ঢাকা     শুক্রবার   ০৫ ডিসেম্বর ২০২৫ ||  অগ্রহায়ণ ২০ ১৪৩২

Risingbd Online Bangla News Portal

রাকসু: শীর্ষ তিন পদে ছাত্রদলের ‘ভরাডুবি’

ফাহমিদুর রহমান ফাহিম || রাইজিংবিডি.কম

প্রকাশিত: ০৭:৩৭, ১৭ অক্টোবর ২০২৫   আপডেট: ২১:৩৯, ১৭ অক্টোবর ২০২৫
রাকসু: শীর্ষ তিন পদে ছাত্রদলের ‘ভরাডুবি’

রাকসুতে ছাত্রদলের ভিপি প্রার্থী শেখ নূর উদ্দিন আবীর, জিএস প্রার্থী নাফিউল ইসলাম ও এজিএস প্রার্থী জাহিন বিশ্বাস এষা।

প্রচলিত ধারণার বাস্তবতার প্রমাণ দিয়ে ইসলামী ছাত্রশিবির রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) নির্বাচনে একমাত্র জিএস পদ ছাড়া ভিপিসহ অন্যান্য পদে আধিপত্য বজায় রাখার বার্তা নিয়ে জয় পেয়েছে, যেখানে ছাত্রদল শীর্ষ দুই পদের কোনোটিতে শক্তিশালী প্রতিদ্বন্দ্বিতা তো গড়তেই পারেনি, কেন্দ্রে কেন্দ্রে ব্যাপক ভোট ব্যবধানে হারেছে।

শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) সকাল ৮টা নাগাদ মোট ১৭টি কেন্দ্রের সবগুলোরই অনানুষ্ঠানিক ফলাফল প্রকাশ করতে পেরেছে রাকসু নির্বাচন কমিশন। এই ফলাফল বিশ্লেষণে দেখা যাচ্ছে, রাকসুর শীর্ষ তিন পদ- ভিপি, জিএস ও এজিএসের লড়াইয়ে ছাত্রদলের পরাজয় হয়েছে। 

আরো পড়ুন:

রাকসুর ভিপি পদে ছাত্রদলের প্রার্থী শেখ নূর উদ্দিন আবীর। তিনি লড়াইয়ে নেমে ছাত্রশিবিরের মোস্তাকুর রহমান জাহিদের বিরুদ্ধে কোনো প্রতিদ্বন্দ্বিতাই গড়তে পারেনি। ভিপি পদে ছাত্রদলের হার হবে বিপুল ব্যবধানে। জাহিদ অন্তত তিন-চার গুণ বেশি ভোট নিয়ে ভিপি হচ্ছেন।

ছাত্রদল থেকে রাকসুর জিএস পদে প্রার্থী নাফিউল ইসলাম। এই পদেই সবচেয়ে বড় ব্যবধানে হেরে গেছেন তিনি। যদিও শিবিরের ফাহিম রেজাও জিএস পদে সুবিধা করতে পারেনি। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক ও জনপ্রিয় ছাত্রনেতা আধিপত্যবিরোধী ঐক্য প্যানেলের সালাহউদ্দিন আম্মার ছাত্রদল ও শিবিরের প্রার্থীকে ব্যাপক ব্যবধানে পেছনে ফেলে জয় ছিনিয়ে নিয়েছেন। আম্মারই হচ্ছেন রাকসুর জিএস।

ছাত্রদলের আলোচিত প্রার্থী জাহিন বিশ্বাস এষা। তিনি লড়াই করেছেন এজিএস পদে। প্রত্যেক কেন্দ্রে ভালো ভোট পেয়েছেন; তবে একটি বাদে সব কেন্দ্রেই তিনি ছাত্রশিবিরের সালমান সাব্বিরকে হারাতে পারেননি। আশা জাগিয়েছিলেন এষা, তবে শেষ হাসি তিনি হাসতে পারেননি; কারণ ছোট ছোট ব্যবধানে এগিয়ে জয়ের মালা উঠেছে শিবিরের সাব্বিরের গলায়।

রাকসুর শীর্ষ তিন পদে প্রার্থীদের প্রাপ্ত ভোটের চিত্রে অনানুষ্ঠানিক জয়-পরাজয়ের ব্যবধান দেখে নেওয়া যাক।

মুন্নুজান হল কেন্দ্র
রাকসুর ভোটে এই কেন্দ্রে ভিপি পদে শিবিরের মোস্তাকুর রহমান জাহিদ ৯৭২টি ভোট পেয়ে এগিয়ে রয়েছেন; তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছাত্রদলের শেখ নূর উদ্দিন আবীর পেয়েছেন ২৩৬টি ভোট। স্বতন্ত্র প্রার্থী তাসিন খান ১৭৩টি ভোট পেয়ে তৃতীয় অবস্থানে রয়েছেন।

জিএস পদে আধিপত্যবিরোধী ঐক্য প্যানেলের প্রার্থী সালাহউদ্দিন আম্মার ৮৪১টি ভোট পেয়ে এগিয়ে রয়েছেন; শিবিরের ফাহিম রেজা ৪৯৫টি ভোট পেয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছেন। তবে ছাত্রদলের প্রার্থী নাফিউল ইসলাম জীবন মাত্র ৮৯টি ভোট পেয়েছেন।

এজিএস পদে শিবিরের সালমান সাব্বির ৫৫৩টি ভোট নিয়ে এগিয়ে রয়েছেন। ছাত্রদলের জাহিন বিশ্বাস এষা ৩৭৮টি ভোট পেয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছেন।

বেগম রোকেয়া হল কেন্দ্র
রাকসু নির্বাচনে মেয়েদের বেগম রোকেয়া হল কেন্দ্রে ছাত্রদলের ভিপি প্রার্থী শেখ নূর উদ্দিন আবিরের চেয়ে তিন গুণেরও বেশি ভোট পেয়েছেন ছাত্রশিবির প্যানেলের প্রার্থী মোস্তাকুর রহমান জাহিদ। প্রধান

নির্বাচন কমিশনার ড. এফ নজরুল ইসলাম জানান, মোস্তাকুর রহমান জাহিদ কেন্দ্রীয় সংসদের ভিপি পদে পেয়েছেন ৭৫২ ভোট। ছাত্রদলের আবির পেয়েছেন ২১১টি ভোট।

জিএস পদে আধিপত্যবিরোধী ঐক্য প্যানেলের সালাহউদ্দিন আম্মার ৬৬১টি ও ছাত্রিশিবিরের প্যানেলের ফাহিম রেজা ৩৭৭টি ভোট পেয়েছেন। 

এজিএস পদে শিবিরের সালমান সাব্বির ৩৪৬ ও ছাত্রদলের জাহিন বিশ্বাস এষা ২৯৯টি ভোট পেয়েছেন।

তাপসী রাবেয়া হল কেন্দ্র
এই হলে ভিপি পদে জাহিদ (ছাত্রশিবির) ৪৭৩টি ভোট নিয়ে ছাত্রদলের প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী আবীরের চেয়ে প্রায় তিন গুণ ব্যবধানে এগিয়ে রয়েছেন। আবীর পেয়েছেন ১৩৬টি ভোট।

জিএস পদে আম্মার (আধিপত্যবিরোধী ঐক্য জোট) ৪০৮টি ভোট পেয়ে এগিয়ে আছেন। তার প্রতিদ্বন্দ্বী ফাহিম রেজা (ছাত্রশিবির) ২৫৪টি ভোট পেয়েছেন।

এজিএস পদে সাব্বির (ছাত্রশিবির) ২৪৫টি ভোট নিয়ে এগিয়ে আছেন। জাহিন বিশ্বাস এষা (ছাত্রদল) পেয়েছেন ১৯৭টি ভোট।

খালেদা জিয়া হল কেন্দ্র
এই হলে ভিপি পদে ছাত্রশিবিরের জাহিদ ৪৮৫টি ভোট পেয়ে এগিয়ে আছেন; যেখানে ছাত্রদলের আবীর পেয়েছেন ১৩৭টি ভোট। 

জিএস পদে অধিপত্যবিরোধী ঐক্য জোটের আম্মার ৩৫২টি ভোট নিয়ে পেছনে ফেলেছেন ছাত্রশিবিরের ফাহিমকে, যিনি ২৯৫টি ভোট পেয়েছেন।

এজিএস পদে শিবিরের সাব্বিরের ঝুলিতে গেছে ২৭৮টি ভোট। আর ছাত্রদলের এষা ১৭১টি ভোট নিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছেন। 

রহমতুন্নেসা হল কেন্দ্র
এই হলে ভিপি পদে ছাত্রশিবিরের জাহিদ ৬৩০টি ভোট পেয়ে এগিয়ে আছেন; যেখানে ছাত্রদলের আবীর পেয়েছেন ১৮৬টি ভোট। 

জিএস পদে অধিপত্যবিরোধী ঐক্য জোটের আম্মার ৫৮৯টি ভোট নিয়ে পেছনে ফেলেছেন ছাত্রশিবিরের ফাহিমকে, যিনি ৩২০টি ভোট পেয়েছেন।

এজিএস পদে শিবিরের সাব্বিরের ঝুলিতে গেছে ৩৪৯টি ভোট। আর ছাত্রদলের এষা ২৮৯টি ভোট নিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছেন।

জুলাই ৩৬ হল কেন্দ্র
এই হলে ভিপি পদে ছাত্রশিবিরের জাহিদ ৯৪৫টি ভোট পেয়ে এগিয়ে আছেন; যেখানে ছাত্রদলের আবীর পেয়েছেন ৩০০টি ভোট।

জিএস পদে অধিপত্যবিরোধী ঐক্য জোটের আম্মার ৮৩৫টি ভোট নিয়ে পেছনে ফেলেছেন ছাত্রশিবিরের ফাহিমকে, যিনি ৫১০টি ভোট পেয়েছেন।

এজিএস পদে শিবিরের সাব্বিরের ঝুলিতে গেছে ৫২৪টি ভোট। আর ছাত্রদলের এষা ৩৭৩টি ভোট নিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছেন।

শেরে বাংলা হল কেন্দ্র
এই হলে ভিপি পদে ছাত্রশিবিরের জাহিদ ৪৮৯টি ভোট পেয়ে এগিয়ে আছেন; যেখানে ছাত্রদলের আবীর পেয়েছেন ৯৭টি ভোট। 

জিএস পদে অধিপত্যবিরোধী ঐক্য জোটের আম্মার ৪১৯টি ভোট নিয়ে পেছনে ফেলেছেন ছাত্রশিবিরের ফাহিমকে, যিনি ২৩৩টি ভোট পেয়েছেন।

এজিএস পদে শিবিরের সাব্বিরের ঝুলিতে গেছে ২৮২টি ভোট। আর ছাত্রদলের এষা ২১২টি ভোট নিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছেন।

এস এম হল কেন্দ্র
এই হলে ভিপি পদে ছাত্রশিবিরের জাহিদ ৭৩২টি ভোট পেয়ে এগিয়ে আছেন; যেখানে ছাত্রদলের আবীর পেয়েছেন ১৭৩টি ভোট। 

জিএস পদে অধিপত্যবিরোধী ঐক্য জোটের আম্মার ৬৭০টি ভোট নিয়ে পেছনে ফেলেছেন ছাত্রশিবিরের ফাহিমকে, যিনি ২৯৭টি ভোট পেয়েছেন।

এজিএস পদে শিবিরের সাব্বিরের ঝুলিতে গেছে ৩৮৭টি ভোট। আর ছাত্রদলের এষা ৩৬৮টি ভোট নিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছেন।

আব্দুল লতিফ হল কেন্দ্র
এই হলে ভিপি পদে ছাত্রশিবিরের জাহিদ ৫১৮টি ভোট পেয়ে এগিয়ে আছেন; যেখানে ছাত্রদলের আবীর পেয়েছেন ১৩৭টি ভোট। 

জিএস পদে অধিপত্যবিরোধী ঐক্য জোটের আম্মার ৪৮৪টি ভোট নিয়ে পেছনে ফেলেছেন ছাত্রশিবিরের ফাহিমকে, যিনি ১৮৪টি ভোট পেয়েছেন।

এজিএস পদে শিবিরের সাব্বিরের ঝুলিতে গেছে ২৭৮টি ভোট। আর ছাত্রদলের এষা ২৪৯টি ভোট নিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছেন।

সৈয়দ আমীর আলী  হল কেন্দ্র
এই হলে ভিপি পদে ছাত্রশিবিরের জাহিদ ৬১৯টি ভোট পেয়ে এগিয়ে আছেন; যেখানে ছাত্রদলের আবীর পেয়েছেন ১৫২টি ভোট। 

জিএস পদে অধিপত্যবিরোধী ঐক্য জোটের আম্মার ৫৮৮টি ভোট নিয়ে পেছনে ফেলেছেন ছাত্রশিবিরের ফাহিমকে, যিনি ২৪২টি ভোট পেয়েছেন।

এজিএস পদে শিবিরের সাব্বিরের ঝুলিতে গেছে ৩৪৭টি ভোট। আর ছাত্রদলের এষা ৩৩১টি ভোট নিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছেন।

শামসুজ্জোহা হল কেন্দ্র
এই হলে ভিপি পদে ছাত্রশিবিরের জাহিদ ৬৫০টি ভোট পেয়ে এগিয়ে আছেন; যেখানে ছাত্রদলের আবীর পেয়েছেন ১৭০টি ভোট। 

জিএস পদে অধিপত্যবিরোধী ঐক্য জোটের আম্মার ৬০০টি ভোট নিয়ে পেছনে ফেলেছেন ছাত্রশিবিরের ফাহিমকে, যিনি ২৮৩টি ভোট পেয়েছেন।

এজিএস পদে শিবিরের সাব্বিরের ঝুলিতে গেছে ৩৮৪টি ভোট। আর ছাত্রদলের এষা ৩১৭টি ভোট নিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছেন।

শহীদ হবিবুর  হল কেন্দ্র
এই হলে ভিপি পদে ছাত্রশিবিরের জাহিদ ১১৬০টি ভোট পেয়ে এগিয়ে আছেন; যেখানে ছাত্রদলের আবীর পেয়েছেন ২৮৮টি ভোট। 

জিএস পদে অধিপত্যবিরোধী ঐক্য জোটের আম্মার ১০১২টি ভোট নিয়ে পেছনে ফেলেছেন ছাত্রশিবিরের ফাহিমকে, যিনি ৪৭৩টি ভোট পেয়েছেন।

এজিএস পদে শিবিরের সাব্বিরের ঝুলিতে গেছে ৫৯৯টি ভোট। আর ছাত্রদলের এষা ৫১৩টি ভোট নিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছেন।

মতিহার হল কেন্দ্র
এই হলে ভিপি পদে ছাত্রশিবিরের জাহিদ ৮৩৮টি ভোট পেয়ে এগিয়ে আছেন; যেখানে ছাত্রদলের আবীর পেয়েছেন ২৪৮টি ভোট। 

জিএস পদে অধিপত্যবিরোধী ঐক্য জোটের আম্মার ৮১৩টি ভোট নিয়ে পেছনে ফেলেছেন ছাত্রশিবিরের ফাহিমকে, যিনি ৩৭৩টি ভোট পেয়েছেন।

এজিএস পদে শিবিরের সাব্বিরের ঝুলিতে গেছে ৫০০টি ভোট। আর ছাত্রদলের এষা ৪৭৪টি ভোট নিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছেন।

মাদার বখশ হল কেন্দ্র
এই হলে ভিপি পদে ছাত্রশিবিরের জাহিদ ৮৯৬টি ভোট পেয়ে এগিয়ে আছেন; যেখানে ছাত্রদলের আবীর পেয়েছেন ১৯৪টি ভোট। 

জিএস পদে অধিপত্যবিরোধী ঐক্য জোটের আম্মার ৮৩৪টি ভোট নিয়ে পেছনে ফেলেছেন ছাত্রশিবিরের ফাহিমকে, যিনি ৩৫০টি ভোট পেয়েছেন।

এজিএস পদে শিবিরের সাব্বিরের ঝুলিতে গেছে ৫০৭টি ভোট। আর ছাত্রদলের এষা ৪১২টি ভোট নিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছেন।

শহীদ জিয়াউর রহমান হল কেন্দ্র
এই হলে ভিপি পদে ছাত্রশিবিরের জাহিদ ৮৯৩টি ভোট পেয়ে এগিয়ে আছেন; যেখানে ছাত্রদলের আবীর পেয়েছেন ২৩০টি ভোট। 

জিএস পদে অধিপত্যবিরোধী ঐক্য জোটের আম্মার ৮৫৯টি ভোট নিয়ে পেছনে ফেলেছেন ছাত্রশিবিরের ফাহিমকে, যিনি ৩৮৫টি ভোট পেয়েছেন।

এজিএস পদে শিবিরের সাব্বিরের ঝুলিতে গেছে ৪৯৫টি ভোট। আর ছাত্রদলের এষা ৪৫২টি ভোট নিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছেন।

হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী হল কেন্দ্র
এই হলে ভিপি পদে ছাত্রশিবিরের জাহিদ ৮৯৯টি ভোট পেয়ে এগিয়ে আছেন; যেখানে ছাত্রদলের আবীর পেয়েছেন ৩০০টি ভোট। 

জিএস পদে অধিপত্যবিরোধী ঐক্য জোটের আম্মার ৮৭৩টি ভোট নিয়ে পেছনে ফেলেছেন ছাত্রশিবিরের ফাহিমকে, যিনি ৩৮০টি ভোট পেয়েছেন।

এজিএস পদে শিবিরের সাব্বিরকে এই হলে হারিয়েছেন ছাত্রদলের এষা, যিনি পেয়েছেন ৫১৭টি ভোট। আর ৪৯৫টি ভোট নিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছেন সাব্বির।

ভোট পড়ার হার ৬৯.৮৩
রাকসু, সিনেট প্রতিনিধি ও হল সংসদ নির্বাচনে ৬৯ দশমিক ৮৩ শতাংশ শিক্ষার্থী তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছেন।

বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন খান এই তথ্য জানিয়ে বলেন, সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত একটানা ১৭টি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ হয়। পরে ভোট গণনার জন্য ব্যালট বাক্সগুলো নেওয়া হয় কাজী নজরুল ইসলাম মিলনায়তনে। নির্বাচনে মোট ভোটার ছিলেন ২৮ হাজার ৯০৯ জন। এর মধ্যে ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছেন ২০ হাজার ১৮৭ শিক্ষার্থী। সে হিসাবে ভোট পড়ার হার ৬৯ দশমিক ৮৩।

ঢাকা/মেহেদী/রাসেল

সর্বশেষ

পাঠকপ্রিয়