৭৭ রানের বড় হারে বাংলাদেশের সিরিজ শুরু
বাংলাদেশ: ১৬৭/১০ (৩৫.৫ ওভার)
শ্রীলঙ্কা: ২৪৪/১০ (৪৯.২ ওভার)
স্রোতের বিপরীতে দাঁড়িয়ে জাকের আলীর ফিফটি করেন। মোস্তাফিজকে সঙ্গে নিয়ে এগোচ্ছিলেন।ফিফটির দেখা পান ৫৮ বলে। এরপরই থামতে হয়। হাসারাঙ্গার বলে এলবিডব্লিউ হন ৫১ রানে। বাংলাদেশ অলআউট হয় ১৬৭ রানে। তিন ম্যাচ সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে বাংলাদেশের হার ৭৭ রানে। ১০০ থেকে ১২৫ রানের মধ্যে ৮ উইকেট হারিয়ে মূলত ম্যাচ থেকে ছিটকে যায় বাংলাদেশ। সর্বোচ্চ ৬২ রান আসে তানজীদের ব্যাট থেকে। ২৩ রান করেন শান্ত ১৩ রান করেন ইমন। শ্রীলঙ্কার হয়ে সর্বোচ্চ ৪ উইকেট নেন হাসারাঙ্গা। ৩ উইকেট নেন কামিন্দু।
হারের প্রহর গুণছে বাংলাদেশ
কামিন্দুর এক ওভারে তানজীম-তাসকিনের উইকেট হারালো বাংলাদেশ। তানজীম ক্যাচ তুলে দেন শর্ট মিড উইকেটে। আর তাসকিন এলবিডব্লিউ হন। রিভিউ নিলেও কাজে আসেনি। ক্রিজে আসা অভিষিক্ত তানভীরও ফেরেন দ্রুত। ১৯ বলে ৫ রান করেন তিনি। জাকেরের সঙ্গী মোস্তাফিজ। জাকের কতদূর নিতে পারেন এটাই দেখার।
ব্যাটিংয়ে নাটকীয় ধস
বিপদটা নাজমুল হোসেন নিজেই ডাকলেন। বেশ ছন্দে যখন ব্যাটিং করছিলেন তখন ডাবল রান নিতে গিয়ে রান আউট হলেন। তানজিদের সঙ্গে তার জুটি ছিল ৭১ বলে ৭১ রানের। ওই জুটি ভাঙার পর তাসের ঘরের মতো ভেঙে গেল বাংলাদেশের ব্যাটিং অর্ডার।
লিটন ৪ বল খেলে রানের খাতা খুলতে পারলেন না। ওপেনার তানজিদ দারুণ এক ক্যাচে ফিরলেন সাজঘরে। ৬২ রানে আউট তানজিদ। দুজনকেই আউট করলেন স্পিনার হাসারাঙ্গা। পরের ওভারে বল হাতে নেন কামিন্দু মেন্ডিস। এসেই তাওহীদ হৃদয়ের উইকেট উপচে ফেললেন। হাসারাঙ্গা পরের ওভারে সাজঘরে পাঠালেন বাংলাদেশের অধিনায়ক মেহেদী হাসান মিরাজকে। তাওহীদ ১, মিরাজ শূন্য রানে আউট।
৯৬ রানে বাংলাদেশের উইকেট ছিল কেবল ১টি। ১০৩ রানে নেই ৬টি। ৫ রানে ৭ উইকেট হারাল বাংলাদেশ। এজন্য লাগল কেবল ১৭ বল।
লিটনের ষোলোতম ডাক
দুই বছর পর চার নম্বরে ব্যাটিংয়ে ফিরেছেন লিটন দাস। কিন্তু রানের খাতাই খুলতে পারলেন না ডানহাতি ব্যাটসম্যান। হাসারাঙ্গার বলে এলবিডব্লিউ হয়ে ফিরলেন সাজঘরে। এটি তার ক্যারিয়ারের ষোলোতম ডাক। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে পঞ্চম।
বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানদের মধ্যে তৃতীয় সর্বোচ্চ ডাক এখন লিটনের। তামিম ২৪০ ইনিংসে ১৯ ডাক নিয়ে আছেন শীর্ষে। হাবিবুল বাশারের ১০৫ ইনিংসে ১৮ ডাক। লিটনের ৯৪ ইনিংসে ১৬ ডাক।
শান্তর বিদায়, বাংলাদেশের একশ
সতেরতম ওভারের তৃতীয় বলে দৌড়ে ২ রান নিতে চাইলেন নাজমুল হোসেন শান্ত। নিজেই ডাক দিয়েছিলেন। কিন্তু বল ফেরত আসার আগে ক্রিজে ঢুকতে পারলেন না। রাত্মায়েকের থ্রোতে স্টাম্প ভাঙলেন কুশল।
রান আউট হয়ে শান্ত ফিরলেন ২৩ রানে। ২৬ বলে ২ চারে সাজিয়েছিলেন ইনিংসটি। তানজিদের সঙ্গে তার জুটি ছিল ৭১ বলে ৭১ রানের।
প্রথম রানে বাংলাদেশের দলীয় রান একশ ছুঁয়েছে। শতরানে দ্বিতীয় উইকেট হারাল বাংলাদেশ। উইকেটে নতুন ব্যাটসম্যান লিটন দাস।
তানজিদের ফিফটি
স্পিনার আসালাঙ্কার বল কাট করে ডিপ পয়েন্টে পাঠালেন তানজিদ হাসান। বল ফেরত আসার আগে ১ রান নিলেন তানজিদ। ৪৯ থেকে তার রান পৌঁছে গেল পঞ্চাশে। ৫১ বলে ফিফটি তুলে নিলেন তানজিদ। যা তার ওয়ানডে ক্যারিয়ারের চতুর্থ ফিফটি। ইনিংসটিকে সেঞ্চুরিতে রূপ দিতে পারবেন তানজিদ?
পাওয়ার প্লে’তে ভালো অবস্থানে বাংলাদেশ
বৃত্তের সুবিধা কাজে লাগিয়ে শুরুর ১০ ওভারে স্কোরবোর্ডে ৬১ রান তুলেছে বাংলাদেশ। হারিয়েছে ১ উইকেট। ২৪৫ রানের লক্ষ্য তাড়ায় যেভাবে শুরুর প্রয়োজন ছিল, সেভাবেই ব্যাটিং করছে বাংলাদেশ। কোনো চাপ না নিয়ে বেশ ভালোভাবেই এগোচ্ছে অতিথিরা। শ্রীলঙ্কা ৩ উইকেট হারিয়ে ১০ ওভারে করেছিল ৫০ রান। বাংলাদেশ বেশ ভালেভাবেই জবাব দিচ্ছে লঙ্কানদের।
পঞ্চাশ পেরিয়ে বাংলাদেশ
নবম ওভারের প্রথম বলে এক রান নিলেন শান্ত। এই রানে বাংলাদেশের দলীয় রান পঞ্চাশ ছুঁয়েছে। শ্রীলঙ্কা পঞ্চাশ ছুঁয়েছিল নবম ওভারের চতুর্থ বলে। তবে তারা হারিয়েছিল ৩ উইকেট। বাংলাদেশ হারিয়েছে ওপেনার পারভেজ হোসেন ইমনকে। ২৪৫ রানের লক্ষ্য তাড়ায় বাংলাদেশ বেশ ভালোই জবাব দিচ্ছে।
অভিষেকে ইমনের ১৬ বলে ১৩
দারুণ দুটি চারে ভালো কিছুর আভাস দিয়েছিলেন পারভেজ হোসেন ইমন। নিজের ওয়ানডে অভিষেক ম্যাচে বেশ আত্মবিশ্বাসী ছিলেন তরুণ ওপেনার। কিন্তু অভিষেকটা রাঙাতে পারেননি তিনি।
১৬ বলে ১৩ রান করে ফিরলেন। পেসার আসিথা ফার্নান্দোর বলে শর্ট থার্ড ম্যান অঞ্চলে কুশল মেন্ডিসের হাতে ক্যাচ দেন ইমন। তার বিদায়ে প্রথম উইকেট হারাল বাংলাদেশ। উইকেটে নতুন ব্যাটসম্যান নাজমুল হোসেন শান্ত।
আরেকপ্রান্তে ওপেনার তানজিদ আক্রমণাত্মক মেজাজে আছেন। ষষ্ঠ ওভারে প্রথম বোলিং করতে আসা মিলান রত্নায়েকেকে পরপর দুই বলে চার ছক্কা উড়িয়েছেন।
৭ ওভার শেষে বাংলাদেশের রান ১ উইকেটে ৪৯।
বাংলাদেশের ভালো শুরু
পারভেজ হোসেন ইমন প্রথম ওভারেই আসিথা ফার্নান্দোকে দুই চার উড়ালেন। পরের ওভারে বোলিংয়ে এসে ডানহাতি পেসার চার হজম করলেন তানজিদ হাসান তামিমের ব্যাটে। বাঁহাতি ওপেনার চতুর্থ ওভারে স্পিনার মাহেশ থিকসেনাকে দুই চার উড়িয়েছেন চোখের পলকে। ২৪৫ রানের লক্ষ্য তাড়ায় ৪ ওভারে বাংলাদেশের সংগ্রহ ২৫। দুই ওপেনার ভালো শুরু এনে দিয়েছেন।
বাংলাদেশের সামনে ২৪৫ রানের চ্যালেঞ্জ
শেষ ওভারে সেঞ্চুরিয়া আসালাংকাকে ফেরান তানজীম। পরের বলে হৃদয়ের থ্রোতে রানআউট হন ইহশাণ মালিঙ্গা। ২৪৪ রানে থামে শ্রীলঙ্কা। সর্বোচ্চ ১০৬ রান আসে অধিনায়ক আসালাংকার ব্যাট থেকে। কুশলের ব্যাট থেকে আসে ৪৫ রান। বাংলাদেশের হয়ে সর্বোচ্চ ৪ উইকেট নেন তাসকিন। ৩ উইকেট নেন তানজীম।
আসালাংকার সেঞ্চুরি
২৯ রানে যখন তিন উইকেট নেই তখন আসালাঙ্কার পথচলা শুরু হয়। ছোট ছোট জুটি গড়ে এগোতে থাকেন। নিয়মিত বিরতিতে উইকেট পড়লেও লঙ্কান অধিনায়ক থামেননি। পঞ্চমবারের মতো তিন অঙ্কের ম্যাজিক ফিগার স্পর্শ করে দলকে এনে দেন লড়াকু পুঁজি। ১১৭ বলে ৬টি চার ও ৪টি ছয়ের মারে ইনিংসটি সাজান। সেঞ্চুরির পর অবশ্য বেশিদূর যেতে পারেননি। ১০৬ রানে তানজীমের শিকার হয়ে মাঠ ছাড়েন।
মাঠে ফিরেই তাসকিনের চার উইকেট
ইনজুরির কারণে মাঠের বাইরে ছিলেন কয়েক মাস। মিস করেন সিরিজ। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ফিরেই বাজিমাত। শুরু থেকে দারুণ বোলিং করেছেন তাসকিন। শুরুতে দুই উইকেট নেওয়ার পর ৪৬তম ওভারে নেন জোড়া উইকেট। ৯ ওভারে ৪২ রান দিয়ে ৪ উইকেট নেন এই পেসার।
মিলানকে থামালেন তানজীম
অভিষিক্ত মিলানকে থামান তানজীম। ১৪০ কিলোমিটার গতির বল মিলানের ব্যাট হয়ে স্ট্যাম্পে আঘাত করে। ৩১ বলে ২২ রান করেন এই অলরাউন্ডার। তার আউতে ভাঙে আসালাংকার সঙ্গে গড়া ৩৯ রানের জুটি। পরের ওভারেই শ্রীলঙ্কা দুইশ পার করে। ক্রিজে আসালাংকার সঙ্গী হাসারাঙ্গা।
শান্তকে বোলিংয়ে এনেই মিরাজের বাজিমাত
কুশল ফেরার পর আসালাংকার সঙ্গে জুটি গড়ে এগোতে থাকেন জানিথ। দুজনে ফিফটির জুটি গড়ে রানের চাকা সচল রাখেন। যখন কোনো নিয়মিত বোলার উইকেটের দেখা পাচ্ছিলেন না তখন মিরাজ নিয়ে আসেন শান্তকে। তাতেই বাজিমাত। উড়িয়ে মারতে গিয়ে আউট জানিথ। ২৯ রান করেন তিনি। ভাঙে ৬৪ রানের জুটি।
তানভীরের প্রথম উইকেট কুশল
আগের বলে আউট হতে পারতেন। বেঁচে যান। অবশ্য ও বলের বেশি আর টিকতে পারেননি। তানভীরের ঘূর্ণিতে পরাস্ত হন। বল টার্ন করেই পায়ে লাগে। জোরালো আবেদনে সাড়া দেন আম্পায়ার। কিন্তু লাভ হয়নি। ৪৫ রানে ফেরেন কুশল। ভাঙে ৬০ রানের জুটি।
কুশল-কামিন্দুর প্রতিরোধের পর জুটির ফিফটি
২৯ রানে ৩ উইকেট পতনের পর শুরু হয় কুশল-কামিন্দু জুটি। দুজনে ধাক্কা সামলে জুটির ফিফটি করেন ৬৪ বলে। ব্যক্তিগত ফিফটির পথে আছেন কুশল।
এবার কামিন্দুকে শূন্য রানে ফেরালেন তাসকিন
আবার তাসকিনের আঘাত। এবার তার শিকার কামিন্দু। আউটসাইড অফের বলে খেলতে চেয়েছিলেন। কিন্তু টাইমিং এলোমেলো। বল চলে যায় মিড অফে দাঁড়ানো মিরাজের হাতে। শূন্য রানে ফেরেন কামিন্দু। ২৯ রানে তৃতীয় উইকেট হারায় শ্রীলঙ্কা। ক্রিজে কুশলের সঙ্গী অধিনায়ক আসালাঙ্কা। পাওয়ার প্লেতে তেমন সুবিধা করতে পারেনি স্বাগতিক শিবির। ৫০ রান আসে তিন উইকেটের বিনিময়ে।
তাসকিনের আঘাত
প্রথম দারুণ বোলিং করেন। তার পুরস্কার নিজের দ্বিতীয় ওভারে পেলেন তাসকিন আহমেদ। ড্রাইভ করতে গিয়ে ইনসাইড এজ হন মাদুশকা। বল ব্যাটে লেগে ভেঙে দেয় উইকেট। ১৩ বলে ৬ রান করেন এই ব্যাটার। ক্রিজে কুশলের সঙ্গী কামিন্দু।
তানজীমের আঘাত
তানজীমের আক্রমণে শূন্য রানে ফিরেল নিসাঙ্কা। ৮ বলে শূন্য করেন এই ওপেনার। তানজীমের দ্বিতীয় ওভারের প্রথম বলে অফে ব্যাট চালিয়ে টাইমিংয়ে গড়বড় করেন। এক্সট্রা বাউন্সে খোঁচা লেগে যায় উইকেটের পেছনে। ডান দিকে লাফিয়ে দারুণ ক্যাচ ধরেন লিটন। ৫ রানে প্রথম উইকেট হারালো শ্রীলঙ্কা। ক্রিজে মাদুশঙ্কার সঙ্গী কুশল।
বোলিংয়ে বাংলাদেশ
প্রথম ওয়ানডেতে মুখোমুখি বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা। কলম্বোর রানাসিঙ্ঘে প্রেমাদসায় টস হেরে বোলিং করবে মেহেদী হাসান মিরাজের দল। বিকেল ৩টায় খেলাটি শুরু হবে।
ইমন-তানভীরের অভিষেক
তিন পেসার ও দুই স্পিনার নিয়ে দল সাজিয়েছে বাংলাদেশ। ওপেনার হিসেবে সুযোগ পেয়েছেন পারভেজ হোসেন ইমন। ইমন-তানভীরের অভিষেক হচ্ছে আজ। ১৫১ ও ১৫২তম ক্রিকেটার হিসেবে ক্যাপ পাবেন। হায়গা হয়নি নাঈম শেখ ও নাহিদ রানার। স্পিনার হিসেবে মেহেদী হাসান মিরাজের সঙ্গী তানভীর ইসলাম।
বাংলাদেশ একাদশ
তানজিদ হাসান, পারভেজ হোসেন, নাজমুল হোসেন শান্ত, লিটন কুমার দাস, তাওহিদ হৃদয়, মেহেদী হাসান মিরাজ, জাকের আলি, তানজিম হাসান, তানভির ইসলাম, তাসকিন আহমেদ, মুস্তাফিজুর রহমান।
শ্রীলঙ্কার এক অভিষেক
তিন পেসার নিয়ে মাঠে নামবে শ্রীলঙ্কা। ওয়ানডে অভিষেক হচ্ছে পেস অলরাউন্ডার মিলান রত্নায়েকের।
শ্রীলঙ্কা একাদশ
নিশান মাদুস্কা, পাতুম নিশাঙ্কা, কুশল মেন্ডিস, কামিন্দু মেন্ডিস, চারিত আসালঙ্কা (অধিনায়ক), জানিথ লিয়ানাগে, মিলান রত্নায়েকে, ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গা, মহীশ তিকশানা, ইশান মালিঙ্গা ও আসিতা ফার্নান্ডো।
২০ বছর ৩৩১ ম্যাচ পর
পাকাপাকিভাবে ওয়ানডে নেতৃত্ব পেয়েছেন অলরাউন্ডার মেহেদী হাসান মিরাজ। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে শুরু হচ্ছে লাল সবুজের দলের মিরাজ যুগ। লঙ্কানদের বিপক্ষে তিন ম্যাচের এই সিরিজ দিয়ে শুরু হবে নতুন বাংলাদেশেরও। দীর্ঘ ২০ বছর পর পাঁচ পান্ডবের কেউ একজনকে ছাড়া খেলতে নামতে যাচ্ছে বাংলাদেশ।
১৩ ম্যাচে ১ জয়
স্বাগতিক শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে কঠিনই হবে মিরাজদের যাত্রা। সবশেষ চার ম্যাচে লঙ্কানরা জয় পেয়েছে ভারত-অস্ট্রেলিয়ার মতো দলের বিপক্ষে। স্টেডিয়ামে বাংলাদেশের একমাত্র সুখস্মৃতি ২০২৩ সালের এশিয়া কাপে, ভারতের বিপক্ষে জয়। ১৩ ম্যাচ খেলে মাত্র ১ জয়। তাই চারিথ আসালাংকার দলের বিপক্ষে তাদেরই মাঠে সবটুকু দিয়ে লড়া ছাড়া কোনো উপায় নেই।
ব্যাটিং উইকেট
প্রেমাদাসার উইকেট সাম্প্রতিক সময়ে মন্থর আচরণ করলেও দুই দলেরই অধিনায়ক মনে করছেন উইকেট হবে ব্যাটিং বান্ধব।
লংকান অধিনায়কের মতে, “সাধারণত প্রেমাদাসার উইকেট স্পিন–সহায়ক। তবে আশা করছি, এই ম্যাচটা ভালো উইকেটে হবে, যেটা তেমন স্পিন–সহায়ক নয়। আমার মনে হয়, এটা ব্যাটসম্যানদের জন্যই ভালো হবে।“
তার সঙ্গে সুর মিলিয়ে মিরাজ বলেন, “উইকেট যেটুকু দেখেছি, আমার মনে হয়েছে, এটা ব্যাটসম্যানদের জন্য ভালো উইকেট।“
ঢাকা/রিয়াদ