ঢাকা     শনিবার   ২৭ ডিসেম্বর ২০২৫ ||  পৌষ ১৩ ১৪৩২

Risingbd Online Bangla News Portal

ভোটার তালিকায় তারেক-জাইমার নাম অন্তর্ভুক্তির বিষয়ে সিদ্ধান্ত রবিবার

জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক || রাইজিংবিডি.কম

প্রকাশিত: ১৮:৩৮, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৫   আপডেট: ১৮:৩৮, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৫
ভোটার তালিকায় তারেক-জাইমার নাম অন্তর্ভুক্তির বিষয়ে সিদ্ধান্ত রবিবার

তারেক রহমান ভোটার নিবন্ধন ও জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) প্রণয়নের যাবতীয় কার্যক্রম সম্পন্ন করেছেন।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও তার কন্যা জাইমা রহমান ভোটার নিবন্ধন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেছেন। তাদের ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্তির অনুমোদন বিষয়ে রবিবার (২৮ ডিসেম্বর) সভা করবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এসব কথা জানান ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ।

আরো পড়ুন:

তিনি বলেন, “আগামীকাল (রবিবার) কমিশনে বিষয়টি উপস্থাপন করা হবে এবং কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী তাদের ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্তি চূড়ান্ত হবে।”

ইসি সচিব জানান, তারেক রহমান ও তার মেয়ে জাইমা রহমান শনিবার ভোটার নিবন্ধন ফর্ম জমা দিয়ে নিবন্ধন কার্যক্রম শেষ করেছেন। ভোটার তালিকা আইন, ২০০৯-এর ১৫ ধারার অধীনে কমিশনের এখতিয়ার রয়েছে যেকোনো প্রাপ্তবয়স্ক বা ভোটার হওয়ার যোগ্য নাগরিককে ভোটার হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করার।

আখতার আহমেদ জানান, তারা ঢাকা–১৭ আসনের ১৯ নম্বর ওয়ার্ডে ভোটার হিসেবে নিবন্ধিত হয়েছেন। ‘ফর্ম–২’ পূরণ করে তারা ছবি তুলেছেন, বায়োমেট্রিক ও আইরিশ তথ্য দিয়েছেন এবং ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্তির জন্য আবেদন করেছেন।

তারেক রহমানের এনআইডি নম্বর পাওয়া প্রসঙ্গে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, “নিবন্ধন প্রক্রিয়া আজ সম্পন্ন হলেও তথ্য আপলোড করে ফিঙ্গারপ্রিন্ট, সিগনেচার, ফেস ও আইরিশ মিলিয়ে যাচাই করতে কিছুটা সময় লাগে। যাচাই শেষে নিশ্চিত হলে তাদের এনআইডি নম্বর দেওয়া হবে। আশা করছি, আজকের মধ্যেই এটি সম্পন্ন হবে।”

সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলছেন ইসি সচিব আখতার আহমেদ।


ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্তির বিষয়ে ইসির সিদ্ধান্ত কবে হবে—এমন প্রশ্নের জবাবে ইসি সচিব বলেন, “নিবন্ধন একটি চলমান প্রক্রিয়া। তবে ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্তির বিষয়টি আগামী ১২ ফেব্রুয়ারির নির্বাচনের সঙ্গে সম্পর্কিত। এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত আগামীকাল কমিশনে উপস্থাপন করা হবে।”

তিনি আরো জানান, কমিশনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় দুটি উপায়ে—একটি আনুষ্ঠানিক সভার মাধ্যমে, অন্যটি নথির মাধ্যমে। কমিশন চাইলে সভা করতে পারে বা নথির মাধ্যমেও বিষয়টি নিষ্পত্তি করতে পারে। এটি কমিশনের এখতিয়ার।

ঢাকা/আসাদ/সাইফ

সর্বশেষ

পাঠকপ্রিয়