ঢাকা     বৃহস্পতিবার   ০২ মে ২০২৪ ||  বৈশাখ ১৯ ১৪৩১

নোবিপ্রবি হাল্ট প্রাইজের নতুন ক্যাম্পাস ডিরেক্টর খাদিজা  

নোবিপ্রবি সংবাদদাতা || রাইজিংবিডি.কম

প্রকাশিত: ১৬:৩৭, ১১ জুলাই ২০২১   আপডেট: ১৬:৩৯, ১১ জুলাই ২০২১
নোবিপ্রবি হাল্ট প্রাইজের নতুন ক্যাম্পাস ডিরেক্টর খাদিজা  

চতুর্থবারের মতো নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (নোবিপ্রবি) হতে যাচ্ছে আন্তর্জাতিক উদ্যোক্তা প্রতিযোগিতা ‌‌হাল্ট প্রাইজ। প্রতিযোগিতার নোবিপ্রবি ক্যাম্পাস রাউন্ডের ক্যাম্পাস ডিরেক্টর হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন খাদিজা খানম ঊর্মি।

রোববার (১১ জুলাই) নবনির্বাচিত ডিরেক্টর বিষয়টি নিশ্চিত করেন। নবনির্বাচিত ডিরেক্টর বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব ইনফরমেশন সায়েন্সের ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী। তিনি বিগত দু’বছর ধরে নোবিপ্রবি হাল্ট প্রাইজ অন ক্যাম্পাস প্রোগ্রামের অর্গানাইজিং কমিটির সাথে যুক্ত আছেন। এছাড়াও তার টিম গতবছর অন ক্যাম্পাস রাউন্ডে প্রথম রানারআপ হওয়ার পাশাপাশি হাল্ট প্রাইজ চিটাগাং ইমপেক্ট সামিটে অংশ নিয়েছে।

খাদিজা খানম ঊর্মি বলেন, নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (নোবিপ্রবি) চতুর্থ বারের মতো যাত্রা শুরু করতে যাচ্ছে আন্তর্জাতিক উদ্যোক্তা প্রতিযোগিতা “হাল্ট প্রাইজ”। করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হলে গতবারের মতো এবারের অন ক্যাম্পাস প্রোগ্রাম আয়োজনটাও অনেক চ্যালেঞ্জিং হবে। যথেষ্ট চ্যালেঞ্জিং পরিস্থিতিতেও গতবার অনলাইনে সম্পূর্ণ আয়োজন সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করেছেন ক্যাম্পাস ডিরেক্টর সাবিহা তাসমীম। এবার আমার পালা। কতটা সুন্দর ও সুষ্ঠুভাবে দায়িত্ব পালন করতে পারবো জানি না কিন্তু আমি আমার সর্বোচ্চটা দিয়ে চেষ্টা করবো।

তিনি আরও বলেন, খুব শিগগিরই অর্গানাইজিং মেম্বার বাছাইয়ের কাজ শুরু করবো। এরপর আস্তে আস্তে বাকি কাজগুলো শুরু করবো। আশা করছি, আমাদের সম্মানিত শিক্ষকদের দিকনির্দেশনায় আমার দায়িত্ব সুষ্ঠুভাবে পালন করতে পারবো। সেইসঙ্গে ক্যাম্পাসের সব সিনিয়র, ব্যাচমেট এবং জুনিয়রদের সহযোগিতায় সুন্দর একটি অন ক্যাম্পাস প্রোগ্রাম উপহার দিতে পারবো বলে আমি আশাবাদী।

উল্লেখ্য, হাল্ট প্রাইজ হলো শিক্ষার্থীদের নোবেল খ্যাত বিশ্বের সবচেয়ে বড় উদ্যোক্তা প্রতিযোগিতা, যা প্রতিবছর বিশ্বের ১০০ এর অধিক দেশে হয়ে থাকে।প্রতিযোগিতাটি জাতিসংঘ, ক্লিনটন ইনিশিয়েটিভস (আমেরিকার সাবেক প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটন এর সংস্থা) এবং হাল্ট ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস স্কুল যৌথভাবে আয়োজন করে থাকে। এর মাধ্যমে জাতিসংঘ চিহ্নিত সমস্যার সমাধান এবং তা বাস্তবায়নের জন্য বিজয়ীদের ১ মিলিয়ন ডলার (বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ৮ কোটি টাকা) পুরস্কার প্রদান করা হয়।

ফাহিম/মাহি 

সম্পর্কিত বিষয়:

আরো পড়ুন  



সর্বশেষ

পাঠকপ্রিয়