ঢাকা     শনিবার   ২৭ এপ্রিল ২০২৪ ||  বৈশাখ ১৪ ১৪৩১

ভাতের ওপর চাপ কমাতে খাদ‌্যাভ‌্যাসে পরিবর্তন জরুরি

মো. হাবিবুর রহমান মুন্না || রাইজিংবিডি.কম

প্রকাশিত: ১৫:০৭, ১৫ অক্টোবর ২০২০   আপডেট: ১৫:১১, ১৫ অক্টোবর ২০২০
ভাতের ওপর চাপ কমাতে খাদ‌্যাভ‌্যাসে পরিবর্তন জরুরি

একজন মানুষের সুস্থ, সবল ও উন্নত জীবনযাপনের জন্য সুষম খাদ্যের প্রয়োজন। প্রয়োজনীয় খাদ্যের যোগান, পুষ্টিহীনতা, দারিদ্র্য ও ক্ষুধামুক্ত পৃথিবী গড়ার লক্ষ্যে জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফএও) প্রতিষ্ঠিত হয়। 

ক্রমবর্ধমান বিপুল সংখ্যক জনসংখ্যার পৃথিবীতে খাদ্যের অভাবে মরছে অসংখ্য মানুষ। এর মূল কারণ হিসেবে বিবেচনা করা হয় বিশ্বের অনুন্নত ও উন্নয়নশীল রাষ্ট্রগুলোর খাদ্য উৎপাদন ও সরবরাহে অক্ষমতা, দায়িত্বরত কর্মকর্তাদের দুর্নীতি, খাদ্য মূল্যস্ফীতি, কম উপার্জন, খাদ্যের অসম বণ্টন ইত্যাদি।

একটি দেশের খাদ্য লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে সুস্পষ্ট পরিকল্পনার পাশাপাশি জনগণের সহযোগিতা জরুরি। কৃষি তথ্য সার্ভিসের ‘কৃষিকথা’ সাময়িকীতে বর্ণিত, খাদ্য জোগানের সঙ্গে মানুষের ক্রয়ক্ষমতার প্রতি দৃষ্টিপাত করাই হলো খাদ্য নিরাপত্তার প্রথম ও প্রধান শর্ত। এখানে ক্রয়ক্ষমতা বলতে মানুষের আর্থিক অবস্থাকে বোঝানো হয়েছে। ক্ষুধামুক্ত রাষ্ট্রের সঙ্গে মানুষের কর্মসংস্থানের যোগসূত্র রয়েছে, যার দ্বারা একজন ব্যক্তি চাহিদানুযায়ী সুষম ও পুষ্টিকর খাবারের যোগান দিতে পারে। 

টেকসই উন্নয়নের ১৭টি লক্ষ্যমাত্রার মধ্যে দ্বিতীয় স্থানে ক্ষুধা মুক্তি, খাদ্য নিরাপত্তা ও উন্নত পুষ্টির লক্ষ্য অর্জন এবং টেকসই কৃষি ব্যবস্থা চালু করা। অত্যন্ত তিক্ত হলেও সত্য যে, এই করোনা মহামারিতে দেশে ব্যাপক কর্মসংস্থান সঙ্কোচন হয়েছে। ফলে দেশে দারিদ্র্যের সংখ্যাও বেড়েছে। পরিকল্পনা কমিশনের তথ্যানুযায়ী, মহামারির কারণে দেশে দারিদ্র্যতার হার বেড়ে ২৯ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। তবে অর্থনীতি পুনরুদ্ধারের পথে দেশ এগোলেও পূর্বের অবস্থায় ফিরে আসতে এখনও সময় লাগবে। এরই মাঝে খাদ্যসামগ্রীর উচ্চ বাজারদর দেশের মানুষকে অতিষ্ট করে তুলেছে। 

গত বছরের তুলনায় খাদ্যদ্রব্য ভেদে প্রায় ৫-৯০ শতাংশ মূল্য বৃদ্ধি পেয়েছে। এর মধ্যে কাঁচা মরিচ ও কিছু সবজির মূল্যবৃদ্ধি স্বাভাবিক মনে হলেও আলু, চাল, ভোজ্য তেল ও ডাল সামগ্রীর দাম বাড়ানো পুরোপুরি অযৌক্তিক। এদিকে দুর্যোগের শেষ নেই। নদী ভাঙ্গন আর বন্যায় অসংখ্য মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত, ঘর ছাড়া, সম্পদ হারা; পাশাপাশি করোনার প্রকোপ তো রয়েছেই। ইতোমধ্যে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী করোনার দ্বিতীয় ঢেউ মোকাবিলার প্রস্তুতি গ্রহণের কথা জানান। এই পরিস্থিতিতে খাদ্যদ্রব্যের অতিরিক্ত মূল্যবৃদ্ধি যেন নিরীহ, দুস্থ, অসহায়, দরিদ্রের পেটে লাথি মেরে অর্থ আদায় করার শামিল।

আমাদের খাদ্যব্যবস্থা ও কৃষি একই সুতোয় বাঁধা। খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেন, বিগত বেশ কয়েকবছর ধরে দেশ দানাদার খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ। তবে নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করতে কৃষি ও খামারের সম্প্রসারণ আরও বেশি ভূমিকা রাখবে। প্রতি বছর দেশে প্রায় ২৫ লাখ মানুষ বৃদ্ধি পাচ্ছে। আবার অন্যদিকে প্রতিদিন ২২০ হেক্টর আবাদি জমি হারিয়ে যাচ্ছে। ক্রমবর্ধমান এই জনসংখ্যার সঙ্গে তাল মিলিয়ে খাদ্যের যোগান দেওয়া এবং কৃষির উন্নয়ন বা উৎপাদন বৃদ্ধি করা কৃষক, কৃষিবিদ এবং সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গের জন্য রীতিমত চ্যালেঞ্জ হিসেবে প্রতীয়মান হচ্ছে। 

যথাযথ খাদ্য চাহিদা পূরণ করতে উৎপাদনের পাশাপাশি খাদ্যের মূল্য বা জনগণের ক্রয়ক্ষমতা অনুকূলে রাখা আরেক ধরনের সংগ্রাম হিসেবে বিবেচিত হবে। এজন্য সরকারকে খাদ্য মজুদ বাড়াতে হবে। খাদ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্যমতে, ৮ অক্টোবর, ২০২০ তারিখ পর্যন্ত খাদ্যশস্যের সরকারি মোট মজুদ ১২.৪৭ লাখ মেট্রিক টন। এর মধ্যে চাল ৯.৩১ লাখ মেট্রিক টন এবং গম ৩.১৬ লাখ মেট্রিক টন। 

মন্ত্রণালয় বলছে, খাদ্যশস্যের এই মজুদ সন্তোষজনক। কিন্তু এই মজুদ কি স্বাভাবিক অবস্থার জন্য নাকি দুর্যোগ মোকাবিলাতেও সন্তোষজনক, সে বিষয়ে কিছু জানানো হয়নি। দুর্ভাগ্যবশত করোনার দ্বিতীয় ঢেউ যদি আমাদের দেশে আঘাত হানে, তাহলে এই মজুদকৃত খাদ্য কি অভাব পূরণ করতে সক্ষম হবে? কারণ দৈনিক মৃত্যু হার বেড়ে গেলে সরকারকে আবারও লকডাউনের সিদ্ধান্ত নিতে হতে পারে। সেক্ষেত্রে দেশের অর্থনীতি বা মানুষ কর্মসংস্থান ক্রমান্বয়ে ফিরে পেতে শুরু করলেও এই গতি আবারও স্থবির হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। 

অনেক কৃষক কিংবা ছোট ব্যবসায়ী রয়েছে, যাদের পরিকল্পিত সংরক্ষণব্যবস্থা না থাকায় মজুদের অর্ধেক ফসল কিংবা শস্য নষ্ট করে ফেলেন। খাদ্য মজুদের দিকে লক্ষ রেখে প্রান্তিক কৃষক এবং ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের সুযোগ প্রদান করে সরকারি উদ্যোগে সংরক্ষণের সিদ্ধান্ত নেওয়া হলে দুর্যোগ পরিস্থিতি মোকাবিলার পাশাপাশি বেকার যুবকরা শুধু চাকরির দিকে চোখ না রেখে, উদ্যোক্তা হিসেবে নিজের আয়ের পথ বেছে নিতে পারে। 

খাদ্য অধিদপ্তর কর্তৃক সারাদেশে পুরাতন খাদ্য গুদাম ও আনুষঙ্গিক সুবিধাদির মেরামত এবং নতুন অবকাঠামো নির্মাণ শীর্ষক একটি প্রকল্পে ৩১৬.৮৭ কোটি টাকা ব্যয়ে ১ হাজার মেট্রিক টন ক্ষমতা সম্পন্ন ৫২ টি এবং ৫’শ মেট্রিক টনের ১০৬ টি গুদাম স্থাপনা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। ২০১৮ সালে শুরু হওয়া এই প্রকল্পটি ২০২১ সাল মেয়াদে বাস্তবায়নাধীন রয়েছে। প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হলে দেশে খাদ্যমজুদের সমস্যা অনেকটাই দূরীভূত হবে বলে আশা করা যায়। কিছু কোন শ্রেণীর মানুষরা এই সুবিধা পাবেন, তা এখনও স্পষ্ট নয়। বড় ব্যবসায়ীদের পাশাপাশি ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসায়ী এবং প্রান্তিক কৃষকেরা এই সুবিধা পেলে কৃষির দিকে তাঁদের আগ্রহ বাড়বে বলে ধারণা করা হয়।

শুধু খাদ্য মজুদ বা সংরক্ষণই মূল চাহিদা নয়, সুষম ও পুষ্টিকর খাদ্যনিরাপত্তাও প্রত্যেকের অধিকার। যদিও বিশ্বের সব দেশ তা নিশ্চিত করতে পারে না। এই লক্ষ্যে জাতিসংঘের সংস্থা বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি (ডব্লিউএফপি) ২০২০ সালে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার অর্জন করেছে। সংস্থাটি ২০১৯ সালে বিশ্বের ৮৮টি দেশে খাদ্য নিরাপত্তাহীনতা, অপুষ্টি ও ক্ষুধায় জর্জরিত বিভিন্ন দুর্দশাগ্রস্ত এলাকার ১০ কোটি মানুষকে নিয়ে তাঁদের কর্মসূচি চালিয়েছে। সংস্থাটি জানায়, নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করাই বর্তমান পরিস্থিতির বিরুদ্ধে সেরা টিকা। কাজেই সুষম খাদ্য নিশ্চিত করে ক্ষুধা দূরীকরণ শুধু সরকারের দায়িত্ব নয়; ক্রেতা এবং বিক্রেতা উভয়কেই সচেতন হতে হবে। 

দেশে খাদ্য নিরাপত্তা নিয়ে ইতোমধ্যে বহু আলোচনা-সমালোচনা হয়েছে। প্রশাসন কর্তৃক ভ্রাম্যমাণ আদালতের দফায় দফায় নজরদারিতে বহু অসাধু ব্যবসায়ীর দোকানে নিম্নমানের, মেয়াদোত্তীর্ণ ও ভেজাল খাদ্যসামগ্রী জব্দ করা এবং পক্ষান্তরে শাস্তি ও জরিমানা হয়েছে। তাতেও কি এই চক্রের বিলোপ ঘটেছে? এখনও অভিযান চালালে এরকম অসংখ্য খাদ্যসামগ্রী বেরিয়ে আসবে, যেগুলো একজন সুস্থ মানুষের জন্য ভোগ করা ক্ষতিকর। একজন মানুষ অসুস্থ হয়ে সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য গেলে সেখানেও সেই ব্যক্তির জন্য সরকারকে ব্যয় করতে হয়। অথচ সরকারের অনিচ্ছাসত্ত্বেও আমাদের মতো মানুষই এসব অন্যায় কর্মকাণ্ডের বিনাশ ঘটাতে নারাজ। 

নিরাপদ খাদ্য আইন, ২০১৩ এর ৪৩ নং আইন এর ৫ম অধ্যায় (নিরাপদ খাদ্য ব্যবস্থা সম্পর্কিত বিধি-নিষেধ) এবং ৬ষ্ঠ অধ্যায় (খাদ্য ব্যবসায়ীর বিশেষ দায়-দায়িত্ব) এ বর্ণিত, ২৩ নং হতে ৪৪ নং ধারা মোতাবেক যে নির্দেশাবলি দেওয়া হয়েছে এবং এর বিপরীতে ৯ম অধ্যায়ে উলেখিত ৫৮ হতে ৬৩ নং ধারা অনুযায়ী অপরাধ ও দণ্ডের যে কার্যাদেশ দেওয়া হয়েছে, তার কোনোটাই তোয়াক্কা করছে না ব্যবসায়ীরা। দেশে আইন থাকলেও আইনের প্রতি মানুষের শ্রদ্ধাশীল মনোভাব নেই। এমতাবস্থায় সরকারের সামান্যতম যথেচ্ছাচারেও সাধারণ মানুষ বিশাল ক্ষতির সম্মুখীন হতে পারে। বর্তমানে ক্ষুধা এবং খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। হঠাৎ বাজারগুলো কিছু সময় নজরদারিতে রেখে পরবর্তী সময়ে থেমে গেলে এসব মানুষকে উচ্ছেদ করা সম্ভব হবে না। বরং সরকারের উচিৎ মুনাফাখোর ব্যবসায়ীদের মনে ভীতি সৃষ্টির লক্ষ্যে নিয়মিত ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে বাজার ও খাদ্যদ্রব্য পরিদর্শন করা।

খাদ্য গ্রহণ, সংরক্ষণ, উৎপাদন এমনকি বিপণনেও মানুষকে সচেতন হতে হবে। আমাদের দেশে উৎপাদিত বেশিরভাগই দানাদার খাদ্য। শাকসবজি, ফলমূল এবং তৈল জাতীয় শস্যের আবাদ বাড়ানো দরকার। গত পাঁচ বছরে ছাদ কৃষি ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়েছে। কৃষি বিষয়ক ওয়েবসাইট থেকে জানা যায়, গত বছর পর্যন্ত রাজধানীতে প্রায় ৭ হাজার ছাদে সবজি ও ফলমূল চাষাবাদ করা হয়। প্রথমদিকে এটি সখের বসে শুরু হলেও সম্প্রতি বাণিজ্যিক রূপ লাভ করেছে। এই ধারা অব্যাহত থাকলে শহরের মানুষও টাটকা, কীটনাশকবিহীন সবজি খেতে পারবে বলে ধারণা করা হয়। 

বাণিজ্যিকভাবে চাষকৃত ফসলের মাত্রাহীন বালাইনাশক প্রয়োগ, অতিরিক্ত রাসায়নিক সার ব্যবহার,  দ্রুত পরিপক্কতার নিমিত্তে দফায় দফায় হরমোন প্রয়োগ ইত্যাদি শুধু খাদ্যের গুণাগুণ নষ্ট করে না, স্বাস্থ্যহানিসহ পরিবেশেরও মারাত্মক ক্ষতি করে থাকে। অথচ জাপানে তিনগুণ বালাইনাশক সঠিক মাত্রায় ব্যবহার করা হয় বলে পৃথিবীতে জাপানিদের আয়ুষ্কাল সবচেয়ে বেশি। দেশে সত্তর দশকে বালাইনাশকের ব্যবহার শুরু হয়। ১৯৭২ সালে দেশে খাদ্যশস্য উৎপাদন ছিল ১ কোটি ১০ লাখ মেট্রিক টন, যা সেসময়ের জনগণের জন্যও পর্যাপ্ত ছিল না।

বিবিএসের তথ্যমতে, ২০১৮-১৯ অর্থবছরে দেশে সর্বমোট খাদ্যশস্য উৎপাদন হয়েছিল ৩৭৩.৭৮ লাখ মেট্রিক টন। অর্থাৎ, গত ৪৮ বছরে প্রায় ৩০ শতাংশ আবাদি জমি কমেছে কিন্তু উৎপাদন বেড়েছে প্রায় তিনগুণ। উন্নত মানের বীজ, জৈব ও রাসায়নিক সারের সুষম ব্যবহার, কৃষি বিভাগের তৎপরতা বৃদ্ধি, পরিমিত সেচ এবং আইপিএম পদ্ধতি অনুসরণ করলে শতভাগ খাদ্যমান বজায় রেখে হেক্টরপ্রতি ১৫ গুণ বেশি ফসল উৎপাদন সম্ভব। 

খাদ্য নিরাপত্তা বিষয়ক একটি গবেষণা পত্রে জানা যায়, ২০৫০ সাল নাগাদ দেশে খাদ্য চাহিদার পরিমাণ হবে ৪.৫ কোটি মেট্রিক টন এবং আবাদি জমির পরিমাণ ৮৫ লাখ হেক্টর থেকে কমে ৪৮ লাখ হেক্টরে গিয়ে ঠেকবে। তাই এখন থেকে জন্মনিয়ন্ত্রণ এবং উৎপাদন বাড়ানোর ভিন্ন পথ খোঁজা অতি জরুরি। এছাড়া আমাদের দেশে ধানের পাশাপাশি গম, ভুট্টা এবং আলুও অধিক পরিমাণে চাষ হয়ে থাকে। দৈনন্দিন খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আনলে সরকারের পক্ষে চালের বিকল্প ভাবা সহজ হবে।

দেশে বহু খ্যাতিমান কৃষিবিদ এবং কৃষি সংক্রান্ত সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান রয়েছে, যাদের নিরলস প্রচেষ্টায় আজ দেশের কৃষি বিপ্লব সবার চোখে দৃশ্যমান। তাঁদের এই অগ্রমুখী কাজের স্রোত এবং উপযুক্ত পরিকল্পনা প্রণয়ন কৃষিতে নানাবিধ সমস্যা সমাধান করতে সহায়ক হবে এবং কৃষকের স্বার্থ রক্ষা করে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতার পাশাপাশি বহির্বিশ্বে রপ্তানি করেও জিডিপি’র অগ্রগতিতে সহায়তা করবে।  

লেখক: শিক্ষার্থী, কৃষি অনুষদ, হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়। 

দিনাজপুর/মাহি

সম্পর্কিত বিষয়:

আরো পড়ুন  



সর্বশেষ

পাঠকপ্রিয়