ঢাকা     বৃহস্পতিবার   ২৫ এপ্রিল ২০২৪ ||  বৈশাখ ১২ ১৪৩১

লিটন-মাহমুদউল্লায় প্রথম দিন শেষে স্বস্তি

ক্রীড়া প্রতিবেদক || রাইজিংবিডি.কম

প্রকাশিত: ১৩:০৪, ৭ জুলাই ২০২১   আপডেট: ২১:২৮, ৭ জুলাই ২০২১
লিটন-মাহমুদউল্লায় প্রথম দিন শেষে স্বস্তি

৮৩ ওভার খেলার হওয়ার পর আলোক স্বল্পতায় খেলা মাঠে গড়ায়নি। আম্পায়ার সেখানেই প্রথম দিনের খেলার ইতি টানেন। শুরুর দুই সেশনে জিম্বাবুয়ে রাজত্ব করলেও শেষ সেশনে মাহমুদউল্লাহ-লিটনের ব্যাটে ঘুরে দাঁড়ায় বাংলাদেশ।  লিটন সেঞ্চুরির খুব কাছে গিয়ে ফিরে এলেও মাহমুদউল্লাহ ক্রিজে আছেন। দুজনের জুটি থেকে আসে ২৫৬ বলে ১৩৮ রান। তাতে বাংলাদেশের ড্রেসিংরুমে ফেরে স্বস্তি। ১৩২ রানে ৬ উইকেট হারানো দলকে উদ্ধার করে কাঙ্খিত পথে নিয়ে আসায় দুজনই বড় ভূমিকা রেখেছেন। লিটন ৫ রানের জন্য ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরি মিস করেছেন। মাহমুদউল্লাহ ১৬ মাস পর দলে ফিরে দায়িত্বশীল ইনিংস খেলেছেন। 

প্রথম দিন শেষে স্কোর: ২৯৪/৮ (৮৩ ওভার)

ব্যাটসম্যান: তাসকিন ১৩, মাহমুদউল্লাহ ৫৪।

জুটি: ২৪* (২৮)  

আউট: সাইফ ০, শান্ত ২, সাদমান ২৩, মুশফিকুর রহিম ১১, সাকিব আল হাসান ৩, মুমিনুল ৭০, লিটন ৯৫, মিরাজ ০।

মাহমুদউল্লাহর হাফসেঞ্চুরি

 

দল যখন দ্রুত উইকেট হারিয়ে ধুঁকছিল তখন ক্রিজে আসেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। টেস্ট দলের ভাবনায় না থাকা এই ক্রিকেটার ১৬ মাস পর দলে ডাক পেয়ে খেললেন সময়োপযোগী কার্যকরী ইনিংস। মুজারাবানির বলে ইনসাইড এজে চার হলে হাফসেঞ্চুরির দেখা পান মাহমুদউল্লাহ।  ১৩৩ বলে তুলে নিলেন ক্যারিয়ারের ১৭তম ফিফটি। দৃঢ়চিত মনোবলে পূর্ণ টেস্ট মেজাজে মাহমুদউল্লাহ ব্যাটিং করে দলকে করেছেন বিপদমুক্ত। হাফসেঞ্চুরির ইনিংসে বাউন্ডারি হাঁকিয়েছেন ৫টি। মাহমুদউল্লাহ সর্বশেষ ফিফটি করেছিলেন ২০১৯ সালের মার্চে, নিউ জিল্যান্ডের বিপক্ষে তাদের মাটিতে। প্রায় এক বছর পর পাকিস্তানের বিপক্ষে বাজে পারফরম্যান্স করে বাদ পড়েন দল থেকে। এবার ফিরেই জানান দিচ্ছেন তিনি এখনো ফুরিয়ে যাননি।

রানের খাতা খুলতে পারলেন না মিরাজ

লিটনের আউটের পর ক্রিজে এসে প্রথম বলেই এলবিডব্লিউ হয়ে মাঠ ছাড়েন মেহেদী হাসান মিরাজ। টিরিপানোর স্টাম্পের বল ব্যাটে লাগাতে পারেননি; পায়ে লাগার সঙ্গেই জোরালো আবেদনে সাড়া দেন আম্পায়ার। শূন্য রানে ফিরলেন এই ডানহাতি ব্যাটসম্যান। বাংলাদেশ ইনিংসে এটি দ্বিতীয় শূন্য। এর আগে শূন্য রানে ফিরেছিলেন সাইফ হাসান।

৫ রানের আক্ষেপ নিয়ে সাজঘরে লিটন

সেঞ্চুরি থেকে মাত্র ৫ রান দূরে থেকে সাজঘরে ফিরলেন লিটন দাশ। দলের দুঃসময়ে কার্যকরী ব্যাটিং করে বাংলাদেশকে ফিরিয়েছিলেন বিপর্যয় থেকে। হাফসেঞ্চুরির পর একটু একটু করে এগোচ্ছিলেন সেঞ্চুরির দিকে। সেঞ্চুরি থেকে ৫ রান দূরে থাকা অবস্থায় ডোনাল্ড টিরিপানোর বলে খেলেছিলেন ফাইন লেগে; ডাইভ দিয়ে বল তালুবন্দি করেন নাইউচি। আউট হওয়ার আগে লিটন ১৪৭ বলে ১৩ চারে ৯৫ রান করেন। লিটনের ২৪ টেস্টের ক্যারিয়ারে কোনো সেঞ্চুরি ছিল না; হাফসেঞ্চুরি ৮টি। সর্বোচ্চ ছিল ৯৪ রান। এবার সুযোগ ছিল তিন অঙ্কের ঘর ছোঁয়ার। কিন্তু মাত্র ১ রান বেশি করে হার মেনে গেলেন!

লিটন-মাহমুদউল্লাহর শতরানের জুটিতে বাংলাদেশের জবাব

প্রথম দুই সেশনে ছিল জিম্বাবুয়ের দাপট। শেষ সেশনে মাহমুদউল্লাহ ও লিটনের ব্যাটে আশার আলো।  বাংলাদেশের ইনিংস মেরামতের কাজ করছেন তারা। সপ্তম উইকেট জুটিতে এরই মধ্যে শতরান তুলে নিয়েছেন তারা। হারারে টেস্টে ভালো অবস্থানে থাকতে হলে তাদের আরো লম্বা সময় ব্যাটিং করতে হবে। নয়তো প্রথম ইনিংসেই পিছিয়ে যাবে বাংলাদেশ।  

লিটন-মাহমুদউল্লাহর প্রথম শতরানের জুটি

এর আগে লিটন দাশ ও মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ৯২ রানের জুটি গড়েছিলেন। এবার নিজেদের জুটির রান তিন অঙ্কে নিয়ে গেলেন তারা। রয় কাইয়ার হাওয়ায় ভাসানো বল ফাইন লেগ দিয়ে বাউন্ডারিতে পাঠিয়ে জুটির শতরান তুলে নেন লিটন। ষষ্ঠ ব্যাটসম্যান হিসেবে মুমিনুল যখন সাজঘরে ফেরেন তখন জুটি বাঁধেন মাহমুদউল্লাহ ও লিটন। তখন বাংলাদেশের রান ছিল ১৩২। সেখান থেকে দলকে উদ্ধার করে সুবিধাজনক স্থানে নিয়ে যাচ্ছেন তারা। ১৮৬ বলে তাদের জুটির রান একশ স্পর্শ করে। জুটিতে মাহমুদউল্লাহর অবদান ৩৬, লিটনের ৬৩। ৪ রান এসেছে অতিরিক্ত খাত থেকে। প্রসঙ্গত, সপ্তম উইকেটে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে এটি প্রথম শতরানের জুটি। 

লিটনের দ্যুতিময় ফিফটি

বাঁহাতি স্পিনার মিল্টন শুম্বার বল স্লগ সুইপে মিড উইকেট দিয়ে বাউন্ডারিতে পাঠালেন লিটন। ৪৮ থেকে তার রান এক লাফে ৫২। লিটনের ব্যাটে আরেকটি ফিফটি। ক্যারিয়ারের নবম, জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে দ্বিতীয়। টেস্ট ক্রিকেটে এখনও তিন অঙ্ক ছোঁয়া হয়নি লিটনের। এবার পারবেন তো? ৮৬ বলে ৮ চারে পঞ্চাশ রানের ইনিংসটি সাজিয়েছেন। তিন অঙ্কের ম্যাজিকাল ফিগারের দেখা পেতে আরও ধৈর্য ধরে এগোতে হবে উইকেট রক্ষক ব্যাটসম্যানকে। 

দায়িত্ব নিতে পারলেন না মুমিনুলও

মুমিনুলের ফিফটির আগে ইনিংসটি ছিল পিকচার পারফেক্ট। দারুণ কয়েকটি শটে ২২ গজে বড় কিছুর আশা দেখান বাংলাদেশের টেস্ট দলপতি। কিন্তু ফিফটির পর তার তালগোল পাকানো শুরু। ৫২ রানে আলগা শটে ক্যাচ দেন মিড অনে। টাইমিং মিস করে ক্যাচ মিস করেন রিচার্ড এনগারাভার। ৬০ রানে তার ফিরতি ক্যাচ ছাড়েন মুঝারাবানি। ভিক্টর নিয়াউচির বল টপ এজ হয়ে উইকেটের পেছন দিয়ে চার হয়। তবুও সতর্ক হন না মুমিনুল। সেই নিয়াউচির বল স্কয়ার কাট করতে গিয়ে গালিতে ক্যাচ দেন। ৭০ রানে শেষ বাঁহাতি ব্যাটসম্যানের প্রতিশ্রুতিশীল ইনিংস। ৯২ বলে ১৩ বাউন্ডারি সাজানো ছিল ইনিংসটি। বাংলাদেশ হারায় ষষ্ঠ উইকেট।  

ফেরাটা রাঙাতে পারলেন না সাকিব

দ্বিতীয় বলেই আউট হতে পারতেন। মুজারাবানির শর্ট বল ড্রাইভ করেছিলেন। বল কিছুক্ষণ হাওয়ায় ভেসে ছিল। ভাগ্যিস কোনো ফিল্ডার ছিল না। সাকিব তুলে নেন ৩ রান। বাজে শটে রানের খাতা খুললেও সাকিবের আত্মবিশ্বাস ছিল নড়বড়ে। পরের ওভারেই সেই খেসারত দিলেন। ভিক্টর নিয়াউচির অফস্টাম্পের বাইরের বল স্কয়ার ড্রাইভ করতে গিয়ে উইকেটের পেছনে ক্যাচ দিলেন সাকিব। ৩ রানেই শেষ তার ফেরার ইনিংস। বাংলাদেশ হারাল পঞ্চম উইকেট। 

আউট হয়ে অবাক মুশফিক!

মুজারাবানির ভেতরে ঢোকানো বলে কোনো শট অফার করলেন না মুশফিক। বল কিছুটা উচুঁতে ছিল। কিন্তু প্যাডে লাগায় জিম্বাবুয়ের জোড়ালো আবেদনে আঙুল তুলে দেন অভিষিক্ত আম্পায়ার ল্যাংটন রুসেরে। মুশফিক অবাক। কোনোভাবেই বিশ্বাস করছিলেন না তাকে আউট দেওয়া হয়েছে। রিভিউ না থাকায় আম্পায়ারের সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ করার সুযোগ নেই। ১১ রানে মুশফিক মুজারাবানির তৃতীয় শিকারে পরিণত হলেন। বাংলাদেশ হারাল চতুর্থ উইকেট।

মুমিনুলের ফিফটি

সতীর্থরা যখন আসা-যাওয়ার মিছিলে তখন মুমিনুল হক দেয়াল হয়ে দাঁড়ালেন। দ্যুতি ছড়িয়ে বাংলাদেশের অধিনায়ক তুলে নেন ফিফটি। ক্যারিয়ারের ১৪তম ও জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে তৃতীয়। ৬৪ বলে ১০ বাউন্ডারিতে বাঁহাতি ব্যাটসম্যান পেয়েছেন ফিফটি। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে তিনটি শতক আছে তার। এবার হারারেতে তিন অঙ্কের দেখা পান কিনা সেটাই দেখার। মুমিনুলের ব্যাট হাসলে হাসবে বাংলাদেশও।

প্রথম সেশন জিম্বাবুয়ের

হারারেতে বিপদে বাংলাদেশ। সকালের সেশনে ৭০ রান তুলতেই হারিয়েছে ৩ উইকেট। জিম্বাবুয়ের পেসাররা বল হাতে দ্যুতি ছড়িয়ে স্বাগতিক শিবিরকে এগিয়ে রেখেছেন। নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে রানের চাকাল লাগাম টেনেছেন তারা। তাতে সকালের সেশনটা নিজেদের করে নিয়েছে জিম্বাবুয়ে। 

ইনিংস বড় করতে পারলেন না সাদমান

৮ রানে ২ উইকেট হারিয়ে হারারে টেস্টের শুরুতেই বিপদে পড়েছিল বাংলাদেশ। সেখান থেকে দলকে উদ্ধারের কাজ করছেন মুমিনুল ও সাদমান। তবে নিজের ইনিংস বড় করতে পারেননি ওপেনার সাদমান। বাঁহাতি পেসার রিচার্ড এনগারাভারের ফুলার লেন্থ বল জায়গায় দাঁড়িয়ে খেলতে গিয়ে স্লিপে ক্যাচ দেন ২৩ রান করা সাদমান। ৬৪ বলে ৪ বাউন্ডারিতে সাজান নিজের ইনিংস। মুমিনুল ও সাদমানের জুটিতে এসেছিল ৬০ রান।  

প্রথম ঘণ্টার লড়াইয়ে পিছিয়ে বাংলাদেশ

হারারে টেস্টের শুরুটা ভালো হলো না বাংলাদেশের। জিম্বাবুয়ে স্বপ্নের মতো শুরু পেয়েছে। প্রথম ঘণ্টায় দ্যুতিময় বোলিংয়ে ২ উইকেট তুলে নিয়েছে স্বাগতিকরা। প্রথম ঘণ্টার লড়াইয়ে ব্যাকফুটে অতিথিরা। 

টস জিতে ব্যাটিং করতে নেমে প্রথম ওভারেই উইকেট হারায় বাংলাদেশ। ওপেনার সাইফ হাসান পেসার ব্লেসিং মুজারাবানির বলে বোল্ড হয়ে সাজঘরে ফেরেন শূন্য রানে। ব্যাট-প্যাডের কোনো রসায়নই ছিল না। বল মিস করে উইকেট হারান তিনি।

পঞ্চম ওভারে মুজারাবানির শিকার নাজমুল হোসেন শান্ত। ডানহাতি পেসারের বল ফরোয়ার্ড ডিফেন্স করতে গিয়ে তৃতীয় স্লিপে ক্যাচ দেন ২ রান করা শান্ত। এরপর কিছুটা লড়াই করতে দেখা যায় সাদমান ও মুমিনুলকে। 

অষ্টম ওভারে মুমিনুলের ব্যাট হাতে আসে প্রথম বাউন্ডারি।  বাঁহাতি পেসার রিচার্ড এনগারাভার প্যাডের ওপরের বল সীমানার বাইরে পাঠান বাংলাদেশের অধিনায়ক। ওই ওভারে একই শটে আরেকটি বাউন্ডারি পান তিনি। সাদমানের ব্যাটিং ধীর স্থির। দেখেশুনে খেলছেন এ ওপেনার।

টস

টস জিতে বাংলাদেশ অধিনায়ক মুমিনুল হক ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। বাংলাদেশ সময় দুপুর দেড়টায় ম্যাচটি শুরু হয়। 

তামিম নেই, ফিরলেন সাকিব-সাদমান-মাহমুদউল্লাহ

হাঁটুর চোটে ভোগা তামিমকে ছাড়াই মাঠে নামছে বাংলাদেশ। তার জায়গায় সুযোগ পেয়েছেন সাদমান ইসলাম। ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের পর দলে আসলেন তিনি। সাকিবও ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের পর দলে ফিরলেন। মাঝে শ্রীলঙ্কা সফর করেননি আইপিএল খেলতে যাওয়ায়। ১৬ মাস পর টেস্ট স্কোয়াডে সুযোগ পেয়ে মাহমুদউল্লাহও যোগ দিয়েছেন একাদশে। 

বাংলাদেশ একাদশ: মুমিনুল হক সৌরভ, সাদমান ইসলাম, সাইফ হাসান, নাজমুল হোসেন শান্ত, মুশফিকুর রহিম, সাকিব আল হাসান, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, লিটন কুমার দাশ, মেহেদী হাসান মিরাজ, তাসকিন আহমেদ, ইবাদত হোসেন চৌধুরী। 

জিম্বাবুয়ে একাদশ: রেগিস চাকাভা, রয় কাইয়া, তাকুজওয়ানাশে কাইতানো, টিমিসেন মারুমা, ব্লেসিং মুজারাবানি, ডিওন মায়ের্স, রিচার্ড এনগারাভা, ভিক্টর নিয়াউচি, মিল্টন শুম্বা, ব্রেন্ডন টেলর, ডোনাল্ড তিরিপানো।

৮ বছর পর জিম্বাবুয়ের মাটিতে বাংলাদেশ

২০১৩ সালে বাংলাদেশ শেষ জিম্বাবুয়ে সফর করেছিল। সাকিব-তামিমরা লম্বা সময় ধরে জিম্বাবুয়েতে না গেলেও হ্যামিল্টন মাসাকাদজা, ব্রেন্ডন টেইলরা কিংবা ক্রেইগ আরভিনরা হরহামেশা বাংলাদেশে এসেছেন। সব মিলিয়ে মাঝের সময়ে ৬ টেস্ট, ১৬ ওয়ানডে ও ১০ টি-টোয়েন্টি খেলেছে দুই দল।

বাংলাদেশের খেলার মান অনেক পরিবর্তন হলেও ২০১৩ সালে জিম্বাবুয়ে সফরের অভিজ্ঞতা কিন্তু ভালো ছিল না। টি-টোয়েন্টি সিরিজ ১-১ এ ড্রয়ের আগে ওয়ানডে সিরিজ ২-১ ব্যবধানে হেরেছিল। টেস্ট সিরিজও ১-১ ব্যবধানে ড্র হয়েছিল। ফলে অতীত অভিজ্ঞতা বাংলাদেশকে আশা দেখাচ্ছে না মোটেও।

পাশাপাশি জিম্বাবুয়েতে এর আগে সাত টেস্টে বাংলাদেশের পারফরম্যান্সের রেকর্ড ভালো নয়। একটি করে জয় ও ড্র। বাকি পাঁচটিতেই হার। আফ্রিকার দক্ষিণের দেশটি থেকে কখনও টেস্ট সিরিজ জিততেও পারেনি। এবার এক টেস্ট জিততে পারলেই সিরিজ জিততে পারবে বাংলাদেশ। মুমিনুলের নজর সেদিকেই।

ঢাকা/ইয়াসিন

সম্পর্কিত বিষয়:

আরো পড়ুন  



সর্বশেষ

পাঠকপ্রিয়