রাইভ করেছিলেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। বল হাতের নাগালে থাকায় ক্যাচ ধরার চেষ্টায় ছিলেন নিশাম। কিন্তু তার আঙুলে লেগে বল আঘাত করে স্টাম্পে। নিশাম ক্যাচ ধরতে পারেননি ঠিকই কিন্তু অপরপ্রান্তের ব্যাটসম্যান রান আউট। তার হাত ছুঁয়ে যাওয়া বল স্টাম্পে আঘাত করার সময় ক্রিজের বাইরে ছিলেন মিথুন। ২৭ বলে ৯ রানে শেষ মিথুনের ইনিংস। তার আউটের সময় বাংলাদেশের রান ৫ উইকেটে ৭২। 

পারলেন না মুশফিকও

ব্যাটসম্যানদের আসা-যাওয়ার মিছিলে যোগ দিলেন মুশফিকুর রহিমও। বাজে শটে তিনিও ফিরলেন সাজঘরে। জিমি নিশামের অফস্টাম্পের বাইরের শর্ট বল কাট করে ডিপ পয়েন্টের উপর দিয়ে খেলতে চেয়েছিলেন। কিন্তু সেখানে ছিলেন মার্টিন গাপটিল। তার হাতে সহজেই জমে যায় ক্যাচ। ৪৯ বলে ২৩ রান করে মুশফিক ফিরলেন সাজঘরে। তার আউট হওয়ার সময় বাংলাদেশের রান ৪ উইকেটে ৬৯। 

বাংলাদেশের ফিফটি

১৬তম ওভারের চতুর্থ বল। জিমি নিশামে ফুলার লেন্থ বল দারুণ কভার ড্রাইভে বাউন্ডারিতে পাঠালেন মোহাম্মদ মিথুন। ৪৬ থেকে বাংলাদেশের রান এক লাফে ৫০। ৯৪ বলে বাংলাদেশের দলীয় রান ৫০ স্পর্শ করল। মিথুনও খুললেন নিজের খাতা।  

উইকেট উপহার দিলেন লিটন

তামিম ও সৌম্য ফেরার পর রানের চাকা সচল রেখেছিলেন লিটন। ডানহাতি ব্যাটসম্যান শুরুর কঠিন পরীক্ষায় টিকেও গিয়েছিলেন। উইকেটে থিতু হয়েছিলেন ঠিকঠাক মতোই। কিন্তু বাজে এক শটে ইনিংসের সমাপ্তি টানলেন। পেসার জিমি নিশামের শর্ট বল মিড অন দিয়ে উড়াতে গিয়ে বোল্টের হাতে সহজ ক্যাচ দেন। ৩৬ বলে ১৯ রানে শেষ তার ইনিংস। তার আউটের সময় বাংলাদেশের রান ৩ উইকেটে ৪২। 

পাওয়ার প্লে’তে নড়বড়ে বাংলাদেশ

প্রথম দুই ওভারে একটি ছক্কা, একটি চার। পরের ৮ ওভারে বাংলাদেশ কোনো বাউন্ডারিতে পায়নি। প্রথম পাওয়ার প্লে’তে রান মাত্র ৩৩। হারিয়েছে তামিম ও সৌম্যর উইকেট। পঞ্চম ওভারে বোল্টের জোড়া আঘাতে দুই ব্যাটসম্যান সাজঘরে ফেরার পর মন্থর গতিতে এগোচ্ছে বাংলাদেশের রান। 

সৌম্যর ডাক

বোল্টের শর্ট বল কী করতে চেয়েছিলেন তা শুধু সৌম্য সরকারই বলতে পারবেন। পয়েন্টের উপর দিয়ে খেলতে গিয়ে টাইমিংয়ে গড়বড় করেন। কভারে দাঁড়ানো অভিষিক্ত কনওয়ের জন্য স্রেফ ক্যাচ প্র্যাকটিস। ৩ বল খেলে কোনো রান না করেই সৌম্য সাজঘরে। ক্যারিয়ারের ষষ্ঠ ও নিউ জিল্যান্ডের বিপক্ষে তৃতীয় শূণ্যের স্বাদ পেলেন সৌম্য। তার আউটের সময় বাংলাদেশের রান ২ উইকেটে ১৯। 

বোল্ট ফেরালেন তামিমকে

ইনিংসের তৃতীয় বল। বোল্টকে পয়েন্টের ওপর দিয়ে ছক্কা বানিয়ে রানের খাতা খুললেন তামিম ইকবাল। পরের ওভারে ম্যাট হেনরিকে বাউন্ডারিতে পাঠিয়ে তামিমের রান দুই অঙ্কে। জন্মদিনে বড় কিছুর আভাস দিচ্ছিলেন ওয়ানডে অধিনায়ক। কিন্তু বোল্টের তাকে থামানোর উত্তর জানা ছিল। তৃতীয় ওভারে তার সোজা বল মিস করে এলবিডব্লিউ তামিম। ১৫ বলে ১৩ রান করে তামিম ফেরেন সাজঘরে। তার আউট হওয়ার সময় বাংলাদেশের রান ১ উইকেটে ১৯। 

টস:

টস জিতে নিউ জিল্যান্ডের অধিনায়ক টম ল্যাথাম বোলিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।

বাংলাদেশ একাদশ 

তামিম ইকবাল, লিটন কুমার দাস, সৌম্য সরকার, মোহাম্মদ মিথুন, মুশফিকুর রহিম, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, মেহেদী হাসান মিরাজ, মাহেদী হাসান, মোস্তাফিজুর রহমান, হাসান মাহমুদ ও তাসকিন আহমেদ।  

মাহেদীর অভিষেক 

জাতীয় দলের হয়ে ৪ টি-টোয়েন্টি খেলা খুলনার ক্রিকেটার মাহেদী হাসান প্রথমবার ওয়ানডে একাদশে সুযোগ পেলেন। স্পিন অলরাউন্ডার হিসেবে সুযোগ হয়েছে তার। ৭০ লিস্ট ‘এ’ ম্যাচ খেলা মাহেদী ব্যাটিংয়ে ১৯.৩৫ গড়ে করেছেন ৯৮৭ রান। বোলিংয়ে উইকেট পেয়েছেন ৬৫টি।

নিউ জিল্যান্ড একাদশ 

ট্রেন্ট বোল্ট, ডেভন কনওয়ে, মার্টিন গাপটিল, ম্যাট হেনরি, কাইল জেমিসন, টম ল্যাথাম (অধিনায়ক ও উইকেটরক্ষক), ড্যারিল মিচেল, জিমি নিশাম, হেনরি নিকলস, মিচেল স্যান্টনার ও উইল ইয়াং।

নিউ জিল্যান্ড দলে তিন অভিষেক

তিন নবাগতকে সুযোগ দিল নিউ জিল্যান্ড। ওয়ানডে ক্যাপ পেয়েছেন ডেভন কনওয়ে, ড্যারিল মিচেল ও উইল ইয়াং। শেষবার ২০১২ সালের ফেব্রুয়ারিতে একসঙ্গে তিন ক্রিকেটারের অভিষেক হয়েছিল নিউ জিল্যান্ড দলে। সেবার ওয়ানডে ক্যাপ পেয়েছিলেন টম লাথাম, অ্যান্ড্রু ইলিস ও ডেন ব্রাউনি। লাথামের শততম ওয়ানডেতেই ঘটল আবার একই ঘটনা। 

মাঠে নেমেই ল্যাথামের ‘সেঞ্চুরি’

শততম ওয়ানডে খেলতে নেমেছেন নিউ জিল্যান্ডের অধিনায়ক টম ল্যাথাম। ২৪তম কিউই ক্রিকেটার হিসেবে ল্যাথাম অনন্য এ রেকর্ড গড়লেন। 

ইতিহাস পাল্টাতে চায় বাংলাদেশ

নিউ জিল্যান্ডের মাটিতে বাংলাদেশ ক্রিকেটের হিসাব-নিকাশ পাল্টানোর চ্যালেঞ্জ নিয়েছেন তামিম, সাকিববরা। স্বাগতিকদের বিপক্ষে এখনো জিততে পারেনি বাংলাদেশ। সব ফরম্যাট মিলিয়ে বাংলাদেশ খেলেছে ২৬ ম্যাচ। কোনো ম্যাচে নুন্যতম প্রতিদ্বন্দ্বীতা করতে পারেনি। এবার যে করেই হোক ইতিহাস পাল্টে দিতে চান ওয়ানডে অধিনায়ক তামিম ইকবাল। তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে একটি জিততেই চায় দল। এবারই সেরা সুযোগ দেখছেন বাংলাদেশের কোচ রাসেল ডমিঙ্গো। তার মতে, ‘আমাদের জন্য কিছু করার দুর্দান্ত একটা সুযোগ এটা, যা কোনও বাংলাদেশি দল আগে করতে পারেনি।’

পেসাররা দেখাবেন চমক

৭ পেসার নিয়ে এবার নিউ জিল্যান্ড সফরে গেছে বাংলাদেশ। মোস্তাফিজ, রুবেল, তাসকিন, আল-আমিন ও সাইফ উদ্দিন রয়েছে। দলে নবীন পেসার হাসান মাহমুদ ও শরিফুল ইসলাম। কোচ রাসেল ডমিঙ্গো ও অধিনায়ক তামিম ইকবালের আশা পেসাররা এবার নিউ জিল্যান্ডের মাটিতে চমক দেখাবেন। তামিম বলেন, ‘আমাদের পেস বোলিং আক্রমণ যতবার এসেছি তার চেয়ে ভালো অবস্থায় আছে অবশ্যই। পাশাপাশি ভালো করাও লাগবে কিন্তু এতটুক বলতে পারি যে এখন যে গ্রুপটা আছে পেস বোলারদের তারা খুবই ভালো।’ ডমিঙ্গোও বলেন, ‘আমি মনে করি আমাদের কয়েক জন ভালো তরুণ ফাস্ট বোলার আছে যারা এমন অবস্থায় আছে, যা হয়তো নিউ জিল্যান্ড আগে কখনও দেখেনি।’

ঢাকা/ইয়াসিন

আরো পড়ুন  



সর্বশেষ

পাঠকপ্রিয়