ঢাকা     শনিবার   ২৭ এপ্রিল ২০২৪ ||  বৈশাখ ১৪ ১৪৩১

কিস্তিতে ফ্রিজ কিনে লাখ টাকার ক্যাশ ভাউচার পেলেন বাবলু

অগাস্টিন সুজন || রাইজিংবিডি.কম

প্রকাশিত: ১২:৪৯, ১০ অক্টোবর ২০১৭   আপডেট: ০৫:২২, ৩১ আগস্ট ২০২০
কিস্তিতে ফ্রিজ কিনে লাখ টাকার ক্যাশ ভাউচার পেলেন বাবলু

মোহাম্মদ বাবলুর (ডানে) হাতে ১ লাখ টাকার ক্যাশ ভাউচার তুলে দিচ্ছেন মার্সেল বিপণন বিভাগের দক্ষিণ জোনের প্রধান ড. মোহাম্মদ সাখাওয়াৎ হোসেন

নিজস্ব প্রতিবেদক : চলছে মার্সেল ডিজিটাল রেজিস্ট্রেশন ক্যাম্পেইন। মার্সেল পণ্য কিনে রেজিস্ট্রেশন করে লাখ লাখ টাকার ক্যাশ ভাউচার পাচ্ছেন ক্রেতারা। ক্যাম্পেইনের প্রথম লাখ টাকার ক্যাশ ভাউচার বিজয়ী চাঁদপুরের হাজিগঞ্জ উপজেলার মোহাম্মদ বাবলু। মাত্র ১০ হাজার টাকা ডাউন পেমেন্ট দিয়ে মার্সেল ফ্রিজ কিনে ১ লাখ টাকার ক্যাশ ভাউচার পেয়েছেন তিনি।

মার্সেল কর্তৃপক্ষ জানায়, অনলাইনে ক্রেতাদের দোরগোঁড়ায় দ্রুত ও সর্বোত্তম বিক্রয়োত্তর সেবা পৌঁছে দিতে ডিজিটাল রেজিস্ট্রেশন কার্যক্রম চালু করেছে দেশীয় ব্র্র্যান্ডটি। এ কার্যক্রমে ক্রেতাদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণকে উৎসাহিত করতে নিশ্চিত ক্যাশ ভাউচার দেওয়া হচ্ছে। ১০ হাজার টাকা বা তার অধিক মূল্যের পণ্য কিনে রেজিস্ট্রেশন করলেই মিলছে এই অফার। এ প্রক্রিয়ায় সর্বনিম্ন ৩০০ টাকা থেকে এক লাখ টাকা পর্যন্ত ক্যাশ ভাউচার পাচ্ছেন গ্রাহক। যা দিয়ে কিনতে পারছেন যে কোনো মার্সেল পণ্য।

এই ক্যাম্পেইনের প্রথম ১ লাখ টাকার ক্যাশ ভাউচার বিজয়ী মোহাম্মদ বাবলু। পেশায় ব্যবসায়ী বাবলু সোমবার মোমিন ইলেকট্রনিক্স থেকে ১০ হাজার টাকা ডাউন পেমেন্ট দিয়ে ২৯ হাজার ৬০০ টাকা মূল্যের একটি মার্সেল ফ্রিজ কেনেন। এরপর পণ্য নিবন্ধন করার সাথে সাথে লাখ টাকার ক্যাশ ভাউচারের মেসেজ যায় তার মোবাইলে।

মোহাম্মদ বাবলু এবং অন্যরা। সামনে রয়েছে লাখ টাকার ক্যাশ ভাউচার দিয়ে কেনা মার্সেল পণ্য


মার্সেলের এ অফার সম্পর্কে আগে থেকে তিনি কিছু জানতেন না। তিনি বলেন, ফ্রিজ কিনে যখন ক্যাশ ভাউচার পেলাম, তখন যেন বিশ্বাসই হচ্ছিল না। এই টাকা দিয়ে পরিবারের জন্য আরো একটি ফ্রিজ, এলইডি টিভি, মাইক্রোওয়েব ওভেন, ব্লেন্ডার, আয়রন ইত্যাদি পণ্য কিনেছি।

মার্সেলের ফ্রিজ কেনার বিষয়ে তিনি বলেন, এর আগে এই ব্র্যান্ডের একটি টিভি কিনেছিলাম। খুব ভালো সার্ভিস দিচ্ছে। আমার মতে দেশীয় ব্র্যান্ড হিসেবে তারা বেটার পর্যায়ে আছে। প্রত্যাশা করি খুব শিগগিরই তারাই বেস্ট হবে।

মঙ্গলবার এক আনন্দঘন পরিবেশে মোহাম্মদ বাবলুর হাতে ক্যাশ ভাউচার ও অন্যান্য পণ্য তুলে দেন মার্সেল বিপণন বিভাগের দক্ষিণ জোনের প্রধান ড. মোহাম্মদ সাখাওয়াৎ হোসেন। তিনি জানান, প্রোডাক্ট রেজিস্ট্রেশন কার্যক্রমে ক্রেতাদের কাছ থেকে দারুণ সাড়া পাওয়া যাচ্ছে। মার্সেল পণ্য কিনে রেজিস্ট্রেশন কার্যক্রমে ক্রেতারা স্বতস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করছেন। মার্সেলের গ্রাহকসেবা ডিজিটালাইজেশনের লক্ষ্যে এ প্রয়াস নেওয়া হয়েছে বলে জানান তিনি।

মার্সেল সূত্রে জানা গেছে ৮ অক্টোবর থেকে চলতি বছরের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত থাকছে ক্যাশ ভাউচার পাওয়ার এই সুযোগ।




রাইজিংবিডি/ঢাকা/১০ অক্টোবর ২০১৭/অগাস্টিন সুজন/সাইফ

রাইজিংবিডি.কম

আরো পড়ুন  



সর্বশেষ

পাঠকপ্রিয়