ঢাকা     শনিবার   ২৭ এপ্রিল ২০২৪ ||  বৈশাখ ১৪ ১৪৩১

যেভাবে টক দই খাওয়া উচিত না

দেহঘড়ি ডেস্ক || রাইজিংবিডি.কম

প্রকাশিত: ১২:১৫, ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৪   আপডেট: ১২:১৯, ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
যেভাবে টক দই খাওয়া উচিত না

টক দইকে বলা হয় পুষ্টির ভাণ্ডার। কারণ এতে  আছে ক্যালসিয়াম, প্রোটিন, ভিটামিন বি ১২, বি ২, পটাসিয়াম, ম্যাগনেসিয়ামের মতো অনেক প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান।  প্রোবায়োটিক সমৃদ্ধ দই শরীর ভালো রাখতে প্রভাব ফেলে।

টক দই হজম প্রক্রিয়ায় ভারসাম্য রাখতে সহায়তা করে। ওজন নিয়ন্ত্রণ করে। এই স্বাস্থ্যকর খাবারটি রোগ সৃষ্টিকারী জীবাণুর বিরুদ্ধে লড়াই করে। দইয়ে থাকা বিভিন্ন খনিজের মধ্যে রয়েছে ম্যাগনেসিয়াম, জিঙ্ক এবং সেলেনিয়াম। যা রোগ প্রতিরোধ করে। হাড়ের ঘনত্ব বজায় রাখতে এই খাবারের জুড়ি নেই। এতো উপকারিতা থাকার পরেও কোনো উপকার নাও পেতে পারেন। কারণগুলো জেনে নিন:

এক. দই গরম করে খাওয়া উচিত না। গরম করলে টক দইয়ের উপকারী গুণগুলো নষ্ট হয়ে যায়।

দুই. সকালে এবং দুপুরে টক দই খেতে পারেন। তবে শুধু টক দই না খেয়ে দইয়ের সঙ্গে মিশিয়ে নিতে পারেন আখরোট, কাজু বা কিশমিশ। এ ছাড়া কলা, আঙুর, বেদানার মতো স্বাস্থ্যকর ফলও খেতে পারেন। রাতের খাবারে টক দই রাখবেন না।

তিন. প্রত্যেকদিন টক দই না খেয়ে এক-দুইদিন পর পর টক দই খাওয়া ভালো।

টাইমস অব ইণ্ডিয়ার তথ্য মিষ্টি দই এবং টক  দইয়ের মধ্যে টক দই বেশি উপকারি। সুতরাং নিয়ম মেনে টক দই খান। 

/লিপি

আরো পড়ুন  



সর্বশেষ

পাঠকপ্রিয়