ঢাকা     সোমবার   ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ ||  ফাল্গুন ৫ ১৪৩১

এডি র‌্যাংকিংয়ে স্থান পেয়েছেন সিকৃবির ১৮৯ গবেষক

সিকৃবি সংবাদদাতা || রাইজিংবিডি.কম

প্রকাশিত: ২১:৪৯, ২০ জানুয়ারি ২০২৫   আপডেট: ২১:৫২, ২০ জানুয়ারি ২০২৫
এডি র‌্যাংকিংয়ে স্থান পেয়েছেন সিকৃবির ১৮৯ গবেষক

অ্যালপার ডগার (এডি) সায়েন্টিফিক ইনডেক্স র‌্যাংকিংয়ে বিশ্বসেরা গবেষকদের তালিকায় স্থান পেয়েছেন সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (সিকৃবি) ১৮৯ জন শিক্ষক ও গবেষক।

সম্প্রতি প্রকাশিত অ্যালপার ডগার (এডি) সায়েন্টিফিক ইনডেক্স র‌্যংকিং-২০২৪ এ সিকৃবি শিক্ষক ও গবেষকদের এ অভাবনীয় সাফল্য দেখা যায়।

এ তালিকায় স্থান পাওয়া সিকৃবির শীর্ষ ১০ গবেষকের মধ্যে রয়েছেন- এক্যুয়াকালচার বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. সাখাওয়াত হোসেন, কোস্টাল অ্যান্ড মেরিন ফিশারিজ বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মাহমুদুল হাসান, জলজ সম্পদ ও ব্যবস্থাপনা বিভাগের অধ্যাপক ড. মৃত্যুঞ্জয় কুন্ডু, প্যাথলজি বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. মাছুদুর রহমান, এপিডেমিওলজি ও পাবলিক হেলথ বিভাগের অধ্যাপক ড. সৈয়দ সায়েম উদ্দিন আহম্মদ, মেডিসিন বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. বাশির উদ্দিন, কীটতত্ব বিভাগের অধ্যাপক ড. চন্দ্রকান্ত দাশ, কৃষি বনায়ন ও পরিবেশ বিজ্ঞান  বিভাগের ড. রানা রায়, কোস্টাল অ্যান্ড মেরিন ফিশারিজ বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মোস্তফা সামছুজ্জামান, ফার্মাসিউটিক্যালস ও ইন্ডাস্ট্রিয়াল বায়োটেকনোলজি বিভাগের সহকারী  অধ্যাপক  মাহমুদুল হাসান প্রমুখ।

আন্তর্জাতিক মানের এ সূচকটির ওয়েবসাইটের তথ্যমতে, গবেষকদের মোট ১৪টি ক্যাটাগরিতে ভাগ করা হয়েছে। এডি সায়েন্টিফিক ইনডেক্স র‌্যাংকিং এর সর্বশেষ তালিকায় বাংলাদেশের ১৬ হাজার ৬৪২ জন গবেষক স্থান পেয়েছেন। গবেষকদের গুগল স্কলারের রিসার্চ প্রোফাইলের বিগত ছয় বছরের গবেষণার এইচ ইনডেক্স, আইটেন ইনডেক্স ও সাইটেশন স্কোরের ভিত্তিতে এ র‌্যাঙ্কিং করা হয়েছে।

এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আলিমুল ইসলাম বলেন, “আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের মত একটি ছোট ক্যাম্পাস থেকে এতজন গবেষক শীর্ষ গবেষকদের তালিকায় এসেছেন, এটা অবশ্যই গর্বের বিষয়। ভালো মানের গবেষণা অনেক কিছুর উপর নির্ভর করে। গবেষনার মান বৃদ্ধির জন্য আমরা বাইরের দেশের সঙ্গে কোলাবরেশন বৃদ্ধি এবং অর্থায়নের বিষয়গুলোকে গুরুত্ব দিয়ে কাজ করে যাচ্ছি।”

তিনি বলেন, “আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের সাউরেস (সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় রিসার্স সিস্টেম) কেন্দ্রিক তিন বছর বা এক বছরের বিভিন্ন প্রজেক্ট আমরা দিচ্ছি। এতে করে ছাত্ররা এখানে বিভিন্ন প্রবলেম আইডেন্টিফাই করবে এবং তা সমাধানের জন্য কাজ করবে। এটা কার্যকর হলে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বিদেশে যেতে উদ্বুদ্ধ হবে না, এখান থেকেই তারা ভালো মানের গবেষক হতে পারবে।”

ঢাকা/আইনুল/মেহেদী


সর্বশেষ

পাঠকপ্রিয়